পাতা:হে অরণ্য কথা কও - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

6श् अas] २९ी क७ শুনতে চায় সে শুনতে পাৰে। কিন্তু ওই যে বাগদীরা মরগাঙের ধারে বসে মাচা বেঁধে সারি সারি জলি ধান পাহারা দিচ্ছে-‘ওরা কেউ শুনতে b\9, Pie ai সকাল বেলা আজ বঁওড়ের ধারের পথে বেড়াতে গেলুম। নীল আকুশ, গাছপালার প্রাচুৰ্য, বনবিহঙ্গের কুজন আমার মনকে অপূর্ব আনন্দ রসে অভিষিক্ত করে রাখলে। একস্থানে বসে চারিধারে চেয়ে চেয়ে দেখি-কি চমৎকার অপরূপ সৌন্দৰ্য্যশিল্প ভগবানের । কুঠার মাঠে পেয়ারা গাছটার তলায় এসে বসলুম নরম সরস সবুজ ঘাসের ওপর গামছা পেতে। যেন কত বন, এমন সবুজ তেলাকুচা লতার তাজা সাদা সাদা ফুল ও ঝলমলে সূৰ্য্যালোকে প্রজাপতির আনন্দ নৃত্য দেখে দেখে সারাজীবন কাটিয়ে দিলেও আমার আনন্দ কখনও পানসে হয়ে যাবে না-এই রৌদ্রদীপ্ত প্ৰভাতের আনন্দ, এই তরুলতার শুষ্ঠামিল রূপের ख्ांनन्, बेौ ख्*द्म ख्नना । DBB D DBDDLL DBDB BDuuDS SDDLD DBS BDS মেদুর আকাশ। কাল আমরা ( কল্যাণী, তিনু ও আমি ) বিকেলে কুষ্ঠীির মাঠ দিয়ে মর্যাগাঙের খাল পার হয়ে আরামডাঙা বলে ছােট DDDDBDBD DDBuDB BDBDLD BBBB S gDB DBDDB BDDtD কল্যাণীকে খুব যত্ন করে পিাড়ি পেতে দিলে, পান সেজে দিলে, একটা কাদের ছোট ছেলে এনে ওর কোলে দিয়ে আপ্যায়িত করলে । বেশ লাগলো। ওদের সরলতা । মরগাঙের ধারে যখন বসেচি, তখন সবুজের কি বিপুল সমারোহ চারিদিকে । সামনে আরামডাঙা, ওদিকে বেলেডাঙা যেন সবুজের সমুদ্রে ডুবে আছে। যখন আমাদের ঘাটের কাছাকাছি Sዓ