পাতা:হে অরণ্য কথা কও - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

éश उंद्रं कर्थ कैé একজায়গায় পাতার কুঁড়ে বেঁধে জনকতক লোক রোধে খাচে সন্ধ্যাবেলা। ওদের হো ভাষায় কি জিজ্ঞেস করলে রাসবিহারী বাবু। ওরা হো ভাষাতেই জবাব দিলে । শুন ।াম ওদের বলে “আরাকাশি’, বোনাই ও গাংপুর ষ্টেটু থেকে আসে আমের কাঠ চেরাই করতে । ওদের পাতার কুড়ের কাছে একটা বিরাট আট ফুট পরিধি-বিশিষ্ট শালগাছ, উচ্চতায়ও প্ৰায় ৫ •}৬০ ফুট । বনস্পতি একেই বলে-বৃক্ষ-আত্মার (2डि थ६ श् cथgवा । গভীর রাত্রি । আমরা বাংলোর বাইরে ত্রিশ গজ আন্দাজ গেলুম। রাসপূর্ণিমার পূর্ণচন্দ্র মাথার ওপর উঠেচে। একটা উচু টিলা—অথবা সেটা এই পাহাড়ের সর্বোচ্চ চুড়া-সেখানে ঘাস নেই, শুকনো খটখাটে জায়গা-মাঝখান দিয়ে পথ, দুধারে শাল ও আমলকী বন, আজি বৈকালে যেখানে গিয়ে বসেছিলুম। সেখানটাতে গিয়ে দাড়াই। জ্যোৎস্নার বর্ণনা নেই-এ জ্যোৎস্নামাত বনভূমি ও অদূৱবৰ্ত্তী শৈলমালার বৰ্ণনা নেই। কে দিতে পারে এর বর্ণনা ? গভীর নিস্তব্ধতার মধ্যে একমাত্ৰ শব্দ ঘন বনের কোথায় অবিশ্রান্ত জল-পতনধবনি। এ ধবনি বনের মধ্যে চাডডা ঝর্ণায় শুনেছি শশাংদাবুরু আরোহনের সময়, এ শব্দ শুনেছি BB D D KLDLDBS BDBD DBDD DBBD D DDYYYDBD DBBDBBDB -আবার থলিকোবাদ বাংলোতেও শুনচি। কোথায় একটা সম্বর হরিণ পূর্বদিকের পাহাড়ে গম্ভীর আওয়াজ করলে। মাথার ওপরে দু-চারটা নক্ষত্র, সপ্তর্ষিমণ্ডল দেখা যাচ্চে । টিলার দক্ষিণে যে শালবন, তার শিশিৱসিক্ত পত্রপুঞ্জ জ্যোৎস্নায় চক্‌চক্‌ করচে। ডাইনে একটা গাছের গায়ে বন্যহস্তী তাড়ানোর উচু মাচা। এই গভীর রাত্রে আরণ্য-নিঃশব্দতার মধ্যে-দুৱবৰ্ত্তী অপরিচিত পাহাড়ী ঝর্ণার জল-পতনধ্বনি ও দুএকটা নৈশপাখীর কুজন দ্বারা (ζ Σ