পাতা:হে অরণ্য কথা কও - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হে অরণ্য কথা কও LL DD KS SDDD DSS BY SBB BDD LLL DBBY মধ্যে দিয়ে-কোনোই পার্থক্য নেই সাগেরণ্ডা অরণ্যের সঙ্গে । মোটা মোটা লতা বড় বড় প্ৰাচীন বনস্পতি-শ্রেণীকে পরস্পর সংযুক্ত করেচে, ফাক রাখেনি কোথাও, কালকার সেই হলুদ ফল পথের ধার আলো করে। ফটে আছে, নিস্তব্ধতা তেমনি গভীর, যেমন কিছু পূর্বে সারেণ্ডাতে Cecifs. নেমে যেতে আমাদের সামনে পড়লো একটা সংকীর্ণ উপত্যকা, দুদিকে পাহাড়শ্রেণী দ্বারা ঘেরা। শুধুই বনস্পতির সমারোহ, শুধুই বনশীৰ্ষ, শুধুই সবুজের মেলা। একটা কুসুম গাছের তলায় আমরা বসলুম। বনের মধ্যে কর্কশাস্বরে কি পাখী ডাকচে । ফরেষ্ট গার্ডকে বললুমময়ুর ? সে বল্লে-নেহি হুজুর, ধনেশ পাখী। বড় বড় ঠোঁট-ওয়ালা ধনেশ পাখী দেখেচি বটে, কিন্তু দেখেচি কলকাতায় খাচায় বন্দী অবস্থায়। এমন ঘন বনে তার আদিম বাসস্থানে, উড়িষ্যার বোনাই স্টেটের অরণ্যে। ওর ডাক শুনবো, এ ভাগ্য কখনো হয়নি। ভেবে দেখলুম। যেখানে বসে আছি, নিকটতম রেলস্টেশন থেকে এর দূরত্ব প্ৰায় ৪ •” মাইল-এও জীবনে কখনো ঘটেনি। কলকাতায় যেতে হোলে এখান থেকে কদিনের হাটাপথে গুয়া বা জেরাইকেল গিয়ে ট্রেণে চড়তে হবে । বসে আছি, আমাদের সামনের সরু-পায়ে-চলা পথ দিয়ে এক কৃষ্ণকায় তরুণ দেবতার মত যুবক, হাতে-বোনা খাটো মোটা কাপড় পরণে, এক হাতে তীর ধনু, অন্য হাতে একটা পুটুলিতে কি বাধা-মাথায় লম্বা লম্বা কালো চুলে কাঠের চিরুণী গোঁজা-ব্যস্ত ও চঞ্চলভাবে কোথায় চলেচে । আমরা ডাকালুম ওকে । সে বল্লে, গির্জায় যাচে, বড় ব্যস্ত । BB BDDD DDYD gD BDBB BDB BD DDD SDDEES D DBB SBBBBL আমাদের বুঝিয়ে দিলেন। নাম তার মসি, কি তার হাসি, কি তার GC