পাতা:হে অরণ্য কথা কও - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

6श् अद्रों कथों कe স্থানটিতে আলো-ছায়ার জাল বুনোচে, এমনি সৌন্দৰ্য্যের সৃষ্টি করেচেকিন্তু কেউ দেখতে আসেনি এক অদ্ভুত রূপ। নদীর মধ্যে ক্ষুদ্র যে একটি জলপ্রপাতের সৃষ্টি হয়েচে, সেই জলটি অনবরত পড়ে পড়ে এক ক্ষুদ্র সরোবরের মত হয়েচে-ওপারের বিরাট বনস্পতি LLBtB BBDS gEDD DBDD DtE SDBB BBDBBB BD LSDDDD LBD মাথার ওপরে, জলপ্রপাতের জলধারা চাদের আলোয় চকু চক করাচে, শিকাররাশি গভীর শীতের রাত্রের ঠাণ্ডায় জমে ধোয়ার মত উড়চেLDDLD BBBDD DDD DD BB BBBS BDBBD DBDBS Bgg DD0t DBBE দেখা যায়, ওই নক্ষত্ৰলোক থেকে অপরিচিত রূপসী দেববালাগণ অদৃশ্য চরণে নেমে আসেন এমনি জ্যোৎস্নাশুভ্ৰ নিশীথে রাত্রে এই গভীর অরণ্যানী মধ্যস্থ সরোবরে জলকেলি করতে ইতর চক্ষুর অন্তরালে। মহাকাল এখানে আচঞ্চল, স্তব্ধ, মৌন বনস্পতিশ্রেণীর মত ধ্যান সমাহিত । এই আকাশ, এই নিৰ্জন জ্যোৎস্না, এই নিশীথ রাত্রি, এই গভীর অরণ্য যেন কি কথা বলচে-সে। শব্দহীন বাণী ওই বন্য নদীর চঞ্চল কলগীতিতে মুখর হয়ে উঠচে প্ৰতি ক্ষণে-কিংবা DBBu DOY BBDDBDDS DDD DDD mBD DBDDD BD YY সুগোপন বাণীটি পৌছে দিচ্চে। চুপ করে বসে জলের ধারে আকাশের দিকে চেয়ে, চাদের দিকে চেয়ে, বনস্পতি শ্রেণীর জ্যোৎস্নালোকিত শীর্ষদেশের দিকে চেয়ে সে বাণীর জন্য চোখ বুজে অপেক্ষা করোশুনতে পাবে । সে বাণী নৈঃশব্দ্যের বটে, কিন্তু অমরতার বাৰ্ত্তী বহন করে আনচে । এই অরণ্যই ভারতের আসল রূপ, সভ্যতার জন্ম হয়েচে এই আরণ্য-শান্তির মধ্যে, বেদ, আরণ্যক, উপনিষদ জন্ম নিয়েচে এখানে---এই সমাহিত স্তব্ধতায়-নগরীর কালকোলাহলের মধ্যে নয় । আজ এখানে এসে মনে হচ্চে, অশোকের সময়েও এই কোইন নদী ঠিক এমনি বয়ে GA