পাতা:হে অরণ্য কথা কও - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(2 च67 कथा क७ একজায়গায় বনের মধ্যে O.T.T. কোম্পানী রেলওয়ে ক্সিপার চেরাই করেচে। আজই সকালে একদল ময়ুর দেখেছিলুম থলকোবাদ বাংলা থেকে । লৌহপ্ৰিস্তর ছড়িয়ে পড়ে আছে বনের মধ্যে, কোনো-কোনোটি বেশ ভারী, প্ৰায় ৫০ ভাগ লোহা আছে শতকরা । ওখান থেকে আর এক জায়গায় এসে শৈলচুড়ার ওপারের রাস্তা দিয়ে যাচ্চি-দূরে দূরে আরও পাহাড় দেখতে পেলাম। কিন্তু নেমে দূর পাহাড়ের দৃশ্য দেখতে গিয়ে আর কিছুই দেখতে পাইনে, বড় বড় গাছে চোখের দৃষ্টি আটকেচে । কমলা লেবু খেলুম বসে। একটা পাইথনের খোলস পড়ে আছে পথে, মুড়ে দিলেন। কাগজে মিঃ গুপ্ত। তারপর দূর দূৱ পাহাড়ের দৃশ্য দেখতে দেখতে, পাশের চওড়া বনাবৃত উপত্যকাভূমির BB S LDDSLELK DDYSqEEt BBD YDEJJ DDS SKK BD নেমে চলেচে একে বেঁকে পর্বতের গা দিয়ে। হঠাৎ একটি সুন্দর স্থানে এলুম, ব৷ংকিগাড়া বা ওরেপুরা বলে একটি নদী বয়ে চলেচে ংকীর্ণ উপত্যক-পথে । ওপরের টিলার বড় বড় শাল গাছের মধ্যে, ক্ষুদ্র একটি কুটির। পথে একটা শালগাছ দেখেছিলুম একশ। পয়ত্ৰিশ বছরের পুরোনো, দশ ফুট বেড় গুড়ির । আমার ঠাকুরদাদা যখন জন্মাননি, প্ৰাপিতামহ ঠাকুর যখন যুবক, তখন এই শাল ছিল ক্ষুদ্র চারা, কি শক্তি ছিল ওর মধ্যে যে এই ক্ষুদ্র ২ ইঞ্চি চারা এই বিশাল বনস্পতিতে KBBDB DDLLS TgLO DDBD S DLLLSS BBBB S S BDLL DDDDD সব তাতে । এই সব না দেখলে শুধু “যে ওষধিষু যে বনস্পতিযু আওড়ালে কি হবে ? উপলব্ধি করা চাই। ব্ৰহ্মশক্তিকে উপলব্ধি করা চাই। বাবুডেরাতে চা পান করে আমরা রওনা হলুম-বেলা সাড়ে তিনটা । তারপরেই ঘনবনের পথ, নিবিড় ট্রপিক্যাল অরণ্যানী যেন, ডিকেন্ড্রাম ফুল ফুটে আছে-ফল নয় কচি পাতা, দেখতে ফলের মত। (s