পাতা:হে অরণ্য কথা কও - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

6ई ॐद्धधJ क१ों कe অন্ধকারে একটু বেড়িয়েও এলুম। কাল সারারাত্ৰি কেটেচে জাতি निब्रां९-q cकांदेना बौद्ध ०iशांdभद्म श्रृंत्ड। जांच ঘুমুতে হবে সকাল সকাল। কোৎরা ডাকচে গভীর বনে। ভাঙা চাদ উঠেচে বনের মাথায় । রাত cडांब्र cश्व यूभिग्र । পরদিন সকালে উঠলুম। খুব ভোৱ । অদূরবর্তী শৈলচুড়ার বনানী শীর্ষে এখনও প্ৰাতঃসুৰ্য্যের আলো পড়েনি। যেখানে জল গরম করা श्tb, cग२icन अf७० coiांभ्रांgड (5 N Ada Cambridge-gs. The Ratrospect” বইখানা পড়লুম রোদে বসে। আজ এখুনি থলকোবাদ থেকে চলে যাবে তিরিলপোসি । কল্যাণীকে ও মন্মথন্দাকে পত্ৰ দিয়েছি। কল্যাণীর জন্যে মন কেমন করচে । ভাবলুম, ওকে আনলে হোত । এই দৃশ্য দেখে কি খুশিই হোত । বারাকপুরের লোক এখন কি কারচে ? আমাদের মোটর বারান্দার সামনে এনে জিনিষপত্র বঁাধাৰ্ছাদা হচ্ছে। দুপুরবেলা । ১২॥টা হবে, সামনের রৌদ্রকরোজ্জল পার্বত্য অরণ্যের পটভূমিতে শুভ্রকাণ্ড সিমুল গাছটার দিকে চেয়ে কত কথাই মনে হয়। বারাকপুর, সেই ইছামতী তীরের বনঝোপ থেকে এ সময় বন মরচে ফুলের সুগন্ধ উঠচে-কত দিন দেখিনি। বিরাট সারাণ্ড অরণ্যানীর মধ্যে বসে প্ৰকৃতির মনোহর রূপ, অফুরন্ত ঐশ্বৰ্য্য, এই বনানী, এই শৈলমালা দেখতে দেখতে বহুদূরের সেই ক্ষুদ্র পল্লীগ্রামটির সেয়াকুল-ঝোপের কথা কেন বার বার মনে পড়চে । কোন পড়তে কে বলবো ? থলকোবাদ বাংলো থেকে বের হয়ে বাংলোর সামনে পয়ো প্ৰণালী দেখতে ঢুকলুম জঙ্গলের মধ্যে। এমন জঙ্গল যে ভয় হােল এই দুপুরেই বুঝি বাঘে ধরে । মোটর ছেড়ে গিয়েছিলুম, আবার চলে এলুম গাড়ীতে । VS)