পাতা:হে অরণ্য কথা কও - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

८४ उंद्र] दार्थ द\@ কল্যাণীর কথা আজ সারাদিন মাঝে মাঝে মনে হচ্চে। হয়তে यांभांव्र फ़िळेि स्s *ांदृश्व कांठ । ঠিক সন্ধ্যায় হয়তো বনৰ্গা লিচুতলা ক্লাবে যতীন কা, মন্মথ দা, DBDBDD z DBBD DB BD BDD0S DLDD SDiD DD DtKS D DD KK করে, তার ব্যতিক্ৰম নেই। খুব ভোরে উঠেছিলুম, বেশ জ্যোৎস্নায় নীরব সামনে পৰ্ব্বত ও অরণ্য। শুকতারা জ্বল জল করচে পূবদিকের আকাশে। থলকোবাদ থেকে কাঠ বোঝাই গরুর গাড়ীর দল শেষ রাত্রি আড়াইটায় উঠে চলেচে জেরাইকেল । এখন পাঁচটা হবে। সকালে বনের মধ্যে বেড়াতে গিয়ে বসি, বড় বড় শালগাছ, ওদিকে বনাবৃত পৰ্ব্বত, চারিদিকেই পাহাড় ও বন, মাঝে ফাঁকা ক্ৰমনিম্ন একটু মাঠমত-সেখানে মোটা মোটা শালগাছ ও শালচারা। ঘন বনে ঘেরা পৰ্ব্বতের পটভূমিতে শৈলচুড়ার একটি বড় গাছ ছোট্ট দেখাচ্ছে। বিশ্বদেবের উপাসনা। এখানেই সার্থক ও সম্পূর্ণ। চা পানান্তে অপূর্ব বনপথে গাংপুর স্টেটু ও সারাণ্ডার সীমানায় অবস্থিত টিকালিমার নামক গ্রামে চললুম। এ পথ তৈরী হয়ে পৰ্য্যন্ত বোধ হয়। কখনো মোটর আসেনি, গরুর গাড়ীও চলে না, সবুজ ঘাসবনে ঢেকে রাস্তা কোনটা বন কোনটা চিনবার যে নেই। মনে হচ্চে যেন মাঠের মধ্যে দিয়ে গাড়ী চলেচে। দুধারে নিবিড় বন, অনেক ভাল দৃশ্য থলকোবাদ থেকে জেরাইকেল রাস্তার চেয়ে। গরুর গাড়ীর চাকার দাগ নেই পথে, জন নেই, প্ৰাণী নেই, সকালের আলো এসে পড়েচে সুদীর্ঘ ও প্ৰাচীন শাল, আমলকী, পাঠভুমুর, ধওড়া গাছের শীর্ষভাগে-কোথাও মোটা মোটা লতায় জড় জড়ি করে বেঁধেচে ডালে ዓ S