পাতা:হে অরণ্য কথা কও - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(इ2 अद्भ०I कथा कe আবহাওয়া। নৃসিংহ দাস বাবাজির সমাধি ফল দিয়ে সাজিয়ে রেখেচে, সেখানে তার চেলা বসে গাঁজা খাচ্চে সন্ধ্যায়। নদীর ধারে লতাকুঞ্জ মধ্যে ক্ষুদ্র শিবমন্দির। মন আপনিই অন্তমুখী হয়ে যায় এই জায়গায় এসে। সাধুজির কাছে বসলুম, তিনি আসনে বসে তুলসীদাসী রামায়ণ পড়াচেন, ধূনি জলচে সামনে। ইনিই বৰ্ত্তমান মোহান্ত । ওখান থেকে বেরিয়ে সুধীর চাটুয্যের বাড়ী এলুম। আমরা সবাই। সুধীর বাবু অতি বিনয়ী, আমরা গিয়েচি বলে বড় খুসি। চা এনে দিলেন, ঘন ঘন পান ও সিগারেট দিলেন। সরল, অমায়িক ভদ্রলোক-আমাদের দেশের মত কথার টান -বল্লেন-একসঙ্গে বসে দুটি খাবো বডড ইচ্ছে ছিল, তা হোল না। আপনি দয়া করে আমার এখানে এসেচেন । অনেকদূৱ পৰ্য্যন্ত উনি আর হারজীবন বাবু, আর একটি ছোকরা সঙ্গে এলেন । সুধীর বাবু পানিতরের কথাও জানেন, আমার প্রথম খশুর-বাড়ী । বল্পেন-“পানতর’, বাবা যেমন বলতেন। কতকাল পরে ঐ গ্রামের ঐ উচ্চারণ শুনলুম। এতদূরে বসে। বিশ্বদেবের জন্ম হোক । সকালে মনোহরপুর থেকে এখানে আসবো, হরজীবন পাঠক ও সুধীর বাবু এসে খুব গল্পগুজব করলেন । আমি আর কখনো মনোহরপুর আসি না আসি, বাংলোর পেছনের পাহাড়টাতে উঠে বসে রইলুম পূবদিকে চেয়ে । খেয়ে বেলা দুপুরের পর মোটরে উঠে কোল বোংলার পথে পোংগা আসিবো, একজায়গায় ফরেস্ট গার্ড আমাদের অতি দুৰ্গম ও ভীষণ z SYDBBB LB DBDDD GBDBBD BD DBB LBDDDS DLLLLLLL লুবড়া নালা ভ্যালিতে। অতি কষ্টে সেখানে গিয়ে পৌছে আমি বনের o