পাতা:হে ক্লান্ত স্বদেশ আমার.pdf/৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এক সময় এক যুবক এলেন । ব্যাগটা ছুড়ে দিলেন সেই দিকে যে লোকটা মুখ শুকিয়ে । - বাগদী চিংড়ির পসরা সাজিয়ে বসে ছিল— সিগারের ধূমা মিশিয়ে বললেন যুবক: কুড়িটা বড় দেখে -- অনেকেই থমকিয়ে ছিল । বলতে গিয়েও বলতে পারছিল না কেউ কেউ । অবশেষে আন্দোলক একজন বললো: দাদা..... . ৰুথ শেষ হ’বার আগেই ‘দাদা' বলল্লেঃ অনেকদিন পরে মিললো, বেশ জমবে বলুন ? : অন্য এক তরুণ ক্রদ্ধ ভাবে কিছু বলতে যাচ্ছিল, হাত টেনে ধরলে একজন বললো: চুপ, ৪ এবার ইলেক্সন এ দাড়াবে । কারো কিছুই বলা হ’লো না শেষ অবধি । এয়ি ভাবেই ভেঙে গ্যালো না কেনার এবং না কেনাবার প্রতিরোধ । প্রতিরোধীদের বদ্ধিমান একজন সাম্বন দিল : আরে, চিংড়ি তো আর মাছ নয়, তাই...... অবশিষ্ট কয়েকটি চিংড়ি তখনে শু"ড় নেড়ে বলছিল; বিপ্লব দীর্ঘজীবী হোক । 43 হে ক্লাস্ত স্বদেশ জামার