পাতা:হোমিওপ্যাথি মতানুযায়ী গার্হস্থ্য চিকিৎসাপ্রণালী.pdf/২১

( to ) বিশেষ রূপে অবগত আছেন, অতএব তদ্বিষয়ে অধিক আন্দোলন করণের প্রয়ে জলক্ষ্মভােব , বকন্তু পরিশেষে ইহাও উল্লেখ করা কৰ্ত্তব্য হইতেছে যে • কুইনাইন এবং পার। অধিক পরিমাণে শরীরে প্রবেশ করিলে, তাহারণ কেবল ভুক্ত-দ্ৰব্য-বাছক-প্রণালী বা পাকস্থলীতে নিবদ্ধ থাকে না যে বিরেচন দ্বারা নির্গত হইতে পারে। তাহার দেহ মধ্যে প্রবিষ্ট হইয়। শিরা, স্বক্ষ-শিরা, ধমনী, স্বায়ু, অস্থ্যাবরক-ম্বক্ষ-ত্বক, অস্থি, মর্জা, পৰ্য্যন্ত আক্রমণ করির থাকে, অতএব পৃথিবী মধ্যে আছাপি ও এমত কোন প্রকার বিরেচক ঔষধ আবিষ্কৃত, ছয় নাই যে, তাহাদিগকে বিরেচন দ্বার। শরীর হইতে নিঃস্থত করণের শক্তি খণরণ করে । १ - সদৃশ ব্যবস্থা মতে জ্বর নিবারণ জন্য প্রথমতঃ বা চিকিৎসার কোন কালে বিরেচক ঔষধ ব্যবহার করাইয় রোগীকে অবসন্ন করা রীতি নাই । হরের প্রবলাবস্থায় অত্যপ পরিমাণে লক্ষণানুযায়ী ব্যবস্থেয় ঔষধ সেবন করাইলে কিয়ৎকালের মধ্যে জ্বর নিবারিত হইয়। রোগী ক্রমশঃ সবল হইতে থাকে এবং পরেতে কোন প্রকার ঔষধ জন্য বিরুতি বা প্রশচীম জ্বরাদি কদাচই প্রকাশিত হয় না । তদ্রুপ উপদংশ রোগ, লক্ষণানুসারে ঔষধ সেবন করিলে লাল নিঃসরণাদি ন হইয়া, অত্যাশ্চর্য রূপে নিরাক্কত হয়, এবং পরেতেও কোন প্রকার ঔষধ জন্য উপসর্গ উপস্থিত হয় না। এতন্মতেও কুইনাইনৃ এবং পর, রোগ বিশেষের লক্ষণানুসারে ব্যবহৃত হইয়। থাকে, কিন্তু তাহ এরূপ অনুমাত্র মাত্রায় যে তত্তৎ ঔষধ দ্বারা কেবল উদ্দেশ্ব রোগই নিবারিত হয়, অথচ তাহার কেনমতেই শরীরের মন্ত্র বিশেষ আশ্রয় করিয়া বিরুতি জন্মায় না । অতএব উভয় মতের মধ্যে যাহার ঔৎকৰ্ষ সংস্থাপিত হইতেছে তাহ নিৰপেক্ষ পাঠকগণ চিার পূর্বক স্থির করিবেন আমার অধিক প্রতিবাদের প্রয়োজনাভাব । جه چ সদৃশ ব্যবস্থা মত, এতৎ প্রদেশে নবাগত, এবং রাজসহায় বিহীন সুতরাং ইহাকে উন্মুলিত কারবার মানসে এতৎ প্রদেশীয় অনেকানেক বুদ্ধিমান লোক ও বিশেষ রূপে দোষ গুণের পরীক্ষণ না করিয়া এলোপ্যাথি মতের প্রতি আচল ভক্তি বশতঃ নানাবিধ প্রতিবাদ করিয়া থাকেনৃ, অতএব