পাতা:হোমিওপ্যাথি মতানুযায়ী গার্হস্থ্য চিকিৎসাপ্রণালী.pdf/২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উপক্রমণিক । সদৃশ ব্যবস্থ অর্থাৎ হোমিওপ্যাথির সংক্ষেপ বিবরণ। এই চিকিৎসা প্রণালী প্রায় তিন হাজার বৎসর পূর্বে পরম পণ্ডিত ডিমোক্রাইটস্ কর্তৃক প্রথম কুপিত হইয়া । পরেতে হিপক্রেটস্ কর্তৃক স্থিরীকৃত হয় । তদনন্তর ইউরোপ মহারাজ্যের অধীন জর্মানী মহাপ্রদেশের অন্তঃর্গত স্যাবসনির অন্তর্ভূত মাইসন নগরে ১৭৫৫ সালের ১০ই এপ্রেল बित्न इनिभान नाभक भइन्नोज्ञ खण इम्न। डेङ मङ्ग्राख्न ল্যাটন, গ্ৰীক, ফরাষি, ইংরাজি, জর্মন প্রভৃতি ভাষায় পারদর্শী । ছিলেন। ১৭৯০ সালে গোমরণ নগরে তাহার অবস্থিতি । কালীন ঔষধের শক্তি বিষয়ে চিন্তা উপস্থিত হয় । তাহার ” আদিম বৃত্তান্ত এই যে এলোপ্যাথি মতের ঔষধের রোগ : নিরাকরণ শক্তির বিষয়ে চিন্তা করিতে করিতে প্রথমতঃ কিছু স্থির করিতে না পারিয়া স্বাস্থ্যাবস্থায় কুইনাইন সেবন দ্বারা দেখিলেন যে, তদার। জ্বর উৎপন্ন হয় । তৎপরে অন্যান্য ঔষধের ঐৰূপ পরীক্ষা করিয়া পরম পণ্ডিত চিকিৎসাবিদ্যাবিশারদ মহাত্মা স্থির করিলেন যে, যে সমুদয় ঔষধ স্বচ্ছন্দ শরীরে সেবন করিলে যাদৃশ রোগ উৎপন্ন করায়, তাদৃশ লক্ষণক্রান্ত রোগ সেই ঔষধ দ্বার নিরাকৃত হয় | তখন এই মতে কিচিৎসা করিতে আরম্ভ করিলেন। অনন্তুর পরীক্ষা করিয়া দেখিলেন যে ঔষধের ভাগ যত অলপ পরিমাণে দেওয়া যুর ততই অধিক উপকার করে। পরে এই মতের চমৎকারিত