পাতা:হোমিওপ্যাথি মতানুযায়ী গার্হস্থ্য চিকিৎসাপ্রণালী.pdf/২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

झक्नुभ ধjল ? 1 : থাকিতে অশক্ত হইয়। এই নিয়ম নিৰ্দ্ধারণ করিয়া ফল প্রাপ্ত হইয়াছি যে প্রত্যেক মাত্রায় শিশুর প্রতি অৰ্দ্ধ তোলা, বালকের প্রতি এক তোলা, তদৃদ্ধ বয়স্ক ব্যক্তিগণের প্রতি দুই তোলা পরিমাণ । অর্থাৎ যে কয়েক বার ঔষধ সেবন করিতে হইবেক উক্ত পরিমাণে তত গুণ জল একটা পাথরের কিম্বা কাচের বাটতে, বা চীনের বাটতে রাখিয়া সেই কয়েক মাত্রার পরিমাণ মত ঔষধ তাহাতে দিলে প্রস্তুত হইবে এবং কয়েক গুণ তাহার উপর বৰ্ত্তিবে । মিশ্রিত হইলে ক্ষণকাল পরে প্রস্তুত জল তিন বা চারি ঘণ্টা অন্তর এক এক বার সেবন করিবে । এ স্থলে ইহাও জানা কৰ্ত্তব্য যে ঔষধে কোন প্রকারে হস্ত কিয়া অঙ্গুলি স্পর্শ না হয় । তাছা হইলে ঔষধের গুণ নষ্ট হইবে । অপিচ ঔযধ প্রত্যেক বার সেবনের পর পাত্র আচ্ছাদিত করিয়া যে স্থানে স্থৰ্য্যের কিরণ বা বায়ু না লগে এমত স্থানে রাখতে হইবে, আর যদ্যপি তামাক ব্যবহার করা অভ্যাস থাকে তাহা হইলে ঔষধ সেবনের এক ঘণ্টা অগ্ৰে কিম্বা পরে ব্যবহার করবে। সদৃশ ব্যবস্থার পুস্তক সকলে যে প্রকার আহার পরিচ্ছদের ব্যবস্থা লিখিত আছে, তাহার সহিত এতৎ প্রদেশীয় অাহীর পরিচ্ছদের কোন মতেই ঐক্য হইতে পারে ন| , কারণ যে সকল প্রদেশ হইতে এই হোমিওপ্যাথি মত প্রচারিত হইয়াছে সে দেশের অ হার্য্য দ্রব্যে এবং এতং প্রদেশের ভোজ্য দ্রব্যে অনেক বিভিন্নতা, তজ্জন আমি এতৎ প্রদেশীয় আয়ুৰ্ব্বেদী মতানুযুায়ী স্বয়ং ব্যবস্থা করিয়া যে প্রকারে ফল প্রাপ্তি হইয়াছি সেইৰূপ সাম্বারের ব্যবস্থার নিয়ম বদ্ধ করিয়া রোগ বিশেষের