পাতা:হোমিওপ্যাথি মতানুযায়ী গার্হস্থ্য চিকিৎসাপ্রণালী.pdf/৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উপক্রমণিকা । & চিকিৎসার বৃত্তান্ত লিখিয়া পরিশিষ্টে আহারের ব্যবস্থ৷ সন্নিবেশিত করিলাম । ব্যবস্থা মধ্যে હિરે’ নিয়ম সকল অবশ্যই পালন করিতে হইবে, যে লঙ্কার ঝাল, পিয়াজ, রসুন, আদা, হিঙ্গ, ছোট এলাচ, লবঙ্গ, ষৈত্রি, জায়ফল, প্রভৃতি গরম মসলা সকল পাকের সহিত অথবা পানেকৈান মতে ব্যবহার করিবে না, বিশেষতঃ কপূর এই মতে এক কালীন বৰ্জ্জিত । কারণ তদ্বারা ঔষধের গুণ একেবারে বিনষ্ট হইয়া যায়। কোন প্রকার মাদক দ্রব্য অর্থাৎ যাহাতে নেশা হয়, তাহা ব্যবহার করিবে না । ফলের মধ্যে যদি মধুর রস বিশিষ্ট সুপক্ক ফল হয়, এবং তাহা ভক্ষণ করিলে পীড়া বিশেষকে বৃদ্ধি না করে, তাহ ব্যবহার করা যাইতে পারে । শিশুর চিকিৎসা করিতে হইলে, দুগ্ধ কোন মতে নিষেধ করা যাইতে পারে না, এমত স্থলে কিম্বা রোগ বিশেবে যে স্থলে সাধারণের প্রতি দুগ্ধ ব্যবস্থা হইবে, তৎকালে হোমিওপ্যাথির মতানুযায়ী দুগ্ধ জাল দিয়া প্রস্তুত করিবে, অর্থাৎ দুগ্ধ ছকিয়া কড় বা অন্য পাত্রে অগ্নির উত্তাপে চড়াইয়া কিঞ্চিৎ পরে তাহাতে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিম্ব উথিত হইলেই নামাইয়া সর অন্তর করিয়া কেবল দুগ্ধ অথবা তাহাতে মিসূরি দিয়া ব্যবহার করিবে । আর যে শিশু কেবল মাতুস্তন্য পান দ্বারা পোষিত হয়, তাহার ধাত্রীকে শিশুর চিকিৎসার নিয়মানুসারে সাবধান থাকিতে इ३८ड्- ? • - - সদৃশ ব্যবস্থার ঔষধ জলে মিশ্রিত হইলে তাহার গুণ অষ্ট প্রহরের অধিক থাকে না। অতএব এক দিনে যে পরিমানে উন্নধ ব্যবাহর করিতে হইবে তাছার অতিরিক্ত প্রস্তুভ করিয়ারাখিবেন।