পাতা:হোমিওপ্যাথি মতানুযায়ী গার্হস্থ্য চিকিৎসাপ্রণালী.pdf/৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

や, + भक्नुश राज्ञश्) । হোমিওপ্যাথিমতের ঔষধ প্রয়োগের নিয়ম | চিকিৎসায় প্রবৃত্ত হইবার প্রথমে রোগ নির্ণয় কর অবশ্যক । তাহার নিয়ম এই যে, আদৌ রোগীর অবয়ব দর্শন করিবেক অর্থাৎ জিহবা, চক্ষুঃ ও বর্ণ পরীক্ষা করিবেক, দ্বিতীয়তঃ স্পশন দ্বারা অর্থাৎনাড়ী দেখিয়া পরীক্ষা করিবেক, অবশেষে প্রশ্নের দ্বারা অর্থাৎ রোগীর অণন্তরিক উপস্থিত যাতনা কি প্রকার এবং তাহ কি কি কারণ হইতে উৎপন্ন হইয়াছে জিজ্ঞাসা করিয়া রোগ নির্ণয় করিবেক । কারণ যে সকল লক্ষণ আপাতত দেখা যায়, তাছার আদিকারণ ধরিয়া চিকিৎসা না করিলে কোন মতে রোগ আরোগ্য হওয়া সম্ভাবিত নহে । অতএব সেই কারণ ধরয়া উপস্থিত লক্ষণের সহিত ঐক্য করিয়া যে ঔষধ ব্যবস্থা হইবে, সেই ঔষধ প্রয়োগ করিবে। যদ্যপি তিন চারি মাত্রা প্রয়োগের পর লক্ষণের কোন প্রকার হ্রাস না হয়, তবে পুনৰ্ব্বার বিশেষ করিয়া রোগের পরীক্ষা করিয়া অন্য ঔষধ ব্যবস্থা করিবে । ঔষধ পুনঃ পুনঃ পরিবর্তন করা কোন মতে বিধেয় নহে ৷ এক ঔষধে যদি কিঞ্চিৎ উপশম বোধ হয়, তবে তাহার কার্য্য কিছু কাল অপেক্ষ করিয়া দেখিয়া, যদি আর লক্ষণের হ্রাস না করে তবেই অন্য ঔষধের ব্যবস্থা করিবে । আর যদি ক্রমশই উপশম করে, সেই ঔষধ ব্যবহার করাইবে । রোগের লক্ষণ সমুদয় অন্তহিত হইলে আর ঔষধ সেবন করাইবে না । হোমিওপ্যাথিক ঔষধ রাখিবর নিয়ম.। ঔষধ সকল ছিপি দ্বারা বিলক্ষণ আবদ্ধ করিয়া বাক্সের ভিতর রাখিয়া রৌদ্রের উত্তাপ না লাগে, এবং শীতল বায়ু