পাতা:Reminiscences Speeches And Writings Of Sir Gooroo Dass Banerjee Reminiscences pt. 1.pdf/৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জননী সোণামণি দেবী। ܠ Q হইতেন। স্তর গুরুদাসের মাতৃদেবী পাশ্চাত্য পণ্ডিতদিগের শিশুপালননীতি-বিবরণ কখন অবগত ছিলেন না; কিন্তু স্বভাবগুণে আপনা আপনি সেগুলি তাঁহার উচ্চচরিত্রে স্থানপ্রাপ্ত হইয়াছিল। বিধুমাতাদের কেহ কখন পুত্রকন্যাকে শাসন কালে ‘মেরে হাড় গুড়ো করে দেব।” বলিলেই তিনি বলিতেন, “কখনও আমন অন্যায় ও অসভ্য কথা বলিও না। তুমি ত ওর একখানি হাড়ও ভাঙ্গিবে না, তবে বল’ কেন?” ছেলের কাছে তোমার কথার মর্য্যাদা থাকিবে না! এতেই মিথা বলার অভ্যাস প্রবল হইয়া পড়িবে। —নানা রকমে অনিষ্ট হইবে। शाश्। कड्रिोव नl, डांश वि७ न॥” স্যর গুরুদাসের জননী শেষবয়সে সর্বদাই অপরাহ্নে জ্যেষ্ঠ পৌত্র হারাণচন্দ্রের নিকট বসিয়া গীতার পাঠ ও ব্যাখ্যা শ্রবণ করিতেন এবং মধ্যে মধ্যে প্রশ্ন করিয়া হারাণ বাবুর নিকট কোন কোন বিষয় বুঝিয়া লইতেন। হারাণ বাবুও আনন্দে ঠাকুরমায়ের ধর্ম্মচিন্তা ও ধর্ম্মচর্চার সহায়তা করিতেন। একদা প্রসঙ্গক্রমে হারাণ বাবু বলিয়াছিলেন, “ঠাকুরমা! তোমার গীতা-শ্রবনের প্রয়োজন কি? তুমি যেভাবে জীবন-যাপন করিলে, এই ত গীতা! গীতায় যাহা আছে তোমাতেও আমরা তাহাই দেখিতে পাই -আমরা বাড়ীতেই জীবন্ত গীতা দেখিতে পাইতেছি!” ঠাকুরাণী পৌত্রের এতাদৃশ সমাদর প্রদর্শনে নিতান্ত লজ্জিত ও কুষ্ঠিত হইয়া বলিয়াছিলেন “ছি, ছি, অমন কথা কি মুখে আনিতে আছে? ওসব দেবতার কথা,-দেবতার লীলা-মানুষে কথন সম্ভব হয় না। অমন কথা বলিতে নাই।” স্তর গুরুদাসের মাতৃবিয়োগের পর আদ্যশ্রান্ধ নিকটতর হইয়া আসিয়াছে;-এই সময়ে “নববিধান” ব্রাহ্মসমাজের প্রচারক শ্রীযুক্ত উমানাথ গুপ্ত মহাশয় স্তর গুরুদাসের সহিত সাক্ষাৎ হইলে বলিয়া