আত্ম-হত্যার চেষ্টা। লিঙ্গ বঙ্গ-সাহিত্য-পরিচয় লণভ সংসারের সার প্রভু অনাথের বন্ধু। - স্বার নাম স্মরণে তরএ ভবসিন্ধু:
সকল কৃষ্ণের মায়া যত আছে যার a আমরা সকল কৃষ্ণের যত পরিবার॥ “ কৃষ্ণের চরণ সেবি দিবস রজনী। কৃষ্ণ নাম বিনে আমি অন্ত নাই জানি। কৃষ্ণ স্থানে অপরাধী হইতে না পারি। শুন আমি কৃষ্ণের হই আজ্ঞাকারী॥ “ অতএব নাহিক আমার প্রয়োজন। অন্ত স্থানে যায় যথা পাইবে শরণ॥। - * * - - - - - * no - * . . . . . . . . . এমত বচন ধর্ম্ম-রাজার গুনিয়া।: বলিতে লাগিল দণ্ডী বিষাদ ভাবিয়া॥ একে একে বিচারিয়া চাহিল সংসারে। কেহ ত শরণ দিএ না রাখিল মোরে। ৰত যত মহাজন প্রধান প্রধান। শরণ লইলাম কেহ নাই দিল স্থান। সমুদ্র স্বমেরু আদি রাজা বিভীষণ। নাগরাজ বাহুকি আদি রাজা দুর্য্যোধন। ধর্ম্মরাজ যুধিষ্ঠির বলএ সংসারে। - কেহত শরণ দিয়া না রাখিল মোরে। প্রতিজ্ঞ করেছি আমি মনে হেন জানি। প্রাণ যায় তথাপি না দিব তুরঙ্গিণী॥ কৃষ্ণস্থানে অপযশ হয়েছে আমার। কুন (১) মুখে কৃষ্ণস্থানে যাব আমি আর। এত বলি দণ্ডী রাজা চড়ে তুরঙ্গিণী। যথা গঙ্গাদেবী তথা যায় নৃপমণি॥ মনে ভাবি দণ্ডী রাজা যায় গঙ্গাতীরে। তুরঙ্গিণী সহিত আমি তেজির শরীরে। মুখী মোক্ষদা গঙ্গা পতিতপাবনী।, মুক্তিপদ গঙ্গাদেবী ত্রৈলোক্য-তারিণী॥ (১) কোন