বঙ্গ-সাহিত্য-পরিচয়। সহদেব চক্রবর্তী—১৭৪০ খৃষ্টাব্দ। ( পরিষৎ-পত্রিকা, ১৩০৪, ৪র্থ সংখ্যা। ) এই পুস্তকের বিস্তৃত বিবরণ মৎপ্রণীত History of Bengali Language and Literature orgȚEA oas–oaa oštą gÈHI উমার শৈশব-লীলা। নগেন্দ্র-নন্দিনী উমা। রাঙ্গা ভাড় রাঙ্গ টাটি। রূপের নাহিক সীমা॥ রন্ধনের পরিপাটী॥ পঞ্চম বরিষ কালে। ধূলার ওদন করি। কর্ণবেধ কুতূহলে॥ সবাকারে দিলা গৌরী॥ নানা আভরণ অঙ্গে। মিছা সে ভোজন সুখে। সম-বয়সীর সঙ্গে॥ হাত না পরশে মুখে॥ যশোদা রোহিণী রমা। আচমন মিছা জলে। চিত্রলেখা তিলোত্তম॥ তাম্বুল দেও না বলে॥ হীরা জীরা সরস্বতী। সকলে বালিকা বুদ্ধি। হরিপ্রিয়া হৈমবতী॥ পাতখোলা মুখশুদ্ধি ৷ কৌশল্য বিজয় জয়। শয্যা কদম্বের পাতা। পদ্মাবতী সতী ছায়া॥ বিছান জগৎ-মাতা॥ হরিষ হইয়া মনে। দুটি দুটি এক ঠাঞি। সবাকার মধ্যমানে॥ সুখের অবধি নাই॥ ধূলায় মন্দির করি। দণ্ডে দণ্ডে দিবা নিশি। বকুলের তলে গৌরী॥ আনন্দ সাগরে ভাসি॥ ধুচনি কুলাচি পাতি। কেহ দেয় ছড়া কাটি। সঙ্গে জয়া হৈমবতী॥ যেন গৃহস্থের বাট ৷ সাধু মীননাথ ও প্রমীলা। প্রমীলা নামী রমণী সাধু মীননাথকে বিবিধ প্রলোভন দেখাইলে, সাধু নিম্নোদ্ধত বাক্যে তাহাকে প্রত্যাখ্যান করিতেছেন। প্রমীলে আমার বোলে কর অবধান। সংসার আমার ধন না লয় আমার মন নিস্তার-কারণ ভগবান॥
পাতা:Vanga Sahitya Parichaya Part 1.djvu/৬০৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।