পাতা:নেপালে বঙ্গনারী - হেমলতা দেবী.pdf/৩৩: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
পাতার অবস্থা | পাতার অবস্থা | ||
- | + | মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে | |
শীর্ষক (অন্তর্ভুক্ত হবে না): | শীর্ষক (অন্তর্ভুক্ত হবে না): | ||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{rh||কাটমুণ্ড।|১৩}} |
|||
পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে): | পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে): | ||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
অলোকশূন্য—গবাক্ষ সকল ক্ষুদ্র ও বিচিত্র কারুকার্য্যে শোভাযুক্ত। বর্ত্তমান সময়ে জনসাধারণের রুচির পরিবর্ত্তন হইয়া এখন কাটমণ্ডু সহরে কলিকাতার ন্যায় প্রকাণ্ড সুশোভিত অট্টালিকা সকল নির্ম্মিত হইতেছে। সহরের বাহিরে উত্তরপূর্ব্ব দিকে এক প্রকাণ্ড ময়দান আছে। উহা দৈর্ঘ্যে প্রায় এক মাইল হইবে এবং প্রস্থে প্রায় তাহার এক তৃতীয়াংশ। এই স্থানে সর্ব্বদাই কাবাজ খেলা হয়। ইহাকে টুনিখিল বলে। ইহা অনেকটা কলিকাতার গড়ের মাঠের ন্যায়। টুনিলিখের মধ্যে তিনটী মুর্ত্তি দেখিতে পাওয়া যায়। (১) জঙ্গবাহাদুর (২) বীর শামসের (৩) ভীমসেন থাপা। টুনিখিলের দক্ষিণে প্রকৃত কাটমণ্ডু সহর। |
|||
{{gap}}বর্ত্তমান সময়ে টুনিখিলের চতুর্দ্দিকে অনেক সুদৃশ্য প্রাসাদ এবং অট্টালিকা সকল নির্ম্মিত হইয়াছে। এই সকল অট্টালিকা সম্পূর্ণ নূতন ধরণের। এই প্রশস্ত ময়দানের পূর্ব্বদক্ষিণ কোণে বর্ত্তমান প্রধান মন্ত্রী মহারাজ চন্দ্রশামসের বাহাদুরের সিংহ দরবার নামে শ্বেত সৌধমালা দণ্ডায়মান থাকিয়া শোভা বিস্তার করিতেছে। মহারাজ চন্দ্রশামসের সাহেবের প্রাসাদের কিঞ্চিৎ দক্ষিণে ভূতপূর্ব প্রধান মন্ত্রী সুপ্রসিদ্ধ জঙ্গবাহাদুর মহাশয়ের থাপাথলির দরবার দেখিতে পাওয়া যায়। বাঘমতির অপর তীর হইতে এই সকল প্রাসাদমালা কাটমণ্ডু প্রবেশ কালে দর্শকের নয়নগোচর হয়। এই স্থানে সম্প্রতি একটী নূতন পুল নির্ম্মিত হইয়াছে। বীরসামসের মহারাজার সময়ে কাটমণ্ডু সহরের বিশেষ শ্রীবৃদ্বি সাধিত হইয়াছে। |
|||
{{nop}} |