পাতা:মিবার-গৌরব-কথা - হেমলতা দেবী.pdf/৩৫: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

Abtmasd (আলোচনা | অবদান)
(কোনও পার্থক্য নেই)

০৬:২১, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
চণ্ড ও মুকুলজী।

 মহাবীর হামিরের পৌত্র রাণা লক্ষসিংহ সর্ব্বতোভাবে পিতৃপুরুষের গৌরব অক্ষুন্ন রাখিয়া সুদীর্থকাল চিতোরে রাজত্ব করেন। মিবারের শ্রেষ্ঠতম নৃপতিগণের মধ্যে রাণা লক্ষ অন্যতম। তাঁহার বীরত্ব, প্রতাপ, কীর্ত্তিকথায় একদা মিবারভুমি প্রতিধ্বনিত হইত। নিম়লিখিত ঘটনাসূত্রে তাঁহার জ্যেষ্ঠপুত্র চণ্ডকে বঞ্চিত করিয়া তাহার সৰ্ব্বকনিষ্ঠ পুত্র মুকুলজী পিতৃসিংহাসনে আরোহণ করেন।

 একদিন রাণা লক্ষ মন্ত্রী পারিষদে পরিবৃত হইয়া রাজসভায আসীন আছেন এমন সময় মাড়বার-রাজ রণমল্লের নিকট হইতে নারিকেল ফল লইয়া একজন দূত তথায় উপস্থিত হইল। রাণা তাহার যথাযোগ্য অভ্যর্থনা করিয়া আগমনের কারণ জিজ্ঞাসা করিয়া জানিতে পারিলেন যে, মাড়বার রাজ চণ্ডের সহিত আপনার কন্যার বিবাহের প্রস্তাব করিয়া পাঠাইয়াছেন। রাণা শুনিয়া হাসিয়া বলিলেন,—“তাই ভাল! আমি ভাবিতেছিলাম এই বৃদ্ধ বয়সে কে আবার আমার বিবাহের প্রস্তাব করিয়া পাঠাইল।” চণ্ড সে সময় রাজসভায় উপস্থিত ছিলেন না। তিনি আসিয়া পিতার