পাতা:নেপালে বঙ্গনারী - হেমলতা দেবী.pdf/৭০: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
পাতার অবস্থা | পাতার অবস্থা | ||
- | + | মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে | |
শীর্ষক (অন্তর্ভুক্ত হবে না): | শীর্ষক (অন্তর্ভুক্ত হবে না): | ||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{rh|৪৬|নেপালে বঙ্গনারী।|}} |
|||
পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে): | পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে): | ||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
ধর্ম্মসম্বন্ধীয় সমুদায় মীমাংসা বাহরাগণ সম্মিলিত ভাবে করিয়া থাকেন। সামাজিক নিয়ম লঙ্ঘন করিলে সামাজিক ভাবে তাহার প্রতিবিধান হইয়া থাকে; ইহাকে নেওয়ারগণ “গতি” বলে। কয়েকটি বিশেষ বিশেষ নিয়মানুসারে ইহা পরিচালিত হইয়া থাকে। |
|||
{{gap}}১। প্রত্যেক গৃহস্থকে একটি নির্দ্দিষ্ট সময়ে স্বজাতীয়গণকে ভোজ দিতে হয়। ইহা অত্যন্ত ব্যয়সাধ্য ব্যাপার হইলেও ইহার অন্যথা হইবার নহে। |
|||
“ √ ‘ — ’ ” |
|||
{{gap}}২। স্বজাতি কাহারও মৃত্যু হইলে প্রত্যেক পরিবার হইতে এক একজন ব্যক্তিকে মৃতের সৎকার এবং শ্রাদ্ধাদিতে যোগ দিতে হয়। |
|||
{{gap}}গতির নিয়ম অগ্রাহ্য করিলে অর্থদণ্ড হইয়া থাকে। গুরুতর সামাজিক অপরাধ করিলে তাহাকে জাতিচ্যুত করা হয়। জাতিচ্যুতকে আত্মীয় স্বজন পর্যন্ত ত্যাগ করে। তাহার মৃতদেহের সৎকার কেহ করে না। ইহা অপেক্ষা গুরুতর শাস্তি আর কি হইতে পারে? সুতরাং নেওয়ারদিগের ভিতর সামাজিক শাসনের নিয়ম নিতান্ত শিথিল নহে। |
|||
{{dhr}} |
|||
{{rule|3em}} |
|||
{{nop}} |