বাঁকিয়াছে, পুনরায় যখন ঘনস্তর হইতে লঘুস্তরে বহির্গত হইয়াছে তখনই লম্ব রেখা হইতে দূরবর্ত্তী হইয়া গিয়াছে। এইরূপ বায়ু হইতে জলে, জল হইতে কাচে বা বায়ু হইতে কাচে প্রবিষ্ট হইবার সময় ক্রমান্বয়ে বাঁঁকিয়া যাইবে। আলোকের এই বক্রকারিতা ধর্ম্মকেই আলোক-বক্রীভবন ( Refraction of light ) কহে; এবং ইহাকেই দৃষ্টি বিজ্ঞানের প্রধান মুল বা সুত্র বলা যাইতে পারে।


 পার্শ্বস্থিত এই চিত্র ঝাড়ের কলম বা কোন ত্রিপার্শ্ব বিশিষ্ট স্বচ্ছ কাচ খণ্ডের (Prism বা প্রিজ্‌মের) মধ্য দিয়া পূর্ব্বোক্ত প্রকারে একটা আলোক-রশ্মি প্রবিষ্ট করাইলে পূর্ব্বের ন্যায় বিন্দু রেখায় দিকে যাইল।

 পার্শ্বস্থিত চিত্রের ন্যায় দুইটী কাচ বা প্রিজ্‌ম উপর্য্যুুপরি রাখিয়া দুইটী সমান্তর আলোক-রশ্মি প্রবিষ্ট করাইলে, পুর্ব্ববর্ত্তী চিত্রের নিয়মানুসারে বাঁঁকিয়া ক্রমে বহির্গত ইবার সময় রশ্মি দ্বয় মিলিত হইয়া যাইবে। আবার দুইটী প্রিজ্‌ম কিনারায় কিনারায় রাখিয়া পুর্ব্বোক্ত প্রকারে অালোক-রশ্মি প্রবিষ্ট করাইলে পূর্ব্ব নিয়মানুসারে অালোক বাঁঁকিয়া ক্রমে ক্রমে রশ্মিদ্বয় অন্তর হইয়া যাইবে। এইরূপ দুই দুইটী প্রিজ্‌মের ভিন্ন ভিন্ন সমষ্টিতে আলোক রশ্মি ও ভিন্ন ভিন্ন প্রকার হইয়া যাইবে।

টেম্পলেট {{c}} ব্যবহার করে নীচের লেখাটি মধ্য বিন্যাসে থাকে। এটি প্রথম লেখাটি যেটি পরে মূলপাতায় বামদিকে আসবে।

কলিকাতা।
২৭শে পৌষ,
সন ১৪২৩ সাল।

বড় দ্বিতীয় বন্ধনী


টেম্পলেট {{left}} ব্যবহার করে বাঁদিক করে দ্বিতীয় বন্ধনী




টেম্পলেট {{c}} ব্যবহার করে নীচে তৃতীয় লেখাটি যেটি পরে মূলপাতায় ডানদিকে আসবে।

 
আপনার স্নেহের
সুমিতা।



পাতাটির তিনটি অংশে লেখার জন্য রাইট হেডারের {{rh}} ব্যবহার করব

বাম
মধ্য
ডান


এবার রাইট হেডারের প্রথমেে প্রথম লেখাটি বসাব।

কলিকাতা।
২৭শে পৌষ,
সন ১৪২৩ সাল।

মধ্য
ডান




এবার রাইট হেডারের মধ্য অংশে দ্বিতীয় বন্ধনীটি বসাব।

কলিকাতা।
১লা ভাদ্র,
সন ১২৮৪ সাল।



এবার রাইট হেডারের ডান(তৃতীয়) অংশে তৃতীয় লেখাটি বসাব।

কলিকাতা।
১লা ভাদ্র,
সন ১২৮৪ সাল।

 
আপনার স্নেহের
সুমিতা।


উৎসর্গ।

ফেলুদা

গোয়েন্দা