মহাত্মা গান্ধী
২৯ মাঘ ১৩৫৪: ১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৮
পুনর্মুদ্রণ অগ্রহায়ণ ১৩৬৭
বৈশাখ ১৩৭০: ১৮৮৫ শক
প্রকাশক শ্রীকানই সামন্ত
বিশ্বভারতী। ৫ দ্বারকানাথ ঠাকুর লেন। কলিকাতা ৭
মুদ্রক শ্রীমণীন্দ্রকুমার সরকার
ব্রাহ্মমিশন প্রেস। ২১১ কর্নওআলিস স্ট্রীট। কলিকাতা ৬
২১
মহাত্মাজি সম্বন্ধে রবীন্দ্রনাথ নানা উপলক্ষে যাহা বলিয়াছেন ও লিখিয়াছেন বিভিন্ন সাময়িক পত্র ও পুস্তিকা হইতে এই গ্রন্থে তাহা সংকলিত হইল।
১৩৩৮ ও ১৩৪৪ সালে শান্তিনিকেতনে মহাত্মাজির জন্মোৎসবে রবীন্দ্রনাথ যাহা বলেন তাহাই ‘গান্ধীজি’ ও ‘মহাত্মা গান্ধী’ প্রবন্ধের মূল। হিন্দু অনুন্নত শ্রেণীর পৃথক নির্বাচন স্বীকার করিয়া হিন্দুসমাজের বিভিন্ন অংশের মধ্যে বিচ্ছেদকে আইনত স্থায়ী করিবার যে চেষ্টা হয় সেই অকল্যাণের প্রতিবিধানকল্পে ১৩৩৯ সালের চৌঠা আশ্বিন মহাত্মাজি অনশনব্রত গ্রহণ করেন; সেই সংকটকালে রবীন্দ্রনাথ শান্তিনিকেতন-আশ্রমবাসীদের সম্বোধন করিয়া যাহা বলেন তাহাই ‘চৌঠা আশ্বিন’ ও ‘মহাত্মাজির পুণ্যব্রত’ প্রবন্ধে লিখিত হইয়াছে। মহারাজির অনশনসময়ে তাহাকে দর্শন করিবার আগ্রহে রবীন্দ্রনাথ য়েরোডা জেলে গমন করেন এবং তাহার ব্রত-উদযাপনকালে উপস্থিত থাকেন; এই সংকলনের শেষ প্রবন্ধে তাহারই বিবরণ পাওয়া যায়।
মহাত্মাজির আগামী জন্মদিবসে আনন্দোৎসবের অর্ঘ্যরূপে এই গ্রন্থ প্রকাশের ইচ্ছা ছিল, কিন্তু জাতির দুরদৃষ্টক্রমে অশ্রুজলের তর্পণরূপে ইহা উপস্থিত করিতে হইল।•••
২৯ মাঘ ১৩৫৪
এই লেখাটি বর্তমানে পাবলিক ডোমেইনের আওতাভুক্ত কারণ এটির উৎসস্থল ভারত এবং ভারতীয় কপিরাইট আইন, ১৯৫৭ অনুসারে এর কপিরাইট মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে। লেখকের মৃত্যুর ৬০ বছর পর (স্বনামে ও জীবদ্দশায় প্রকাশিত) বা প্রথম প্রকাশের ৬০ বছর পর (বেনামে বা ছদ্মনামে এবং মরণোত্তর প্রকাশিত) পঞ্জিকাবর্ষের সূচনা থেকে তাঁর সকল রচনার কপিরাইটের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে যায়। অর্থাৎ ২০২৪ সালে, ১ জানুয়ারি ১৯৬৪ সালের পূর্বে প্রকাশিত (বা পূর্বে মৃত লেখকের) সকল রচনা পাবলিক ডোমেইনের আওতাভুক্ত হবে।