খৃষ্ট
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর -প্রণীত জীবনীগ্রন্থ
বুদ্ধদেব
ভারতপথিক রামমোহন
বিদ্যাসাগরচরিত
মহাত্মা গান্ধী
চারিত্রপূজা
খৃষ্ট
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
বিশ্বভারতী গ্রন্থালয়
২ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় স্ট্রীট। কলিকাতা
২৫ ডিসেম্বর ১৯৫৯
পৌষ ১৩৬৬: ১৮৮১ শকাব্দ
শ্রীপুলিনবিহারী সেন-কর্তৃক সংকলিত
সূচীপত্র | ||
যিশুচরিত | ১ | |
খৃষ্টধর্ম | ২১ | |
খৃষ্টোৎসব | ২৮ | |
মানবসম্বন্ধের দেবতা | ৩৪ | |
বড়োদিন | ৪০ | |
খৃষ্ট | ৪৪ | |
খৃষ্ট-প্রসঙ্গ | ৪৯ | |
মানবপুত্র | ৬৭ | |
বড়োদিন | ৬৯ | |
পূজালয়ের অন্তরে ও বাহিরে | ৭০ |
চিত্রসূচী
রোমের প্রতিদ্বন্দ্বী। অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর
মানবপুত্র খৃষ্ট। শ্রীনন্দলাল বসু
পাণ্ডুলিপি-চিত্র। ‘বড়োদিন’
অজিতকুমার চক্রবর্তী ব্রহ্মবিদ্যালয় (১৩১৮) গ্রন্থে লিখিয়াছেন: ‘১৩১৬ সালে মহাপুরুষদিগের জন্ম কিংবা মৃত্যু দিনে তাঁহাদিগের চরিত ও উপদেশ আলোচনার জন্য [শান্তিনিকেতনে] উৎসব করা স্থির হইল। খৃষ্টমাসে প্রথম খৃষ্টোৎসব হইল। তার পরে চৈতন্য ও কবীরের উৎসব হইয়াছিল। সকল মহাপুরুষকেই ভালো করিয়া জানিবার ও বুঝিবার সংকল্প হইতেই এ অনুষ্ঠানের সৃষ্টি।’
এই সময় হইতে শান্তিনিকেতনে নিয়মিতভাবে খৃষ্ট-জন্মদিনে উৎসব অনুষ্ঠিত হইয়া আসিতেছে। বিভিন্ন বর্ষে এই উৎসবে রবীন্দ্রনাথের ভাষণ যতদুর সংগ্রহ করা গিয়াছে তাহা এই গ্রন্থে সংকলিত হইল।
অভিভাষণ
১. যিশুচরিত। ‘শান্তিনিকেতন আশ্রমে ১৯১০ খৃষ্টাব্দের খৃষ্টোৎসবের দিনে কথিত বক্তৃতার সারমর্ম।’ ভাদ্র ১৮৩৩ শক (১৩১৮) সংখ্যা তত্ত্ববোধিনী পত্রিকায় প্রকাশিত। অজিতকুমার চক্রবর্তী -প্রণীত ‘খৃষ্ট’ গ্রন্থের ভূমিকারূপে এই রচনা ব্যবহৃত।
২. খৃষ্টধর্ম। ‘খৃষ্টজন্মদিনে শান্তিনিকেতন আশ্রমে কথিত।’ ১৩২১ পৌষ-সংখ্যা সবুজপত্রে প্রকাশিত।
৩. খৃষ্টোৎসব। ১৩৩০ চৈত্র-সংখ্যা শান্তিনিকেতন পত্রে প্রকাশিত।
৪. মানবসম্বন্ধের দেবতা। এই অভিভাষণ ‘খৃষ্টোৎসব’ নামে ১৩৩৮ আষাঢ়-শ্রাবণ সংখ্যা মুক্তধারা পত্রে প্রথম প্রকাশিত হয়; পরে ঈষৎ পরিবর্তিত রূপে ‘মানবসম্বন্ধের দেবতা’ নামে ১৩৪০ বৈশাখ-সংখ্যা বিচিত্রা পত্রে প্রকাশ পায়; তাহাই এই গ্রন্থে পুনর্মুদ্রিত হইল।
৫. বড়োদিন। ১৩৩৯ মাঘ-সংখ্যা প্রবাসী পত্রে প্রকাশিত।
৬. খৃষ্ট। ১৩৪৩ চৈত্র-সংখ্যা প্রবাসীতে প্রকাশিত।
৩-সংখ্যক ভাষণ শ্রীপ্রদ্যোতকুমার সেনগুপ্ত -কর্তৃক, ৫-সংখ্যক ভাষণ শ্রীঅমিয় চক্রবর্তী -কর্তৃক, ৪ ও ৬-সংখ্যক ভাষণ শ্রীপুলিনবিহারী সেন -কর্তৃক অনুলিখিত; এবং সমস্তই বক্তা-কর্তৃক সংশোধিত। ২-সংখ্যক প্রবন্ধটিও বক্তা-কর্তৃক সংশোধিত অনুলিপি হওয়া সম্ভব। ১-সংখ্যক ‘বক্তৃতার সারমর্ম’ বক্তা-কর্তৃক বিস্তারিত আকারে পুনর্লিখিত বলিয়া অনুমিত।
কবিতা
মানবপুত্র। পুনশ্চ গ্রন্থ হইতে গৃহীত।
বড়োদিন। প্রবাসী, মাঘ ১৩৪৬। চতুর্থ বর্ষ প্রথম সংখ্যা ‘ছায়াপথ’ পত্রে ভিন্নতর পাঠ মুদ্রিত।
পূজালয়ের অন্তরে ও বাহিরে। ‘চার্ল্স্ অ্যাণ্ড্রজের রচিত কবিতার অনুবাদ।’ ১৩৪৭ আষাঢ়-সংখ্যা ‘সমসাময়িক পত্রে’ প্রকাশিত।
খৃষ্ট-প্রসঙ্গ
বিভিন্ন প্রবন্ধ, ভাষণ ও চিঠিপড়ে খৃষ্ট ও খৃষ্টধর্ম প্রসঙ্গে রবীন্দ্রনাথের যে-সব উক্তি পাওয়া যায় তাহারই সংকলন; এ বিষয়ে শোভনলাল গঙ্গোপাধ্যায়ের বিশেষ সাহায্য পাওয়া গিয়াছে। নিম্নে মূল রচনার নির্দেশ দেওয়া গেল। এই তালিকায়, ক্রমিক সংখ্যার পরে, যে রচনা হইতে অংশ উৎকলিত হইয়াছে তাহার শিরোনাম, তাহার পরে উদ্ধৃতি-চিহ্নের মধ্যে গ্রন্থের বা পত্রিকার নাম এবং সর্বশেষে ভাষণ বা পত্রের তারিখ প্রদত্ত হইল।
১. দুঃখ। ‘ধর্ম’। ১১ মাঘ ১৩১৪
২. স্বাভাবিক ক্রিয়া। ‘শান্তিনিকেতন’১১ ফাল্গুন [১৩১৫]
৩. পূর্ণতা। ‘শান্তিনিকেতন’। ১২ চৈত্র [১৩১৫] ৪. মন্ত্রের সাধন। ‘শান্তিনিকেতন’। ২৭ চৈত্র [১৩১৫]
৫. ভক্ত। ‘শান্তিনিকেতন’। ৭ পৌষ ১৩১৬
৬.বিশ্ববোধ। ‘শান্তিনিকেতন’। [১৩১৬]
৭. রসের ধর্ম। ‘শান্তিনিকেতন’। [১৩১৬]
৮. সুন্দর। ‘শান্তিনিকেতন’। ১৫ চৈত্র ১৩১৭
৯. যাত্রার পূর্বপত্র। ‘পথের সঞ্চয়’। ১৩১৯
১০. হেমলতা দেবীকে লিখিত পত্র। ‘বিশ্বভারতী পত্রিকা’, কার্তিক-পৌষ ১৩৫৪। ১০ পৌষ ১৩১৯
১১. অগ্রসর হওয়ার আহ্বান। ‘শান্তিনিকেতন’। ৭ পৌষ ১৩২০
১২. ১১ই মাঘ। ‘প্রবাসী’, ফাল্গুন ১৩৪৭। ১১ মাঘ ১৩৪৭
অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর-অঙ্কিত খৃষ্ট-চিত্র রবীন্দ্রভারতীর সংগ্রহভুক্ত এবং রবীন্দ্রভারতী-কর্তৃপক্ষের সৌজন্যে মুদ্রিত।
শ্রীনন্দলাল বসু -অঙ্কিত চিত্র শিল্পীর সৌজন্যে মুদ্রিত।
প্রকাশক শ্রীপুলিনবিহারী সেন
বিশ্বভারতী। ৬/৩ দ্বারকানাথ ঠাকুর লেন। কলিকাতা ৭
মুদ্রক শ্রীসূর্যনারায়ণ ভট্টাচার্য।
তাপসী প্রেস। ৩০ কর্নওআলিস স্ট্রীট। কলিকাতা ৬
২১
মূল্য আড়াই টাকা ১৭৫
এই লেখাটি বর্তমানে পাবলিক ডোমেইনের আওতাভুক্ত কারণ এটির উৎসস্থল ভারত এবং ভারতীয় কপিরাইট আইন, ১৯৫৭ অনুসারে এর কপিরাইট মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে। লেখকের মৃত্যুর ৬০ বছর পর (স্বনামে ও জীবদ্দশায় প্রকাশিত) বা প্রথম প্রকাশের ৬০ বছর পর (বেনামে বা ছদ্মনামে এবং মরণোত্তর প্রকাশিত) পঞ্জিকাবর্ষের সূচনা থেকে তাঁর সকল রচনার কপিরাইটের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে যায়। অর্থাৎ ২০২৪ সালে, ১ জানুয়ারি ১৯৬৪ সালের পূর্বে প্রকাশিত (বা পূর্বে মৃত লেখকের) সকল রচনা পাবলিক ডোমেইনের আওতাভুক্ত হবে।