soul renounces itself and is entirely absorbed without any thought of return....Naren was for twenty-one days within an ace of yielding. But for twenty-one nights the vision of Ramakrishna came to draw him back. Finally after an inner struggle of the utmost intensity, whose viscissitudes he always consistently refused to reveal, he made his choice for ever. He chose the service of God in man.
সেই গুরুতর আধ্যাত্মিক সঙ্কটে শ্রীরামকৃষ্ণই তাঁহাকে রক্ষা করিয়াছিলেন; তিনি আত্মসাধনা করিয়া ত্রৈলঙ্গ স্বামী হইবেন, না, জগতের সেবা করিয়া স্বামী বিবেকানন্দ হইবেন—সে প্রশ্নের মীমাংসা কাহার দ্বারা হইয়াছিল, এই ঘটনাই তাহার সাক্ষ্য দিতেছে। ক্রমাগত একুশ রাত্রি ধরিয়া স্বপ্নে গুরুর সেই করুণ মূর্ত্তি দেখিয়া তিনি অবশেষে সেই মহাপ্রেমিকের পদতলে জন্মের মত আত্মনিবেদন করিয়াছিলেন।
নরেন্দ্র কেমন করিয়া বিবেকানন্দ হইলেন সে আলোচনা সংক্ষেপে করিলাম। মঃ রোলাঁ বিবেকানন্দকে তাঁহার গুরুর ‘direct antithesis’ বলিয়াছেন তাহা সত্য; তাঁহার পূর্ব্বে ভগিনী নিবেদিতাও এই ধরনের কথা বলিয়াছেন, কিন্তু সেই ভেদের মধ্যেই অভেদ-তত্ত্বের —‘শ্রীরামকৃষ্ণ-বিবেকানন্দ’রূপ যুগ্মসত্তার—কথঞ্চিৎ উপলব্ধি না হইলে, আমরা শ্রীরামকৃষ্ণের বাণী হৃদয়ঙ্গম করিতে পারিব না। বিবেকানন্দের সেই বিপরীত প্রকৃতিকে উপাদানরূপে গ্রহণ করিয়া অবতারকল্প মহাপুরুষ ‘আত্মানং সৃজাম্যহং’—সঙ্কল্প করিয়াছিলেন। ধ্যানী মহাপুরুষের প্রকৃতিতে প্রেমের যে উৎকণ্ঠা জাগিয়াছিল তাহার উপযুক্ত দেহ-মন তিনি পাইয়াছিলেন বিবেকানন্দে। আবার যুগধর্ম্মের প্রবল প্রভাব যাহার