আম্বর [ ge• | অম্বর নামিতে হয়। নীচে অপ্রশস্ত পথ। পূৰ্ব্বে পশ্চিম দিকের পাহাড়ের গায়ে নগর বাসীদের ছোট ছোট ঘর ছিল । এথন সেই সকল ঘর ভাঙ্গিয় গিয়াছে। কোন খানে দুই একটা ভাঙ্গ প্রাচীর উচ হইয়া আছে, কোন খানে প্রাচীরের সমস্ত পাথর খসিয়৷ পথের উপরে আসিয়া পড়িয়াছে। তখনকার গৃহের সমস্ত গাথনী কাচা । রাজবাটীরও পশ্চা দিক্ হইতে কঁাচ গাখনী দেখিতে পাওয়া যায়। পাথুরে মাটার কাদা দিয়া ছোট বড় পাথর গাথিয় তোলা হইয়াছে। কিন্তু এই কাচা গাথনীও বেশ দীর্ঘকাল স্থায়ী। তিন শত বৎসরের ঘর श्रांख७ नहे श्य माई । নিয়ের পথ দিয়া উত্তরমুখে গেলে দক্ষিণ ভাগে বিগ্রহেয় একটী উচ্চ মন্দির। তাহার পর আর কিঞ্চিৎ উত্তরে রত্নাকরেয় বাসস্থান। রত্নাকর অম্বররাজের কুলগুরু ছিলেন । এই বাটতে এখন আর কেহ বাস করে মা, ইহার অনেক স্থান ভাঙ্গিয়াও গিয়াছে। বাম ভাগের উচ্চ পাহাড়ের পশ্চিম দিকে রত্নাকরের ছত্ৰী, খড়ম এবং রত্নাকরসাগর আছে । রত্নাকরসাগর দেখিতে অতি সুরম্য সরোবর, স্থানটাও অতি মনোহর। গুরুর মৃত্যুর পর তাছার অন্ত্যেষ্টি ক্রিয়া সম্পন্ন হইলে ঐ সরোবরের কূলে র্তাহার ভস্ম সমাহিত করা হইয়াছিল । এই ছত্রী সেই সমাধিস্থান। আর একটু উত্তরে গিয়া তাহার পর বাম দিকে উঠিতে হয়। এখানকার পথ অতান্ত উচ্চ নীচ। বাম দিকে কিঞ্চি দূর গেলে সম্মুথে নৃসিংহদেবের মন্দির। এই মনিীরের উঠানের পশ্চিম দিকে ‘হিন্দোলা’ মঞ্চ । মহারাজ জয়সিংহের মহিষী সৌদামনী রাণী এই দোল মঞ্চ শ্ৰীকৃষ্ণের প্রতির নিমিত্ত উৎসর্গ করিয়াছিলেন । মঞ্চের গায়ে একখানি শ্বেত পাথরে উৎসর্গের সম্বৎ দিন প্রভৃতি খোদিত আছে। ... উঠানের পূর্বদিকে পূৱ সিংহের গৃহ। শূর সিংহের সঙ্গে অম্বর রাজবংশের কি রূপ সম্বন্ধ, অনেক অনুসন্ধান স্থায় তাহা আমরা নিশ্চিত করিতে পারিলাম না। তিনি মিনারে সর্দার, কি মানসিংহের কোন পূৰ্বभूझररुद्र श्रृ उ झई ठिनौ मांग श्लि, cन काह१ ७हे নামের গোল হইয়াছে,-এ সকল কথায় ঠিক মীমাংস। रुम्ला श्कनि। शिक्ष श्रृङ्ग निश् भाननिराश्त्व दिएभरु (रुन आफैँौग्न,५२१उँशहे अङ्गाना स्रश्न्न बाछ ” २१:शक्ष वैश् िश्रॆक्षtfणि, उtशitउ किंन गरन्नश् १ । ।
Jayantanth (আলাপ) ১২:২৯, ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ (ইউটিসি)--
- কারণ এই শূর সিংহের বাটতেই অদ্যাবধি জয়পুর রাজবংশের রাজতিলক হইয়া থাকে, এবং সেই সময়ে রাজাদের মাথায় শূর সিংহের ছত্র ধরিতে হয়। শূর সিংহের বাটা অতি সামান্ত। উঠান সংকীর্ণ, उँअन्न नौटझङ्ग शत्र आउारु क्रूज ; उँभटङ्ग फेरिऊ श्हेप्न বিপদ বোধ হয়,—সিড়ী নিতান্ত ছোট ও সোজা। মহারাজ সে ঘরে বসিয়া সভা করিতেন তাহার পশ্চিম দক্ষিণ কোণে একটা বেদী আছে। সেই বেণী শূর সিংহের রাজসিংহাসন। এই ঘরের উত্তর দিকের দেউলে পূজারী ব্রাহ্মণের এখন অনেক গুলি ছোট ছোট দেবমূৰ্ত্তি রাখিয়া দিয়াছেন। দেবমূৰ্ত্তি গুলির নিত্য পূজা হইয়া থাকে। । রাজবাটীর দক্ষিণ দিকে বালা বাই রাণীর মন্দির। বাল বাই শূর সিংহের মহিষী। প্রবাদ আছে, শূর সিংহ এবং বালা বাই দুই জনেই নাকি গুটিকাসিদ্ধ ছিলেন। সন্ধ্যাকালে তাহারা বিমানে চড়িয়া শূন্ত পথে পুরীতে জগন্নাথদেব দর্শন করিতে যাইতেন । কিন্তু মহারাজ একথা রাণীকে কখন বলেন নাই ; রাণীও কখন কথার ছলে ইহার গন্ধ বাপ রাজাকে জানিতে দেন নাই। কাজেই একথা পরম্পর কেহই জানিতেন না। পরে এক দিন জগন্নাথ দেবের মন্দিরের দ্বারে রাণী, রাজাকে দেখিতে পাইলেন। দেখিতে পাইয়া ভয়ে ও লজ্জায় অনেকটুকু সঙ্কুচিত হইলেন । কিন্তু রাণীর মুখ ঘোমটায় ঢাকা ছিল, তিনি আপনার মহিষীকে চিনিতে না পারিয়া শিষ্টাচার করিয়া বলিলেন,-“ভয় কি বাছা! লজ্জা কেন ?—তুমি কষ্ঠায় সমান, স্বচ্ছন্দে প্রতিমা দর্শন কর । জগন্নাথ দর্শন করিয়া রাণী গৃহে আসিলেন, কিন্তু রাজা তাহাকে কন্যা সম্বোধন করিয়াছিলেন বলিয়া, সেই দিন হইতে আর র্তাহাকে আপনার শয়নগৃহে প্রবেশ করিতে দিলেন না । বালা শব্দে কন্যা এবং বাই শৰে স্ত্রী, তজ্জন্ত এই মন্দিরের নাম “বালা বাই’ হইয়াছে। শূর সিংহের বাটীর পূর্ব পাশে মহারাজ মানসিংহের পূৰ্ব্ব বাসস্থান। এই রাজভবন সামান্ত ধনী লোকের গৃহের মত। এখানে কোন প্রকার কারিগরি কিম্বা ক্রসৌন্দৰ্য্য কিছুই ছিল না। এখন অট্টালিকার অনেক हान छांत्रिग्ना शिंग्राएछ् । वाजताग्न निकप्ले भानगि ३tश्द्र দিন দিন প্রতিপত্তি বাড়িতে লাগিল, সৌভাগ্যলক্ষ্মী , नि नेिम थगङ्ग इहेशा डैर्किएशन, cगई जूभङ्ग बशtङ्गब्र