১ - শ্ৰীশ্ৰীহরিলীলামৃত । ভট্টাচাৰ্য্য উপাধিক শ্ৰেষ্ঠ শ্ৰেণী ব্লাড়ি । মনোচোর মহানন্দ পরব্ৰহ্ম ধান । ভক্ত সঙ্গে যান রঙ্গে ওঢ়াকঁাদি বাড়ী । মহা-সংকীৰ্ত্তনে তাহ৷ ’য়েছে ব্যাখ্যান ৷ দোহাই শ্ৰী গুরুচঁাদ বলে রোগ সারে । গুরুচাদ অাজ্ঞাদিল ওরে হরিবর । মানসিক টাকা দেন শ্ৰীগুরটাদেরে ? তারকেরে গুরু ক’রে পাদপদ্ম ধর । গুরুচঁাদ নামে ঘট পাতে ঠাই ঠাই ৷ গুরুচঁাদ অাজ্ঞামতে শ্ৰী তারক গুরু । আমবাড়ী গ্ৰামেঘট পাতিল গোসাই: :: মহানন্দ শ্ৰী তারক বাঞ্ছা কল্পতরু ॥ তেরখাদা রাজবংশী মাতিলসকল: চী চরণের পুত্ৰ যাদবমল্লিক । মুসলমান তিনকড়ি বলে হৱিবোল" :- মৃত্যুঞ্জয় ভাগ্নেয় তারক : প্ৰাণাধিক ॥ তেরখাদা লুটপাতোজবংশীবাড়ী : ; বিশ্বাস যাদবচন্দ্ৰ সাধু শুদ্ধমতি ।
- তাহার লোহারগাতি , গ্ৰামেতে বসতি ॥
সাহােজাতি পু কুতি মাতিয়াছে | দুই যাদবের এই রচনাব শ্ৰীতি । সকৌতুকে পরিশ্ৰম করিয়াছে অতি । তেরখাদা ঘাটের পাটনী বনমালী৷ যাদব বিশ্বাস হয় এ গ্ৰন্থ লেখক । মল্লিক লেখায় তারে হইয়া পাঠক । ইতিপূৰ্ব্বেজয়পুৰ প্ৰহলাদ, পাটনী লেখক যাদব ইনি পর উপকারী । বহুদিন লেখে গ্ৰন্থ কাৰ্য্যত্যাগ করি ॥ দলীল লিখিতে নাহি মোহরানা লয়। পিতৃ শ্ৰীহরিনামবসে সেখানেতে । দরিদ্রের পিতৃ তুল্য দয়াদ্ৰ হৃদয় । গোস্বামী গোলোক এসে তাহা নিষেধিল । দেশের প্রধান ব্যক্তি দাীি করায় । শেষে নামে মত্ত হ’য়ে নিদ্ৰা তেয়াগিল । সুবিচার করে কার ঘুম নাহি খায়। তেরখাদা মাতাইল বহু সাধু লোক । একদিন স্বজাতির সমাজে গেলেন ।
- মাতিল সাহাজী শশী হৃদয় তারক ॥ কোলিন্য মৰ্য্যাদা পাঁচটাকা পাইলে- “Jayantanth (আলাপ)
কি কহিব ইহাদের ভকতির কথা । মান্য পেয়ে পরে টাকা ফিরাইয়া দিল । অতি সাধ্বী সতীনারী ইহানের মাতা ? কোনক্ৰমে দাতারা সেটাকা নাহি নিল । হৃদয় শশীর পিতা মহা অনুরাগী । দায়ঠেকে টাকা ল’য়ে এল নিজালয়। হরিচঁাদ প্ৰিয়ভক্ত যেন মহাযোগী ? গ্ৰাম্য বারোয়ারী কালী পূজাতে লাগায় ॥ ওঢ়াকাদির ভক্ত পেলে করে শিরোধাৰ্য্য। নিজের চাদার টাকা অগ্ৰে তাহা দিল । মনো প্ৰাণ দেহ দিয়া করে সেবা কাৰ্য্য ৷ অারো সেই পাঁচটাকা সবে সমৰ্পিল । পঞ্চানন ঠাকুরের মহিমা অপার । বলে এই টাকা নিলে মহাপাপ হয় । হরিভক্তি শিখাইয়া মাতা’ল সংসার ॥ এই ভয় নিমন্ত্ৰণ খাইতে না যায় । দুৰ্গাপুর মাতে হরিবর মনোহর । এইক্লপ শুদ্ধ শান্ত পুরুষ রতন । তারকের শিষ্য, তারা ভক্ত প্ৰিয়তর ॥ এই রচনার তার বড়ই যতন ॥ - মহাকবি দুই ভাই ভক্ত চুড়ামণি । এ গ্ৰন্থ লেখার কালে মোকৰ্দমা ছিল । উভয়ের কবি আখ্যা কবি-চুমণি । টাকা জন্য বাড়ী বা’বে তারকে জানা’ল । তারকের বাধা পদ কাজ কি মন্ত্ৰীজে । তারক বলিল ধর এই টাকা লাও । পদ শুনে হরিবর সন্ধ্যাত্নিক ত্যজে । ফিরায়ে নিবন। টাকা অদ্য হেথা ও । মৃত্যুঞ্জয় বিশ্বাসের স্তোত্ৰ গীতি যাহা । শুনিয়া বাদব অধোৰবদনে রহিল ত্ৰিসন্ধ্যা-অগ্নিক তাই মূলমন্ত্ৰ তাহা । বাক্য নাহি অশ্ৰাদলে ভাসিতে লাগিল । “তারিকের স্তবাষ্টক নিজকৃত স্তব । অৰ্থ দিলে এই ভয় লুকাইয়া গেল । তইয়ে স্নানকেলি পরম উৎসব । যাদব মল্লিক গিয়া খুজিয়া ধরিল ৪