পাতা:বিদ্যাসাগর-প্রবন্ধ - শিবাপ্রসন্ন ভট্টাচার্য.pdf/৯৩: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

(কোনও পার্থক্য নেই)

০৯:৫৯, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
বিদ্যাসাগর—প্রবন্ধ।
৮৯

ব্যঞ্জন দূষিত করি, একাকী উপবিষ্ট হইলে তােমার চিন্তায় একান্ত মগ্ন হইয়া, অবিশ্রান্ত অশ্রুপাত করি; রাত্রি কালে শয়ন করিয়া অধিকাংশ সময়ই অনন্যচিত্তে তােমায় চিন্তা করি। কখন কখন ভাবনা ভরে, যেন যথার্থই তােমার কথা শুনিতে পাইলাম, এই মনে করিয়া চকিত হইয়া উঠি। ফলতঃ তুমি যে আমায় কিরূপ যাতনায় নিক্ষিপ্ত করিয়া গিয়াছ, তাহার কিঞ্চিন্মাত্র অনুভব করিতে পরিতেছ না।” প্রবন্ধের শেষ ভাগে লিখিয়াছেন “বৎসে, তোমায় আর অধিক বিরক্ত করিব না। একমাত্র বাসনা ব্যক্ত করিয়া বিরত হই—যদি তুমি পুনরায় নরলােকে জন্ম পরিগ্রহ করিয়া থাক যেন অবিচ্ছিন্ন সুখ সম্ভোগে কালহরণ কর আর যাঁহারা তােমার স্নেহপাশে বদ্ধ হইবেন, যেন তাঁহাদিগকে আমাদের মত যন্ত্রণা ভোগ করিতে না হয়।” ইহাই প্রকৃত হিন্দুর আন্তরিক দুঃখ প্রকাশ—ইহা হৃদয়ের দৈর্ব্বল্য বলিয়া ঘৃণা করিবার জিনিস নয়। ইহা _____ ভালবাসা জনিত