পাতা:মাঝির ছেলে - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৪: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
গুগল ওসিআর দ্বারা ইউনিকোড প্রাপ্ত হল |
|||
পাতার অবস্থা | পাতার অবস্থা | ||
- | + | মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে | |
শীর্ষক (অন্তর্ভুক্ত হবে না): | শীর্ষক (অন্তর্ভুক্ত হবে না): | ||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{rh|মাঝির ছেলে||১৮}} |
|||
পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে): | পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে): | ||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
মাঝির ছেলে ゞ ア |
|||
এতটুকু একটা নীেকার বদলে ওই কলের জাহাজ চালাতে সাহায্য করতে পারত ! |
এতটুকু একটা নীেকার বদলে ওই কলের জাহাজ চালাতে সাহায্য করতে পারত ! |
||
{{gap}}‘সমুদ্রযাত্রাও য্যান তর আদেষ্টে দেখি নাগা ? হু, সমুদ্রে ও তর যাওন লাগিব ।’ |
|||
⚫ | আরও কয়েকটি কথা চক্রবর্তী মশায় বললেন। তার মধ্যে প্রাপান কথাটা এই যে, এক জায়গায় স্থির হয়ে থাকা নাগার কপালে , নেই। এক জায়গা থেকে ক্ৰমাগত তাকে অন্য জায়গায় ঘুরে বেড়ান্তে ১০ ধে। কিন্তু মাঝির পক্ষে সেটা আশ্চৰ্য কি ! মাঝির কাজই হ’ল এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় ঘুরে বেড়ানো-বিশেষ করে কলের |
||
⚫ | |||
⚫ | {{gap}}আরও কয়েকটি কথা চক্রবর্তী মশায় বললেন। তার মধ্যে প্রাপান কথাটা এই যে, এক জায়গায় স্থির হয়ে থাকা নাগার কপালে , নেই। এক জায়গা থেকে ক্ৰমাগত তাকে অন্য জায়গায় ঘুরে বেড়ান্তে ১০ ধে। কিন্তু মাঝির পক্ষে সেটা আশ্চৰ্য কি ! মাঝির কাজই হ’ল এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় ঘুরে বেড়ানো-বিশেষ করে কলের জাহাজের মাঝির। |
||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
{{gap}}“আমার কিছু নাই, কর্তা ।” |
|||
⚫ | |||
যাদববাবুর বাড়ি এসে নাগার জগৎটাই যেন বদলে গেল। খেটে হ্ল ভাবনা তো এখন আর তাকে ভাবতে হয় না । “কি খাব, কি খাব” এস চিন্তার জেলখানায় সে যেন এতদিন কয়েদী হয়ে ছিল, এখন ছাড়া পেয়ে চারিদিকে তাকিয়ে দেখবার সুযোগ পেয়েছে। মানুষ থেকে শুরু করে যারাবাড়ি, মাঠঘাট, নদী সব যেন খোলস ছেড়ে নতুন হয়ে উঠেছে ভার কাছে। নতুন, কিন্তু অচেনা নয়।, সাতৃ সমুদ্র তের নদীর পারে কোন স্বপ্নের দেশে তো সে আসেনি, আগেও সে করমতলায় আসা-যাওয়া করেছে। এখানকার অনেক মানুষ তার পরিচিত। একটু সহজ স্নেহ-মমতা, |
যাদববাবুর বাড়ি এসে নাগার জগৎটাই যেন বদলে গেল। খেটে হ্ল ভাবনা তো এখন আর তাকে ভাবতে হয় না । “কি খাব, কি খাব” এস চিন্তার জেলখানায় সে যেন এতদিন কয়েদী হয়ে ছিল, এখন ছাড়া পেয়ে চারিদিকে তাকিয়ে দেখবার সুযোগ পেয়েছে। মানুষ থেকে শুরু করে যারাবাড়ি, মাঠঘাট, নদী সব যেন খোলস ছেড়ে নতুন হয়ে উঠেছে ভার কাছে। নতুন, কিন্তু অচেনা নয়।, সাতৃ সমুদ্র তের নদীর পারে কোন স্বপ্নের দেশে তো সে আসেনি, আগেও সে করমতলায় আসা-যাওয়া করেছে। এখানকার অনেক মানুষ তার পরিচিত। একটু সহজ স্নেহ-মমতা, |