পাতা:সিরাজদ্দৌলা - অক্ষয়কুমার মৈত্রেয়.pdf/৩৭৫: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

SumitaBot (আলোচনা | অবদান)
বট গুগল ওসিআর থেকে প্রাপ্ত লেখা যোগ করছে
 
পাতার অবস্থাপাতার অবস্থা
-
মুদ্রণ সংশোধন করা হয়নি
+
মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে
শীর্ষক (অন্তর্ভুক্ত হবে না):শীর্ষক (অন্তর্ভুক্ত হবে না):
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{rh||যুদ্ধারম্ভ।|৩৬১}}
{{rule}}
পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে):পাতার প্রধান অংশ (পরিলিখিত হবে):
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
হইয়া অকালে দেহ বিসর্জ্জন করিতে বাধ্য হইয়াছিলেন, তাহার প্রকৃত ইতিহাস লইয়া কাব্যরচনা করিলে “পলাশির যুদ্ধ কাব্য” অধিকতর মর্ম্মস্পর্শ করিত। কবি আত্মকল্পনার আশ্রয় গ্রহণ করিলেও বরং ভাল হইত, তাহা হইলে, তাঁহার কল্পনা পদে পদে “মেকলের” ছাঁচে ঢালা হইত না। মেকলে লিখিত পলাশির যুদ্ধও কাব্য, ইতিহাস নহে। কবি তাহাকেই অন্ধের যষ্টির ন্যায় প্রবল আগ্রহে আঁকড়িয়া না ধরিলে, হতভাগ্য সিরাজদ্দৌলার প্রেতাত্মা অনেক অলীক আক্রমণের কঠোর হস্ত হইতে পরিত্রাণ লাভ করিতে পারিত। কেবল সেইজন্য স্বদেশের কীর্ত্তিমান্ কবির ভ্রমপ্রমাদের সমালোচনা এরূপ কঠোর ভাষায় লিখিত হইল!
S SS SS SSLLLS HASLSLSS qS AAS AeA SLLL SLLLLLL LT LSLe SS SS C S CL S LMS ALL LLLS AL ELA AAAAA SAAAAS S SL L SL SHHH

- Tr= "Ako
{{gap}}রজনী প্রভাত হইল। যে প্রভাতে ভারতগগনে বৃটিশসৌভাগ্য-সূর্য্য সমুদিত হইবার সূত্রপাত হইয়াছিল, সেই প্রভাতে,—“১১৭০ হিজরী ৫ সাওয়াল বোজপঞ্জসোম্বা”<ref>{{smaller|মুতক্ষরীণ। কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যগ্রন্থে (শ্রীযুক্ত হরপ্রসাদ শাস্ত্রী মহাশয়ের সঙ্কলিত ইতিহাসে) লিখিত আছে যে, পলাশির যুদ্ধ ১৭ই জুন সংঘটিত হইয়াছিল। বলা বাহুল্য যে ইহা সম্পূর্ণ অমূলক অথবা লিপিকরপ্রমাদের নিদর্শন মাত্র।}}</ref> (বৃহস্পতিবারে) পলাশিপ্রান্তরে ইংরাজ বাঙ্গালী শক্তিপরীক্ষার জন্ঠ একে একে গাত্রোখান করিতে লাগিল।
SAeM MA q SS S LATS eAeAL LLLSTSS L LSS AAAA SLS SLS A AAALLLSS SS S AeSLELE S TALLL SAAAL - var Th 7 h-Ar *-k "ليس "جبطة بين كمية- - AM LASS AAA SSLLLS T TAS ALLSSLS LS LLLLL LLLLLLLAAAAELS SLeLSS S AAAA AMqMLS LL AAAA AA A S eA at . a غیی اF =_"

হইয়া অকালে দেহ বিসর্জন করিতে বাধ্য হইয়াছিলেন, তঁহার প্রকৃত ইতিহাস লইয়া কাব্যরচনা করিলে “পলাশির যুদ্ধ কাব্য” অধিকতর মৰ্ম্মস্পর্শ করিত। কবি আত্মকল্পনার আশ্রয় গ্ৰহণ করিলেও বরং ভাল হইত,-তাহা হইলে, তাহার কল্পনা পদে পদে “মেকলের” ছাচে ঢালা হইত না । মেকলে লিখিত পলাশির যুদ্ধও কাব্য,-ইতিহাস নহে। কবি তীহাকেই অন্ধের যষ্টির ন্যায় প্রবল আগ্রহে আঁকড়িয়া না ধরিলে, হতভাগ্য সিরাজদ্দৌলার প্ৰেতাত্মা অনেক অলীক আক্রমণের কঠোর হস্ত হইতে পরিত্ৰাণ লাভ করিতে পারিত। কেবল সেইজন্য স্বদেশের কীৰ্ত্তিমান কবির ভ্রমপ্রমাদের সমালোচনা এরূপ কঠোর ভাষায় লিখিত
{{gap}}ইংরাজেরা যে আম্রবণে সেনাসমাবেশ করিয়াছিলেন, তাহার নাম লক্ষবাগ”,লোকে বলে তাহা লক্ষ বৃক্ষে পরিপূর্ণ ছিল। এই আম্রকাননের পশ্চিমোত্তর কোণে মৃগয়ামঞ্চ, ক্লাইব তাহার পার্শ্বে লক্ষবাগের উত্তরে,উন্মুক্ত প্রান্তরে ব্যুহ রচনা করিলেন। সিরাজদ্দৌলা প্রত্যুষেই মীরজাফর, ইয়ার লতিফ, এবং রায়দুর্ল্লভকে শিবির হইতে অগ্রসর হইবার
রজনী প্ৰভাত হইল। যে প্ৰভাতে ভারতগগনে বৃটিশসৌভাগ্য-সুৰ্য্য সমুদিত হইবার সুত্রপাত হইয়াছিল, সেই প্ৰভাতে,-“১১৭০ হিজরী ৫ সাওয়াল রোজপঞ্জসেম্ব” * (বৃহস্পতিবারে ) পলাশিপ্রান্তরে ইংরাজ বাঙ্গালী শক্তিপরীক্ষার জন্য একে একে গাত্ৰোখান করিতে লাগিল।
ইংরাজেরা যে আম্রবণে সেনাসমাবেশ করিয়াছিলেন, তাহার নাম। লক্ষবাগ”,-লোকে বলে তাহা লক্ষ বৃক্ষে পরিপূর্ণ ছিল। এই আত্মকাননের পশ্চিমোত্তর কোণে মৃগয়ামঞ্চ, ক্লাইব তাহার পাশ্বে লক্ষবাগের উত্তরে,-উন্মুক্ত প্ৰান্তরে বৃহ রচনা করিলেন। সিরাজদ্দৌলা প্ৰত্যুষেই মীরজাফর, ইয়ার লতিফ, এবং রায়দুর্লভকে শিবির হইতে অগ্রসর হইবার
* মুতক্ষীণ। কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যগ্রন্থে (শ্ৰীযুক্ত হরপ্রসাদ শাস্ত্রী মহাশয়ের সঙ্কলিত ইতিহাসে ) লিখিত আছে যে, পলাশির যুদ্ধ ১৭ই জুন সংঘটিত হইয়াছিল। ’ বলা বাহুল্য যে ইহা সম্পূর্ণ অমূলক অথবা লিপিকর প্রমাদের নিদৰ্শন
at