বিভিন্ন বইয়ে বিভিন্ন ধরণের শৈলী ব্যবহৃত হয়। সেগুলি কিভাবে উইকিসংকলনে বিভিন্ন টেমপ্লেটের মারফত তৈরি করা হয়, তা নিম্নে সারিবদ্ধ করা হলে।

ফণ্টের আকার

সম্পাদনা
বিবরণ যা টাইপ করবেন যা দেখতে পাবেন
ছোট ফণ্ট
{{smaller|ছোট ফণ্ট}}
ছোট ফণ্ট
বড় ফণ্ট
{{larger|বড় ফণ্ট}}
বড় ফণ্ট
আরও বড় ফণ্ট
{{x-larger|আরও বড় ফণ্ট}}
আরও বড় ফণ্ট
আরও আরও বড় ফণ্ট
{{xx-larger|আরও আরও বড় ফণ্ট}}
আরও আরও বড় ফণ্ট
আরও আরও আরও বড় ফণ্ট
{{xxx-larger|আরও আরও আরও বড় ফণ্ট}}
আরও আরও আরও বড় ফণ্ট
আরও আরও আরও আরও বড় ফণ্ট
{{xxxx-larger|আরও আরও আরও আরও বড় ফণ্ট}}
আরও আরও আরও আরও বড় ফণ্ট
প্রথম শব্দের প্রথম অক্ষর বড় ফণ্টে
{{Largeinitial|প্র}}থম শব্দের প্রথম অক্ষর বড় ফণ্টে
প্রথম শব্দের প্রথম অক্ষর বড় ফণ্টে
প্রথম শব্দের প্রথম অক্ষর বড় ফণ্টে কিন্তু নীচের দিকে থাকবে
{{Dropinitial|প্র}}থম শব্দের প্রথম অক্ষর বড় ফণ্টে কিন্তু নীচের দিকে থাকবে
প্রথম শব্দের প্রথম অক্ষর বড় ফণ্টে কিন্তু নীচের দিকে থাকবে

বিন্যাস

সম্পাদনা
বিবরণ যা টাইপ করবেন যা দেখতে পাবেন
মাঝে লেখা থাকলে
{{center|কেন্দ্র}}
কেন্দ্র
বামদিকে লেখা থাকলে
{{left|বাম}}
বাম
ডানদিকে লেখা থাকলে
{{right|ডান}}
ডান
একই লাইনে বামদিকে, মাঝে আর ডানদিকে লেখা থাকলে
{{rh|বাম|মধ্য|ডান}}
বাম
মধ্য
ডান
দুটি অনুচ্ছেদের মধ্যে একটা লাইন ফাঁক থাকলে একটা লাইন বাদ দিয়ে দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ লিখতে হবে
বেজায় গরম। গাছতলায় দিব্যি ছায়ার মধ্যে চুপচাপ শুয়ে আছি, তবু ঘেমে অস্থির। ঘাসের উপর রুমালটা ছিল, ঘাম মুছবার জন্য যেই সেটা তুলতে গিয়েছি অমনি রুমালটা বলল, ‘ম্যাও!’ কি আপদ! রুমালটা ম্যাও করে কেন? চেয়ে দেখি রুমাল তো আর রুমাল নেই, দিব্যি মোটা-সোটা লাল টক্‌টকে একটা বেড়াল গোঁফ ফুলিয়ে প্যাট্‌-প্যাট্ করে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আমি বললাম, ‘কি মুশকিল! ছিল রুমাল, হয়ে গেল একটা বেড়াল।’ অমনি বেড়ালটা বলে উঠল, ‘মুশকিল আবার কি? ছিল একটা ডিম, হয়ে গেল দিব্যি একটা প্যাঁক্‌পেঁকে হাঁস। এ তো হামেশাই হচ্ছে।’ আমি খানিক ভেবে বললাম, ‘তা হলে তোমায় এখন কি বলে ডাকব? তুমি তো সত্যিকারের বেড়াল নও, আসলে তুমি হচ্ছ রুমাল।’ বেড়াল বলল, ‘বেড়ালও বলতে পার, রুমালও বলতে পার, চন্দ্রবিন্দুও বলতে পার।’

আমি বললাম, ‘চন্দ্রবিন্দু কেন?’ শুনে বেড়ালটা ‘তাও জানো না?’ বলে এক চোখ বুজে ফ্যাচ্‌ফ্যাচ্ করে বিশ্রীরকম হাসতে লাগল। আমি ভারি অপ্রস্তুত হয়ে গেলাম। মনে হল, ঐ চন্দ্রবিন্দুর কথাটা নিশ্চয় আমার বোঝা উচিত ছিল। তাই থতমত খেয়ে তাড়াতাড়ি বলে ফেললাম, ‘ও হ্যাঁ-হ্যাঁ, বুঝতে পেরেছি।’ বেড়ালটা খুশি হয়ে বলল, ‘হ্যাঁ, এ তো বোঝাই যাচ্ছে—চন্দ্রবিন্দুর চ, বেড়ালের তালব্য শ, রুমালের মা—হল চশমা। কেমন, হল তো?’ আমি কিছুই বুঝতে পারলাম না, কিন্তু পাছে বেড়ালটা আবার সেইরকম বিশ্রী করে হেসে ওঠে, তাই সঙ্গে সঙ্গে হুঁ-হুঁ করে গেলাম। তারপর বেড়ালটা খানিকক্ষণ আকাশের দিকে তাকিয়ে হঠাৎ বলে উঠল, ‘গরম লাগে তো তিব্বত গেলেই পার।’
বেজায় গরম। গাছতলায় দিব্যি ছায়ার মধ্যে চুপচাপ শুয়ে আছি, তবু ঘেমে অস্থির। ঘাসের উপর রুমালটা ছিল, ঘাম মুছবার জন্য যেই সেটা তুলতে গিয়েছি অমনি রুমালটা বলল, ‘ম্যাও!’ কি আপদ! রুমালটা ম্যাও করে কেন? চেয়ে দেখি রুমাল তো আর রুমাল নেই, দিব্যি মোটা-সোটা লাল টক্‌টকে একটা বেড়াল গোঁফ ফুলিয়ে প্যাট্‌-প্যাট্ করে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আমি বললাম, ‘কি মুশকিল! ছিল রুমাল, হয়ে গেল একটা বেড়াল।’ অমনি বেড়ালটা বলে উঠল, ‘মুশকিল আবার কি? ছিল একটা ডিম, হয়ে গেল দিব্যি একটা প্যাঁক্‌পেঁকে হাঁস। এ তো হামেশাই হচ্ছে।’ আমি খানিক ভেবে বললাম, ‘তা হলে তোমায় এখন কি বলে ডাকব? তুমি তো সত্যিকারের বেড়াল নও, আসলে তুমি হচ্ছ রুমাল।’ বেড়াল বলল, ‘বেড়ালও বলতে পার, রুমালও বলতে পার, চন্দ্রবিন্দুও বলতে পার।’

আমি বললাম, ‘চন্দ্রবিন্দু কেন?’ শুনে বেড়ালটা ‘তাও জানো না?’ বলে এক চোখ বুজে ফ্যাচ্‌ফ্যাচ্ করে বিশ্রীরকম হাসতে লাগল। আমি ভারি অপ্রস্তুত হয়ে গেলাম। মনে হল, ঐ চন্দ্রবিন্দুর কথাটা নিশ্চয় আমার বোঝা উচিত ছিল। তাই থতমত খেয়ে তাড়াতাড়ি বলে ফেললাম, ‘ও হ্যাঁ-হ্যাঁ, বুঝতে পেরেছি।’ বেড়ালটা খুশি হয়ে বলল, ‘হ্যাঁ, এ তো বোঝাই যাচ্ছে—চন্দ্রবিন্দুর চ, বেড়ালের তালব্য শ, রুমালের মা—হল চশমা। কেমন, হল তো?’ আমি কিছুই বুঝতে পারলাম না, কিন্তু পাছে বেড়ালটা আবার সেইরকম বিশ্রী করে হেসে ওঠে, তাই সঙ্গে সঙ্গে হুঁ-হুঁ করে গেলাম। তারপর বেড়ালটা খানিকক্ষণ আকাশের দিকে তাকিয়ে হঠাৎ বলে উঠল, ‘গরম লাগে তো তিব্বত গেলেই পার।’

দুটি অনুচ্ছেদের মধ্যে একটা লাইনের বেশি ফাঁক থাকলে {{dhr}} টেমপ্লেট ব্যবহার করুন।
বেজায় গরম। গাছতলায় দিব্যি ছায়ার মধ্যে চুপচাপ শুয়ে আছি, তবু ঘেমে অস্থির। ঘাসের উপর রুমালটা ছিল, ঘাম মুছবার জন্য যেই সেটা তুলতে গিয়েছি অমনি রুমালটা বলল, ‘ম্যাও!’ কি আপদ! রুমালটা ম্যাও করে কেন? চেয়ে দেখি রুমাল তো আর রুমাল নেই, দিব্যি মোটা-সোটা লাল টক্‌টকে একটা বেড়াল গোঁফ ফুলিয়ে প্যাট্‌-প্যাট্ করে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আমি বললাম, ‘কি মুশকিল! ছিল রুমাল, হয়ে গেল একটা বেড়াল।’ অমনি বেড়ালটা বলে উঠল, ‘মুশকিল আবার কি? ছিল একটা ডিম, হয়ে গেল দিব্যি একটা প্যাঁক্‌পেঁকে হাঁস। এ তো হামেশাই হচ্ছে।’ আমি খানিক ভেবে বললাম, ‘তা হলে তোমায় এখন কি বলে ডাকব? তুমি তো সত্যিকারের বেড়াল নও, আসলে তুমি হচ্ছ রুমাল।’ বেড়াল বলল, ‘বেড়ালও বলতে পার, রুমালও বলতে পার, চন্দ্রবিন্দুও বলতে পার।’
{{dhr|4em}}
আমি বললাম, ‘চন্দ্রবিন্দু কেন?’ শুনে বেড়ালটা ‘তাও জানো না?’ বলে এক চোখ বুজে ফ্যাচ্‌ফ্যাচ্ করে বিশ্রীরকম হাসতে লাগল। আমি ভারি অপ্রস্তুত হয়ে গেলাম। মনে হল, ঐ চন্দ্রবিন্দুর কথাটা নিশ্চয় আমার বোঝা উচিত ছিল। তাই থতমত খেয়ে তাড়াতাড়ি বলে ফেললাম, ‘ও হ্যাঁ-হ্যাঁ, বুঝতে পেরেছি।’ বেড়ালটা খুশি হয়ে বলল, ‘হ্যাঁ, এ তো বোঝাই যাচ্ছে—চন্দ্রবিন্দুর চ, বেড়ালের তালব্য শ, রুমালের মা—হল চশমা। কেমন, হল তো?’ আমি কিছুই বুঝতে পারলাম না, কিন্তু পাছে বেড়ালটা আবার সেইরকম বিশ্রী করে হেসে ওঠে, তাই সঙ্গে সঙ্গে হুঁ-হুঁ করে গেলাম। তারপর বেড়ালটা খানিকক্ষণ আকাশের দিকে তাকিয়ে হঠাৎ বলে উঠল, ‘গরম লাগে তো তিব্বত গেলেই পার।’
বেজায় গরম। গাছতলায় দিব্যি ছায়ার মধ্যে চুপচাপ শুয়ে আছি, তবু ঘেমে অস্থির। ঘাসের উপর রুমালটা ছিল, ঘাম মুছবার জন্য যেই সেটা তুলতে গিয়েছি অমনি রুমালটা বলল, ‘ম্যাও!’ কি আপদ! রুমালটা ম্যাও করে কেন? চেয়ে দেখি রুমাল তো আর রুমাল নেই, দিব্যি মোটা-সোটা লাল টক্‌টকে একটা বেড়াল গোঁফ ফুলিয়ে প্যাট্‌-প্যাট্ করে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আমি বললাম, ‘কি মুশকিল! ছিল রুমাল, হয়ে গেল একটা বেড়াল।’ অমনি বেড়ালটা বলে উঠল, ‘মুশকিল আবার কি? ছিল একটা ডিম, হয়ে গেল দিব্যি একটা প্যাঁক্‌পেঁকে হাঁস। এ তো হামেশাই হচ্ছে।’ আমি খানিক ভেবে বললাম, ‘তা হলে তোমায় এখন কি বলে ডাকব? তুমি তো সত্যিকারের বেড়াল নও, আসলে তুমি হচ্ছ রুমাল।’ বেড়াল বলল, ‘বেড়ালও বলতে পার, রুমালও বলতে পার, চন্দ্রবিন্দুও বলতে পার।’

আমি বললাম, ‘চন্দ্রবিন্দু কেন?’ শুনে বেড়ালটা ‘তাও জানো না?’ বলে এক চোখ বুজে ফ্যাচ্‌ফ্যাচ্ করে বিশ্রীরকম হাসতে লাগল। আমি ভারি অপ্রস্তুত হয়ে গেলাম। মনে হল, ঐ চন্দ্রবিন্দুর কথাটা নিশ্চয় আমার বোঝা উচিত ছিল। তাই থতমত খেয়ে তাড়াতাড়ি বলে ফেললাম, ‘ও হ্যাঁ-হ্যাঁ, বুঝতে পেরেছি।’ বেড়ালটা খুশি হয়ে বলল, ‘হ্যাঁ, এ তো বোঝাই যাচ্ছে—চন্দ্রবিন্দুর চ, বেড়ালের তালব্য শ, রুমালের মা—হল চশমা। কেমন, হল তো?’ আমি কিছুই বুঝতে পারলাম না, কিন্তু পাছে বেড়ালটা আবার সেইরকম বিশ্রী করে হেসে ওঠে, তাই সঙ্গে সঙ্গে হুঁ-হুঁ করে গেলাম। তারপর বেড়ালটা খানিকক্ষণ আকাশের দিকে তাকিয়ে হঠাৎ বলে উঠল, ‘গরম লাগে তো তিব্বত গেলেই পার।’