রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ
বহুসংখ্যক প্রতিকৃতি সহিত
শ্রীশিবনাথ শাস্ত্রী প্রণীত।
দ্বিতীয় সংস্করণ।
S.K.LAHIRI & CO.
54, COLLEGE STREET
মূল্য ২৷৷৹ টাকা।
বাল্যকাল হইতেই রামতনু লাহিড়ী মহাশয়ের নাম আমার নিকট সুপরিচিত। লাহিড়ী মহাশয় আমার পূজ্যপাদ মাতামহ স্বৰ্গীয় হরচন্দ্র ন্যায়রত্ন মহাশয়ের নিকট কিছুদিন বাড়ীতে পড়িয়াছিলেন। কতদিন, এবং কোন সময়ে, তাহা বলিতে পারি না। কিন্তু তাহার ফল এই হইয়াছিল যে সেই স্বল্পকাল মধ্যে আমার মাতামহ তাঁহার শিষ্যের এমন কিছু গুণ দেখিয়াছিলেন যাহাতে তাঁহাকে ভুলিতে পারেন নাই; সর্ব্বদা তাঁহার প্রশংসা করিতেন। এইরূপে শৈশব হইতেই আমার পিতা মাতার মুখে রামতনু লাহিড়ী মহাশয়ের প্রশংসা শুনিয়া আসিতেছি। উত্তরকালে বড় হইয়া ও কলিকাতাতে আসিয়া যত লোককে দেখিবার জন্য ব্যগ্র হইয়াছিলাম, তন্মধ্যে এই সাধু পুরুষ একজন। আমার প্রতি বিধাতার এই এক কৃপা যে আমি যত মানুষকে অন্তরের সহিত প্রীতি ও শ্রদ্ধা করিয়াছি এবং দেখিবার জন্য ব্যগ্র হইয়াছি, কোন না কোনও সূত্রে তাঁহাদের অধিকাংশকেই দেখিয়াছি।
১৮৬৯ সালে যখন লাহিড়ী মহাশয়ের সহিত আমার প্রথম পরিচয় হইল, তখন যেমন চুম্বকে লৌহকে টানে, তেমনি তিনি আমাকে টানিয়া লইলেন। আমাকে একেবারে আপনার লোক করিয়া ফেলিলেন। তদবধি তাঁহার পরিবার পরিজন, আত্মীয় স্বজন, সকলেই আমাকে আত্মীয় বলিয়া লইয়াছেন। ইহা তাঁহাদের সদাশয়তার প্রমাণ।
তাঁহার শ্রাদ্ধবাসরে সমাগত ভদ্রলোকদিগের অনেকেই এই ইচ্ছা প্রকাশ করিলেন যে তাঁহার একখানি জীবন-চরিত লিখিত হয়। তাঁহার পুত্র শরৎকুমারও আমাকে সে বিষয়ে অনুরোধ করিলেন। গৃহে আসিয়া ভাবিতে ভাবিতে তাঁহার একখানি জীবন-চরিত লিখিবার ইচ্ছা হইল। কিন্তু অগ্রে ভাবিয়াছিলাম বিশেষ ভাবে তাঁহার অনুরক্ত ব্যক্তিগণের জন্য একখানি ক্ষুদ্রাকার জীবন-চরিত লিখিব। যাঁহারা প্রকাশ্য ভাবে কখনও কোনও লোকহিতকর কার্য্যে অগ্রণী হন নাই, যাঁহাদের গুণাবলী বনজাত কুসুমের ন্যায় কেবলমাত্র কতিপয় হৃদয়কে আমোদিত করিয়াছে, যাঁহাদের জীবন ব্যাপ্তিতে বড় না হইয়া কেবলমাত্র গভীরতাতেই বড় ছিল, তাঁহাদের জীবন এই প্রকারেই লিখিত হওয়া ভাল; কারণ সাধুতার রসাস্বাদন অনুরাগী মানুষেই করে, অপরে সেরূপ করে না; যে কথা শুনিয়া বা যে কাজ দেখিয়া একজন মুগ্ধ হয়, অপরের নিকট তাহা হয় ত পাগলামি মাত্র। অতএব প্রথমে তদনুরাগী লোকদিগের জন্যই লিখিতে আরম্ভ করিয়াছিলাম। কিন্তু তৎপরে মনে হইল, লাহিড়ী মহাশয়ের যৌবনের প্রথমোদ্যমে রামমোহন রায়, ডেভিড হেয়ার, ও ডিরোজিও নববঙ্গের এই তিন দীক্ষাগুরু তাঁহাদিগকে যে মন্ত্রে দীক্ষিত করেন, সেই মন্ত্রের প্রভাবেই বঙ্গসমাজের সর্ব্ববিধ উন্নতি ঘটিয়াছে; এবং সেই প্রভাব এই সুদুর সময় পর্য্যস্ত লক্ষিত হইতেছে। আবার সেই উন্নতির স্রোতের সঙ্গে সঙ্গে আসিয়াছেন, অগ্রসর হইয়া অত্যগ্রসর দলের সঙ্গে মিশিয়াছেন, এরূপ দুই একটী মাত্র মানুষ পাওয়া যায়। তন্মধ্যে লাহিড়ী মহাশয় একজন। অতএব তাঁহার জীবন-চরিত লিখিতে গেলে, বঙ্গদেশের আভ্যন্তরীণ ইতিবৃত্তকে বাদ দিয়া লেখা যায় না। তাই বঙ্গদেশের আভ্যন্তরীণ সামাজিক ইতিবৃত্তের বিবরণ দিতে প্রবৃত্ত হইতে হইল।
ইহার আর একটু কারণও আছে। আমার পূর্ব্ববর্ত্তী কোন কোনও লেখক, ডিরোজিও ও তাঁহার শিষ্যদলের প্রতি বিশেষ অবিচার করিয়াছেন। তাঁহারা ইহাদিগকে নাস্তিক ও সমাজ-বিপ্লবেচ্ছু যথেচ্ছাচারী লোক বলিয়া ঘোষণা করিয়াছেন। এরূপ অমূলক অপবাদ আর হইতে পারে না।
ডিরোজিওর ছাত্রবৃন্দের মধ্যে যদি কেহ গুরুর সমগ্র-ভাব পাইয়া থাকেন, যদি কেহ চিরদিন গুরুকে হৃদয়াসনে প্রতিষ্ঠিত রাখিয়া পূজা করিয়া থাকেন, তবে তাহা রামতনু লাহিড়ী। পাঠক! এই গ্রন্থে দেখিবেন ঈশ্বরে তাঁহার কি বিমল ভক্তি ছিল। আমাদের গৃহে যখন তিনি বাস করিতেন, তখন সর্ব্বদা দেখিতাম যে অতি প্রত্যুষে তিনি উঠিয়াছেন, এটী ওটী করিতেছেন, এবং গুন্ গুন্ স্বরে গাইতেছেন—“মন সদা কর তাঁর সাধনা"। আমার বিশ্বাস, এই সাধনা তাঁর নিরন্তর চলিত। এই কি নাস্তিক গুরুর নাস্তিক শিষ্য? অতএব প্রকৃত অবস্থা কি, তাহা দেখাইয়া ইহাদিগকে অকারণ অপবাদ হইতে রক্ষা করাও আমার অন্যতর উদ্দেশ্য। কিন্তু তাহার ফল চরমে যাহা দাঁড়াইয়াছে তাহা সকলেই অনুভব করিবেন। স্থানে স্থানে বাহিরের কথা প্রকৃত বিষয় অপেক্ষা অধিক হইয়া পড়িয়াছে। যাহা হউক, সন্তোষের কারণ এইমাত্র যে, যে সকল মানুষ, যে সকল ঘটনা, ও যে সকল অবস্থা চলিয়া গিয়াছে ও যাইতেছে, তাহার কিঞ্চিৎ বিবরণ লিপিবদ্ধ করিয়া রাখা গেল, ভবিষ্যতে কাহারও কাজে লাগিতে পারে। তৎপরে প্রসঙ্গক্রমে যে ঘটনা বা যে মানুষের উল্লেখ আবশ্যক হইয়াছে, তৎসম্বন্ধে জ্ঞাতব্য বিষয় যথাসাধ্য সংগ্রহ করিয়া দিবার চেষ্টা করিয়াছি। তাহাতেও আনুসঙ্গিক কথার পরিমাণ বৰ্দ্ধিত হইয়াছে। এজন্য বহু অন্বেষণ ও বহুল গ্রন্থ পাঠ করিতে হইয়াছে। বিলম্বের ইহাও একটা কারণ। আমি ইহা নিজেই অনুভব করিতেছি যে এই প্রথম সংস্করণে অনেক ভ্রম প্রমাদ ও ক্রটী থাকিয়া গেল। যদি জীবদ্দশায় দ্বিতীয় সংস্করণ করিবার অবসর আসে, তবে সে সকল সংশোধন করা যাইবে।
মোটের উপর, এই সাধু পুরুষের জীবনচরিত আলোচনা করিয়া একটা উপদেশ সকলেই পাইবেন। এ সংসারে যে খেলে সে কাণা কড়ি লইয়াও খেলে, যে ভাল হইতে চায়, ভাল থাকিতে চায়, তার জন্য পথ সর্ব্বদাই উন্মুক্ত। এত দারিদ্র্য, এত সংগ্রাম, কয়জন লোকের জীবনে ঘটিয়াছে? এত পাপ প্রলোভনের মধ্যে কয়জন বাস করিয়াছে? এত কুসঙ্গ কয়জন দেখিয়াছে? অথচ সর্ব্বত্র, সর্ব্বকালে ও সর্ব্বাবস্থাতে এত ভাল কয়জন থাকিতে পারিয়াছে? তিনি সকল দলের, সকল রঙ্গের, লোকের সহিত মিশিতেন; কিন্তু তাহাদের মত হইয়া মিশিতেন না। কস্তূরী যেমন যে ঘরে থাকে সেই ঘরকে আমোদিত করে, তেমনি তিনি যে দলে মিশিতেন, যে ঘরে গিয়া বসিতেন, সেখানে এক প্রকার অনির্দ্দেশ্য অথচ হৃদয়-মনের পবিত্রতা-বিধায়ক বায়ু প্রবাহিত হইত। তিনি যেন মানুষকে ভাল করিয়া সেই সময়ের জন্য আপনার মত করিয়া লইতেন। অথচ তিনি নিজে তাহা বুঝিতে পারিতেন না। এই যে নিজের অজ্ঞাত প্রকৃতি-নিহিত সাধুতা, ইহাই তাঁহার চরিত্রের প্রধান আকর্ষণ ছিল। ইহার মূল্য ভাষাতে কে ব্যক্ত করিতে পারে? এই সাধুতার ছবি একবার দেখিলে আর ভুলা যায় না। রামতনু লাহিড়ী মহাশয়কে যাঁহারা,একবার দেখিয়াছেন, তাঁহারাও আর ভুলিতে পারিবেন না। এই গ্রন্থের অতিরিক্তের মধ্যে লাহিড়ী মহাশয়ের সুযোগ্য ছাত্র কোন্নগরবাসী শ্রীযুক্ত বাবু ক্ষেত্রমোহন বসু মহাশয়ের এক পত্র প্রকাশিত হইল। দেখিলে পাঠকগণ বুঝিতে পারিবে তিনি তাঁহার গুরুকে কি ভাবে স্মরণ করিতেছেন। এইরূপে অনেকের স্মৃতিতে তিনি জাগরূক রহিয়াছেন এবং চিরদিন থাকিবেন। ইতি
বালীগঞ্জ
১১ই ডিসেম্বর, ১৯০৩।
রামতনু লাহিড়ীর জীবন-চরিত ও তদানীন্তন বঙ্গসমাজ নামক গ্রন্থের দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হইল। এ সংস্করণে পূর্ব্বকার কোন কোন ও বিষয় পরিত্যক্ত হইয়াছে; আবার অনেক নুতন বিষয় সন্নিবেশিত হইয়াছে। প্রথম সংস্করণ বাহির হইলে পাঠকগণের মধ্যে কেহ কেহ অনুগ্রহ করিয়া কতকগুলি ভ্রমপ্রমাদ প্রদর্শন করিয়াছিলেন। এ সংস্করণে তাহার অনেকগুলি দুর করিবার চেষ্টা করা গিয়াছে। তথাপি এ সংস্করণটী যে নির্দ্দোষ হইল এমন মনে করা যায় না। জীবিত কালের মধ্যে যদি তৃতীয় সংস্করণের সময় আসে, তবে বর্ণনীয় বিষয়গুলি আরও নির্দ্দোষ করা যাইতে পারিবে।
মনে এই একটা সন্তোষ রহিল যে বঙ্গদেশের সামাজিক ইতিবৃত্তের কয়েক অধ্যায়ের আলোচ্য বিষয়ের কিয়দংশ রাখিয়া গেলাম; এবং যে সকল মানুষ জন্মিয়া বঙ্গদেশকে লোকচক্ষে উন্নত করিয়াছেন তাঁহাদের জীবনের স্থুল স্থুল কথা রাখিয়া গেলাম।
এই গ্রন্থ প্রণয়নে ও প্রকাশে অনেকে আমার সাহায্য করিয়াছেন। বিশেষ ভাবে তাঁহাদের প্রত্যেকের নাম উল্লেখ না করিয়া সাধারণভাবে তাঁহাদের সকলকে ধন্যবাদ করিতেছি। তাঁহাদের সাহায্য ব্যতীত এরূপ কার্য্য আমার দ্বারা সম্পাদিত হইত না। ইতি
কলিকাতা
১৩ই মার্চ ১৯০৯
সূচীপত্র।
প্রথম পরিচ্ছেদ। | ||
পৃষ্ঠা। | ||
কৃষ্ণনগর, কৃষ্ণনগরের রাজবংশ, ও কৃষ্ণনগরে লাহিড়ীদিগের বাস | ১—২২ | |
দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ। | ||
রামতনু লাহিড়ী মহাশয়ের জন্ম, শৈশব, বাল্যদশা ও কৃষ্ণনগরের তদানীন্তন সামাজিক অবস্থা | ২২—৪১ | |
তৃতীয় পরিচ্ছেদ। | ||
লাহিড়ী মহাশয়ের কলিকাতা আগমন ও বিদ্যারম্ভ। কলিকাতার তদানীন্তন অবস্থা ও প্রধান ব্যক্তিগণ | ৪২—৭০ | |
চতুর্থ পরিচ্ছেদ। | ||
বঙ্গদেশে শিক্ষাবিস্তার, ইংরাজী শিক্ষার অভ্যুদয় ও হিন্দুকালেজের সংক্ষিপ্ত ইতিবৃত্ত | ৭১—৯৫ | |
পঞ্চম পরিচ্ছেদ। | ||
প্রাচীন ও নবীনের সংঘর্ষ ও ঘোর সামাজিক বিপ্লবের সূচনা | ৯৫—১১৪ | |
ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ। | ||
রামতনু লাহিড়ীর যৌবন-সুহৃদগণ বা নব্যবঙ্গের প্রথম-যুগের নেতৃবৃন্দ | ১১৪—১৪৮ | |
সপ্তম পরিচ্ছেদ। | ||
ইংরাজীশিক্ষার প্রতিষ্ঠাকাল; ১৮৩৪ হইতে ১৮৪৫ খৃষ্টাব্দ পর্য্যন্ত | ১৪৮—১৭৫ | |
অষ্টম পরিচ্ছেদ। | ||
বঙ্গে স্ত্রীশিক্ষার আয়োজন; ১৮৪৬ হইতে ১৮৫৩ খৃষ্টাব্দ পর্য্যস্ত | ১৭৬—২০৭ | |
নবম পরিচ্ছেদ। | ||
বিদ্যাসাগর-যুগ; সিপাহী-বিদ্রোহের সংক্ষিপ্ত ইতিবৃত্ত; বঙ্গে নীলের হাঙ্গামা; রঙ্গালয়ের সূচনা | ২০৭—২৪৬ | |
দশম পরিচ্ছেদ। | ||
ব্রাহ্মসমাজের নবোত্থান; ১৮৬০ হইতে ১৮৭০ খৃষ্টাব্দ পর্য্যন্ত | ২৪৬—২৬৫ | |
একাদশ পরিচ্ছেদ। | ||
নব্যবঙ্গের দ্বিতীয় যুগের নেতৃবৃন্দ | ২৬৬—৩০০ | |
দ্বাদশ পরিচ্ছেদ। | ||
ব্রাহ্মসমাজের প্রভাবের হ্রাস ও হিন্দুধর্ম্মের পুনরুত্থানের সূচনা; ১৮৭০ হইতে ১৮৭৯ পর্য্যন্ত | ৩০০—৩১৪ | |
ত্রয়োদশ পরিচ্ছেদ। | ||
নব্যবঙ্গের তৃতীয় যুগের নেতৃবৃন্দ | ৩১৫—৩৫০ | |
চতুর্দ্দশ পরিচ্ছেদ। | ||
লাহিড়ী মহাশয়ের শেষজীবন; কৃষ্ণনগর বাস; পারিবারিক দুর্ঘটনা—পুত্রকন্যার অকাল মৃত্যু, ধৈর্য্য ও ভগবদ্ভক্তি | ৩৫০—৩৬৯ | |
পঞ্চদশ পরিচ্ছেদ। | ||
কলিকাতা আগমন, বন্ধুগণমধ্যে যাপন; স্বর্গারোহণ | ৩৬৯—৩৮৪ | |
পরিশিষ্ট | ||
অতিরিক্ত পত্র | ৩৮৬—৩৯৪ | |
মোক্ষ মূলর কৃত সমালোচনা | ৩৯৫—৩৯৬ | |
নির্ঘণ্ট | ৩৯৭—৪০৮ |
ব্যক্তিগণ | পৃষ্ঠা | |
১। | দ্বারকানাথ লাহিড়ী | ১৯ |
২। | ডেভিড হেয়ার | ৪৬ |
৩। | রাজা রামমোহন রায় | ৫৯ |
৪। | দ্বারকানাথ ঠাকুর | ৬৭ |
৫। | রাধাকান্ত দেব | ৬৮ |
৬। | রামকমল সেন | ৬৯ |
৭। | মতিলাল শীল | ৬৯ |
৮। | হেনরী ভিভিয়ান ডিরোজিও | ৮৭ |
৯। | কৃষ্ণমোহন বন্দ্যোপাধ্যায় | ১১৫ |
১০। | রামগোপাল ঘোষ | ১১৯ |
১১। | রসিক কৃষ্ণ মল্লিক | ১২৮ |
১২। | শিবচন্দ্র দেব | ১৩১ |
১৩। | হরচন্দ্র ঘোষ | ১৩৭ |
১৪। | প্যারীচাঁদ মিত্র | ১৩৯ |
১৫। | রাধানাথ শিকদার | ১৪৪ |
১৬। | তারাচাঁদ চক্রবর্ত্তী | ১৬৮ |
১৭। | মহৰ্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর | ১৬৯ |
১৮। | অক্ষয়কুমার দত্ত | ১৯৮ |
১৯। | রাজেন্দ্র দত্ত (রাজা বাবু) | ২০৩ |
২০। | পণ্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর | ২০৮ |
২১। | হরিশ্চন্দ্র মুখোপাধ্যায় | ২১৯ |
২২। | ঈশ্বর চন্দ্র গুপ্ত | ২২৯ |
২৩। | মাইকেল মধুসুদন দত্ত | ২৩২ |
২৪। | ব্রজসুন্দর মিত্র | ২৬০ |
২৫। | রাসবিহারী মুখোপাধ্যায় | ২৬২ |
২৬। | কেশবচন্দ্র সেন | ২৬৬ |
২৭। | দীনবন্ধু মিত্র | ২৭৮ |
২৮। | বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় | ২৮২ |
২৯। | দ্বারকানাথ বিদ্যাভূষণ | ২৮৫ |
৩০। | মহেন্দ্রলাল সরকার | ২৯০ |
৩১। | রাজনারায়ণ বসু | ৩১৫ |
৩২। | আনন্দমোহন বসু | ৩২8 |
৩৩। | দুৰ্গামোহন দাস | ৩৩২ |
৩৪। | দ্বারকানাথ গঙ্গোপাধ্যায় | ৩8০ |
৩৫। | মনোমোহন ঘোষ | ৩৪৬ |
৩৬। | কালীচরণ ঘোষ | ৩৭০ |
চিত্র সূচী।
পৃষ্ঠা। |
১। | মহারাজা সতীশচন্দ্র রায়বাহাদুর ও রামতনু লাহিড়ী |
প্রারম্ভ |
২। | স্বর্গীয় রামতনু লাহিড়ী |
১ |
৩। | মহারাজা ক্ষিতীশচন্দ্র রায় বাহাদুর |
১৩ |
৪। | ডাঃ কালীচরণ লাহিড়ী |
১৭ |
৫। | স্বৰ্গীয় কার্ত্তিকেয় চন্দ্র রায় |
২৩ |
৬। | ডেভিড্ হেয়ার |
৪৬ |
৭। | রাজা দিগম্বর মিত্র বাহাদুর, সি, এস, আই |
৫১ |
৮। | রাজা রামমোহন রায় |
৫৯ |
৯। | স্বৰ্গীয় দ্বারকানাথ ঠাকুর |
৬৭ |
১০। | হেন্রী ভিভিয়ান ডিরোজিও |
৮৭ |
১১। | রেভারেণ্ড কৃষ্ণমোহন বন্দ্যোপাধ্যায় |
১১৫ |
১২। | রামগোপাল ঘোষ |
১১৯ |
১৩। | শিবচন্দ্র দেব |
১৩১ |
১৪। | তারাচাঁদ চক্রবর্ত্তী |
১৬৮ |
১৫। | মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর |
১৬৯ |
১৬। | স্বৰ্গীয় অক্ষয়কুমার দত্ত |
১৯৮ |
১৭। | স্বৰ্গীয় রাজেন্দ্র দত্ত |
২০৩ |
১৮। | পণ্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর |
২০৮ |
১৯। | মহারাজা স্যর যতীন্দ্রমোহন ঠাকুর, কে, সি, এস্, আই |
২২৬ |
২০। | মাইকেল মধুসূদন দত্ত |
২৩২ |
২১। | স্বৰ্গীয় কেশবচন্দ্র সেন |
২৬৬ |
২২। | রায় দীনবন্ধু মিত্র বাহাদুর |
২৭৮ |
২৩। | রায় বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বাহাদুর সি, আই, ই, |
২৮২ |
২৪। | স্বর্গীয় ডাক্তার মহেন্দ্রলাল সরকার সি, আই, ই |
২৯০ |
২৫। | স্বর্গীয় রাজনারায়ণ বসু |
৩১৫ |
২৬। | স্বর্গীয় আনন্দমোহন বসু |
৩২8 |
২৭। | স্বর্গীয় যদুনাথ রায় বাহাদুর |
৩৫০ |
২৮। | রাজা প্যারীমোহন মুখোপাধ্যায়, সি, এস, আই |
৩৫২ |
২৯। | স্বর্গীয়া ইন্দুমতী দেবী |
৩৬৩ |
৩০। | স্বর্গীয়া গঙ্গামণি দেবী, পত্নী ... |
৩৬৫ |
৩১। | নবকুমার লাহিড়ী |
৩৬৬ |
৩২। | কালীচরণ ঘোষ |
৩৭০ |
৩৩। ৩৪। |
স্বর্গীয় শ্যামাচরণ বিশ্বাস ,, বিমলাচরণ বিশ্বাস |
৩৭২ |
এই লেখাটি ১ জানুয়ারি ১৯২৯ সালের পূর্বে প্রকাশিত এবং বিশ্বব্যাপী পাবলিক ডোমেইনের অন্তর্ভুক্ত, কারণ উক্ত লেখকের মৃত্যুর পর কমপক্ষে ১০০ বছর অতিবাহিত হয়েছে অথবা লেখাটি ১০০ বছর আগে প্রকাশিত হয়েছে ।