প্রকাশক:গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় এণ্ড সন্স
গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় এণ্ড সন্স
কলকাতার একটি প্রকাশনা সংস্থা | |
নিদর্শন | প্রকাশক |
---|---|
দেশ |
|
প্রধান কার্যালয়ের ঠিকানা |
|
প্রতিষ্ঠা বা সৃষ্টির তারিখ |
|
![]() |
- প্রকাশনা
- সংসার (১৮৭৫) — রমেশচন্দ্র দত্ত রচিত
- অজেন্দুমতী (১৮৮২)
- ইয়ুরোপে তিন বৎসর (১৮৮৩) — রমেশচন্দ্র দত্ত রচিত এবং রমেশচন্দ্র দত্ত অনূদিত
- ভারত-কাহিনী (১৮৮৩) — রজনীকান্ত গুপ্ত রচিত
- আর্য্য-কীর্ত্তি (১৮৮৩) — রজনীকান্ত গুপ্ত রচিত
- মহারাষ্ট্র-কলঙ্ক (১৮৮৩) — উমেশচন্দ্র গুপ্ত রচিত
- আমিতো উন্মাদিনী (১৮৮৩) — শ্রীনাথ চৌধুরী রচিত
- ঐতিহাসিক পাঠ (১৮৮৪) — রজনীকান্ত গুপ্ত রচিত
- হেম-নলিনী (১৮৮৪) — উমেশচন্দ্র গুপ্ত রচিত
- বীরবালা (১৮৮৪) — উমেশচন্দ্র গুপ্ত রচিত
- বীরমহিমা (১৮৮৫) — রজনীকান্ত গুপ্ত রচিত
- সিপাহিযুদ্ধের ইতিহাস (দ্বিতীয় ভাগ) (১৮৮৫) — রজনীকান্ত গুপ্ত রচিত
- ধর্ম্মবীর মহম্মদ (১৮৮৫) — অতুলকৃষ্ণ মিত্র রচিত
- দণ্ডি-চরিত বা উর্ব্বশীর অভিশাপ (১৮৮৬) — প্রাণকৃষ্ণ ঘোষ রচিত
- নব চরিত (১৮৮৬) — রজনীকান্ত গুপ্ত রচিত
- সিপাহিযুদ্ধের ইতিহাস (প্রথম ভাগ) (১৮৮৬) — রজনীকান্ত গুপ্ত রচিত
- আশালতা (১৮৮৬) — দ্বিজেন্দ্রনাথ নিয়োগী রচিত
- ভারতের ইতিহাস (ইঙ্গরেজ রাজত্ব) (১৮৮৭) — রজনীকান্ত গুপ্ত রচিত
- ভারত প্রসঙ্গ (১৮৮৭) — রজনীকান্ত গুপ্ত রচিত
- রচনামালা (১৮৮৮) — একাধিক লেখক রচিত
- দাশরথি (১৮৮৮) — বিপিনবিহারী রায় রচিত
- জয়দেবচরিত (১৮৮৯) — রজনীকান্ত গুপ্ত রচিত
- নীতিপাঠ (১৮৮৯) — রজনীকান্ত গুপ্ত রচিত
- ছাত্রপাঠ (১৮৮৯) — রজনীকান্ত গুপ্ত রচিত
- দেওয়ান গঙ্গাগোবিন্দ সিংহ (১৮৯০) — চণ্ডীচরণ সেন রচিত
- ভীষ্মচরিত (১৮৯১) — রজনীকান্ত গুপ্ত রচিত
- শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা (১৮৯১) — কৃষ্ণদ্বৈপায়ন বেদব্যাস রচিত এবং কৈলাসচন্দ্র সিংহ অনূদিত
- হেম-নলিনী (১৮৯১) — উমেশচন্দ্র গুপ্ত রচিত
- সিপাহীযুদ্ধের ইতিহাস (তৃতীয় ভাগ) (১৮৯২) — রজনীকান্ত গুপ্ত রচিত
- হিন্দুত্ব (১৮৯২) — চন্দ্রনাথ বসু রচিত
- ঐতিহাসিক পাঠ (১৮৯২) — রজনীকান্ত গুপ্ত রচিত
- ভীষ্মচরিত (১৮৯৩) — রজনীকান্ত গুপ্ত রচিত
- সিপাহীযুদ্ধের ইতিহাস (দ্বিতীয় ভাগ) (১৮৯৩) — রজনীকান্ত গুপ্ত রচিত
- দক্ষ-যজ্ঞ (১৮৯৩) — গিরিশচন্দ্র ঘোষ রচিত
- প্রদীপ (১৮৯৩) — অক্ষয়কুমার বড়াল রচিত
- রেখা (১৮৯৪) — দীনেশচন্দ্র সেন রচিত
- সাহিত্য-চিন্তা (১৮৯৬) — পূর্ণচন্দ্র বসু রচিত
- ত্রিদিববিজয় কাব্য (১৮৯৬) — শশধর রায় রচিত
- কঃ পন্থাঃ (১৮৯৮) — চন্দ্রনাথ বসু রচিত
- পাণ্ডব-গৌরব (১৮৯৯) — গিরিশচন্দ্র ঘোষ রচিত
- বর্ত্তমান বাঙ্গালা সাহিত্যের প্রকৃতি (১৮৯৯) — চন্দ্রনাথ বসু রচিত
- সুকন্যা (১৮৯৯) — দামোদর মুখোপাধ্যায় রচিত
- মায়াবী (১৯০১) — পাঁচকড়ি দে রচিত
- অশোকা (১৯০১) — সরোজকুমারী দেবী রচিত
- আষাঢ়ে (১৯০২) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত
- হত্যাকারী কে? (১৯০৩) — পাঁচকড়ি দে রচিত
- মেজ বউ (১৯০৩) — শিবনাথ শাস্ত্রী রচিত
- মিষ্টান্ন-পাক (১৯০৪) — বিপ্রদাস মুখোপাধ্যায় রচিত
- মোগল বংশ (১৯০৪) — রামপ্রাণ গুপ্ত রচিত
- রঞ্জাবতী (১৯০৪) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত
- প্রবাস-চিত্র (১৯০৫) — জলধর সেন রচিত
- সংক্ষিপ্ত ভৈষজ্যতত্ত্ব (১৯০৫) — রাধাগোবিন্দ কর রচিত
- গোবিন্দরাম (১৯০৫) — পাঁচকড়ি দে রচিত
- স্বদেশিনী (১৯০৫) — গিরীন্দ্রমোহিনী দাসী রচিত
- শুকদেব-চরিত (১৯০৫) — হরিপদ চট্টোপাধ্যায় রচিত
- সিরাজদ্দৌলা (১৯০৫) — গিরিশচন্দ্র ঘোষ রচিত
- উলূপী (১৯০৬) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত
- লয়লা-মজ্নু (১৯০৬) — রাজকৃষ্ণ রায় রচিত
- হিন্দা-হাফেজ (১৯০৬) — অতুলকৃষ্ণ মিত্র রচিত
- বঙ্গের প্রতাপ-আদিত্য (১৯০৬) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত
- শিরী-ফর্হাদ (১৯০৬) — অতুলকৃষ্ণ মিত্র রচিত
- ভৃগু-চরিত (১৯০৬) — হরিপদ চট্টোপাধ্যায় রচিত
- ইংরেজের জয় (১৯০৭) — বিহারিলাল সরকার রচিত
- অশোক (১৯০৭) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত
- ক্লাইব চরিত (১৯০৭) — সত্যচরণ শাস্ত্রী রচিত
- নূরজাহান (১৯০৭) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত
- সিরাজদ্দৌলা (১৯০৭) — গিরিশচন্দ্র ঘোষ রচিত
- মেয়েলি ব্রত ও কথা (১৯০৮) — পরমেশপ্রসন্ন রায় রচিত
- ছত্রপতি (শিবাজী) (১৯০৮) — গিরিশচন্দ্র ঘোষ রচিত
- ভুতের বেগার (১৯০৮) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত
- দুঃখিনী (১৯০৯) — জলধর সেন রচিত
- পুরাতন পঞ্জিকা (১৯০৯) — জলধর সেন রচিত
- রংবাজ (১৯০৯) — অতুলকৃষ্ণ মিত্র রচিত
- শঙ্করাচার্য্য (১৯০৯) — গিরিশচন্দ্র ঘোষ রচিত
- ভ্রমর (১৯০৯) — দ্বিজেন্দ্রনাথ নিয়োগী রচিত
- দুর্গা (১৯০৯) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত
- রামানুজচরিত (১৯০৯) — শরৎচন্দ্র শাস্ত্রী রচিত
- বাণী (১৯১০) — রজনীকান্ত সেন রচিত
- মালবিকাগ্নিমিত্র (১৯১০) — কালিদাস রচিত এবং বিমলা দাসগুপ্তা অনূদিত
- অশোক (১৯১০) — গিরিশচন্দ্র ঘোষ রচিত
- মিলন-মন্দির (১৯১০) — সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য রচিত
- নেপালে বঙ্গনারী (১৯১১) — হেমলতা দেবী রচিত
- করিম সেখ (১৯১২) — জলধর সেন রচিত
- নবান্ন (১৯১২) — ফকিরচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত
- সচিত্র তীর্থ-ভ্রমণ কাহিনী (দ্বিতীয় ভাগ) (১৯১২) — গোষ্ঠবিহারী ধর রচিত
- আসল ও নকল (১৯১২) — অতুলকৃষ্ণ মিত্র রচিত
- এষা (১৯১২) — অক্ষয়কুমার বড়াল রচিত
- প্রদীপ (১৯১২) — অক্ষয়কুমার বড়াল রচিত
- য়ুরোপ-ভ্রমণ (১৯১২) — নরেন্দ্রকুমার বসু রচিত
- নীলাম্বরী (১৯১২) — খগেন্দ্রনাথ মিত্র রচিত
- কাঙ্গাল হরিনাথ (১৯১৩) — জলধর সেন রচিত
- সচিত্র তীর্থ-ভ্রমণ কাহিনী (প্রথম ভাগ) (১৯১৩) — গোষ্ঠবিহারী ধর রচিত
- সচিত্র তীর্থ-ভ্রমণ কাহিনী (তৃতীয় ভাগ) (১৯১৩) — গোষ্ঠবিহারী ধর রচিত
- আমার কথা (প্রথম খণ্ড) (১৯১৩) — বিনোদিনী দাসী রচিত
- নিয়তি (১৯১৩) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত
- হত্যা-রহস্য (১৯১৩) — পাঁচকড়ি দে রচিত
- অনিন্দ্যা (১৯১৩) — কৃষ্ণবিহারী গুপ্ত রচিত
- শঙ্খ (১৯১৩) — অক্ষয়কুমার বড়াল রচিত
- নব-যৌবন (১৯১৩) — অমৃতলাল বসু রচিত
- দাতা কর্ণ (১৯১৩) — হরিপদ চট্টোপাধ্যায় রচিত
- জীবনী-সংগ্রহ (১৯১৩) — গণেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত
- কাঙ্গাল হরিনাথ (দ্বিতীয় খণ্ড) (১৯১৪) — জলধর সেন রচিত
- পরাণ-মণ্ডল ও অন্যান্য গল্প (১৯১৪) — জলধর সেন রচিত
- গীতগোবিন্দ (১৯১৪) — জয়দেব রচিত এবং বিজয়চন্দ্র মজুমদার অনূদিত
- কমলা (১৯১৪) — আশুতোষ ভট্টাচার্য রচিত
- সচিত্র তীর্থ-ভ্রমণ কাহিনী (চতুর্থ ভাগ) (১৯১৪) — গোষ্ঠবিহারী ধর রচিত
- পাষাণের কথা (১৯১৪) — রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত
- গুচ্ছ (১৯১৪) — কাঞ্চনমালা বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত
- প্রতিজ্ঞা-পালন (১৯১৪) — পাঁচকড়ি দে রচিত
- সীতা (১৯১৪) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত
- কল্কি-অবতার (১৯১৪) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত
- মুক্তধারা (১৯১৪) — কার্তিকচন্দ্র পোদ্দার রচিত
- রঙ্গিলা (১৯১৪) — জানকীনাথ বসু রচিত
- সুদামা (১৯১৫) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত
- ছোট কাকী ও অন্যান্য গল্প (১৯১৫) — জলধর সেন রচিত
- প্রমথনাথের কাব্য-গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় ভাগ) (১৯১৫) — প্রমথনাথ রায়চৌধুরী রচিত
- কল্যাণী (১৯১৫) — রজনীকান্ত সেন রচিত
- কাঞ্চনমালা (১৯১৫) — হরপ্রসাদ শাস্ত্রী রচিত
- বারুণী (১৯১৫) — শরৎচন্দ্র ঘোষাল রচিত
- পরিকথা (১৯১৫) — ফকিরচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত
- অভাগী (১৯১৫) — জলধর সেন রচিত
- প্রাচীন মুদ্রা (প্রথম ভাগ) (১৯১৫) — রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত
- মেবার পতন (১৯১৫) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত
- কালিদাস ও ভবভূতি (১৯১৫) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত
- পাষাণী (১৯১৫) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত
- তটিনীর বিচার (১৯১৫) — শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত রচিত
- শুভদৃষ্টি (১৯১৫) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত
- মিষ্টান্ন-পাক (১৯১৫) — বিপ্রদাস মুখোপাধ্যায় রচিত
- রুক্মাঙ্গদ রাজার হরিবাসর (১৯১৫) — হরিপদ চট্টোপাধ্যায় রচিত
- বঙ্গনারী (১৯১৫) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত
- হরপার্ব্বতী (১৯১৫) — শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত রচিত
- চিত্রালি (১৯১৬) — সুধীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত
- দশদিন (১৯১৬) — জলধর সেন রচিত
- বড়বাড়ী (১৯১৬) — জলধর সেন রচিত
- প্রমথনাথের কাব্য-গ্রন্থাবলী (তৃতীয় ভাগ) (১৯১৬) — প্রমথনাথ রায়চৌধুরী রচিত
- চোর বা বাহাদুর (১৯১৬) — নির্মলশিব বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত
- দূর্ব্বাদল (১৯১৬) — যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্ত রচিত
- ওপারের কথা (১৯১৬) — নির্মলচন্দ্র সেনগুপ্ত রচিত
- ময়ূখ (১৯১৬) — রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত
- রাতকাণা (১৯১৬) — নির্মলশিব বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত
- ধম্মপদ (১৯১৬) এবং চারুচন্দ্র বসু অনূদিত
- বৈরাগ্য-শতকম্ (১৯১৬) — ভর্তৃহরি রচিত এবং রাখালদাস মুখোপাধ্যায় অনূদিত
- বিল্বদল (১৯১৭) — যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্ত রচিত
- দূর্ব্বাদল (১৯১৭) — যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্ত রচিত
- লাইকা (১৯১৭) — হেমনলিনী দেবী রচিত
- বেগম সমরু (১৯১৭) — ব্রজেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত
- করুণা (১৯১৭) — রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত
- মধুমল্লী (১৯১৭) — অনুরূপা দেবী রচিত
- আষাঢ়ে (১৯১৭) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত
- সিংহল বিজয় (১৯১৭) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত
- সোরাব-রুস্তম (১৯১৭) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত
- নাগকেশর (১৯১৭) — যতীন্দ্রমোহন বাগচী রচিত
- নকল পাঞ্জাবী (১৯১৭) — উপেন্দ্রনাথ দত্ত রচিত
- রসির ডায়ারী (১৯১৭) — কাঞ্চনমালা বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত
- সুখের ঘর (১৯১৭) — কালীপ্রসন্ন দাসগুপ্ত রচিত
- ভৃগু-চরিত (১৯১৭) — হরিপদ চট্টোপাধ্যায় রচিত
- কাঞ্চনমালা (১৯১৭) — হরপ্রসাদ শাস্ত্রী রচিত
- ভীষ্ম (১৯১৭) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত
- বৌ-মা (১৯১৭) — বঙ্কুবিহারী ধর রচিত
- মধুপর্ক (১৯১৭) — প্রসাদদাস রায় রচিত
- দুর্গাদাস (১৯১৭) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত
- সফল-স্বপ্ন (১৯১৮) — হরিসাধন মুখোপাধ্যায় রচিত
- মোগল-পাঠান (১৯১৮) — সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত
- দেবলা দেবী (১৯১৮) — নিশিকান্ত বসু রায় রচিত
- কিন্নরী (১৯১৮) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত
- বারি-বাহিনী (১৯১৮) — বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, শচীশচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত
- রামগড় (১৯১৮) — অনুরূপা দেবী রচিত
- পরপারে (১৯১৮) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত
- প্রায়শ্চিত্ত (১৯১৮) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত
- জলছবি (১৯১৮) — মণিলাল গঙ্গোপাধ্যায় রচিত
- কল্যাণী (১৯১৮) — রজনীকান্ত সেন রচিত
- কল্যাণী (১৯১৮) — রজনীকান্ত সেন রচিত
- সুখের ঘর (১৯১৮) — কালীপ্রসন্ন দাসগুপ্ত রচিত
- হিসাব-নিকাশ (১৯১৮) — কেশবচন্দ্র গুপ্ত রচিত
- ইংরেজী কাব্য-কথা (১৯১৮) — আশুতোষ চট্টোপাধ্যায় রচিত
- পথে-বিপথে (১৯১৮) — অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত
- রণ-ভেরী (১৯১৮) — দাশরথি মুখোপাধ্যায় রচিত
- সীমন্তিনী (১৯১৮) — দেবেন্দ্রনাথ বসু রচিত
- ঈশানী (১৯১৯) — জলধর সেন রচিত
- হরিশ ভাণ্ডারী (১৯১৯) — জলধর সেন রচিত
- দেওয়ানা (১৯১৯) — হরিসাধন মুখোপাধ্যায় রচিত
- পান্নার প্রতিশোধ (১৯১৯) — হরিসাধন মুখোপাধ্যায় রচিত
- বেণের মেয়ে (১৯১৯) — হরপ্রসাদ শাস্ত্রী রচিত
- পল্লীরাণী (১৯১৯) — যোগেন্দ্রনাথ গুপ্ত রচিত
- লাইকা (১৯১৯) — হেমনলিনী দেবী রচিত
- পল্লী-সমাজ (১৯১৯) — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত
- দুমুখো সাপ (১৯১৯) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত
- কোন্ পথে (১৯১৯) — কালীপ্রসন্ন দাসগুপ্ত রচিত
- মোগল যুগে স্ত্রীশিক্ষা (১৯১৯) — ব্রজেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত
- সুরেশের শিক্ষা (১৯১৯) — বসন্তকুমার চট্টোপাধ্যায় রচিত
- কাঙ্গালের ঠাকুর (১৯২০) — জলধর সেন রচিত
- ষোল-আনি (১৯২০) — জলধর সেন রচিত
- ছিন্ন-হার (১৯২০) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত
- নাচওয়ালী (১৯২০) — উপেন্দ্রনাথ ঘোষ রচিত
- চা (১৯২০) — শচীন্দ্রনাথ ঘোষ রচিত
- বাসবদত্তা (১৯২০) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত
- রাখী-বন্ধন (১৯২০) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত
- ষড়-অবতার (১৯২০) — নরেন্দ্রনাথ বসু রচিত
- বোঝাপড়া (১৯২০) — নরেন্দ্র দেব রচিত
- দেওয়ানজী (১৯২০) — রামকৃষ্ণ ভট্টাচার্য রচিত
- পল্লী-সমাজ (১৯২০) — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত
- হাসির গান (১৯২০) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত
- স্রোতের গতি (১৯২১) — ইন্দিরা দেবী রচিত
- মায়ের নাম (১৯২১) — জলধর সেন রচিত
- হরিশ ভাণ্ডারী (১৯২১) — জলধর সেন রচিত
- জীবন সঙ্গিনী (১৯২১) — যোগেন্দ্রনাথ গুপ্ত রচিত
- অযোধ্যার বেগম (১৯২১) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত
- আর্ট ও আহিতগ্নি (১৯২১) — যামিনীকান্ত সেন রচিত
- আলমগীর (১৯২১) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত
- পদ্মিনী (১৯২১) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত
- ভুলের খেলা (১৯২১) — নির্মলশিব বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত
- মেদিনীপুরের ইতিহাস (প্রথম ভাগ) (১৯২১) — যোগেশচন্দ্র বসু রচিত
- পুনর্জন্ম (১৯২১) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত
- নকল পাঞ্জাবী (১৯২১) — উপেন্দ্রনাথ দত্ত রচিত
- মা (১৯২১) — অনুরূপা দেবী রচিত
- মৃণালিনী (১৯২১) — বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত
- রামানুজ (১৯২১) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত
- নিষ্কৃতি (১৯২১) — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত
- বিরহ (১৯২১) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত
- কানের দুল (১৯২১) — খগেন্দ্রনাথ মিত্র রচিত
- মীর কাসিম (১৯২১) — অক্ষয়কুমার মৈত্রেয় রচিত
- দানপত্র (১৯২২) — জলধর সেন রচিত
- বেজায় রগড় (১৯২২) — ভূপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত
- হিন্দু-বীর (১৯২২) — সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত
- ভোলানাথের ভুল (১৯২২) — তারকনাথ সাধু রচিত
- বঙ্গে বর্গী (১৯২২) — নিশিকান্ত বসু রায় রচিত
- জাগরণী (১৯২২) — যতীন্দ্রমোহন বাগচী রচিত
- সৌন্দরনন্দ কাব্য (১৯২২) — অশ্বঘোষ রচিত এবং বিমলাচরণ লাহা অনূদিত
- যশোহর-খুল্নার ইতিহাস (দ্বিতীয় খণ্ড) (১৯২২) — সতীশচন্দ্র মিত্র রচিত
- বড়দিদি (১৯২২) — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত
- অকাল কুষ্মাণ্ডের কীর্ত্তি (১৯২২) — শৈলবালা ঘোষজায়া রচিত
- বিদুরথ (১৯২২) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত
- রত্নেশ্বরের মন্দিরে (১৯২২) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত
- ভ্রান্তি (১৯২২) — গিরিশচন্দ্র ঘোষ রচিত
- নবাবী-আমল (১৯২২) — নির্মলশিব বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত
- ফিরিঙ্গি-বণিক্ (১৯২২) — অক্ষয়কুমার মৈত্রেয় রচিত
- অপ্সরা (১৯২২) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত
- আমার ফটো (১৯২২) — অবতারচন্দ্র লাহা রচিত
- অভাগী (দ্বিতীয় খণ্ড) (১৯২২) — জলধর সেন রচিত
- মোক্ষদা (১৯২২) — মনোমোহন চট্টোপাধ্যায় রচিত
- রায়-পরিবার (১৯২২) — সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী রচিত
- মুদ্রা-দোষ (১৯২২) — খগেন্দ্রনাথ মিত্র রচিত
- বাপ্পারাও (১৯২৩) — নিশিকান্ত বসু রায় রচিত
- ঝড়ের পাখী (১৯২৩) — প্রেমাঙ্কুর আতর্থী রচিত
- কর্ণার্জ্জুন (১৯২৩) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত
- কর্ণার্জ্জুন (১৯২৩) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত
- হেমচন্দ্র (তৃতীয় খণ্ড) (১৯২৩) — মন্মথনাথ ঘোষ রচিত
- রঞ্জাবতী (১৯২৩) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত
- গৃহশ্রী (১৯২৩) — দীনেশচন্দ্র সেন রচিত
- অ্যালেকজাণ্ডার (১৯২৩) — সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত
- দিল্লীশ্বরী (১৯২৩) — ব্রজেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত
- বাঙ্গালার ইতিহাস (প্রথম ভাগ) (১৯২৩) — রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত
- গুহামধ্যে (১৯২৩) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত
- ইরাণের রাণী (১৯২৩) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত
- নবগ্রহ (১৯২৩) — উপেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় রচিত
- সাগরিকার নির্য্যাতন (১৯২৩) — উপেন্দ্রনাথ ঘোষ রচিত
- রামেন্দ্রসুন্দর (১৯২৩) — আশুতোষ বাজপেয়ী রচিত
- রঙ্গালয়ের রঙ্গ-কথা (১৯২৩) — অবিনাশচন্দ্র গঙ্গোপাধ্যায় রচিত
- সুরের মায়া (১৯২৩) — সরোজকুমারী বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত
- বিধির খেলা (১৯২৩) — জিতেন্দ্রনাথ বসু রায়চৌধুরী রচিত
- নারীর প্রাণ (১৯২৩) — বামাপ্রসন্ন সেনগুপ্ত রচিত
- আষাঢ়ে (১৯২৩) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত
- অশ্রুময় (১৯২৪) — যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্ত রচিত
- গৌরী (১৯২৪) — যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্ত রচিত
- বৌদ্ধসাহিত্যে প্রেততত্ত্ব (১৯২৪) — বিমলাচরণ লাহা রচিত
- দুর্গেশনন্দিনী (১৯২৪) — বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত
- নানাকথা (১৯২৪) — রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী রচিত
- পরশ-পাথর (১৯২৪) — জলধর সেন রচিত
- ভীষ্ম (১৯২৪) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত
- শ্রীসনাতন গোস্বামী (১৯২৪) — শচীশচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত
- হরপার্ব্বতী (১৯২৪) — শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত রচিত
- বন্দিনী (১৯২৪) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত
- বঙ্গনারী (১৯২৪) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত
- মুক্তির ডাক (১৯২৪) — মন্মথ রায় রচিত
- ঝরাপাতা (১৯২৪) — সুরুচিবালা রায় রচিত
- বিল্বমঙ্গল ঠাকুর (১৯২৪) — গিরিশচন্দ্র ঘোষ রচিত
- পাণ্ডবের অজ্ঞাতবাস (১৯২৪) — গিরিশচন্দ্র ঘোষ রচিত
- পরপারে (১৯২৪) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত
- ক্ষত্রবীর (১৯২৫) — ভূপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত
- অহল্যাবাঈ (১৯২৫) — মণিলাল বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত
- গোলকুণ্ডা (১৯২৫) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত
- হাসির গান (১৯২৫) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত
- বিবাহ-বিপ্লব (১৯২৫) — কেশবচন্দ্র গুপ্ত রচিত
- মানস-কমল (১৯২৫) — নরেন্দ্রনাথ বসু রচিত
- গীতগোবিন্দ (১৯২৫) — জয়দেব রচিত এবং বিজয়চন্দ্র মজুমদার অনূদিত
- রাণা প্রতাপ সিংহ (১৯২৫) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত
- সীতাদেবী (১৯২৬) — জলধর সেন রচিত
- কল্যাণী (১৯২৬) — রজনীকান্ত সেন রচিত
- নর-নারায়ণ (১৯২৬) — ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ রচিত
- জনা (১৯২৬) — গিরিশচন্দ্র ঘোষ রচিত
- ব্যাপিকা-বিদায় (১৯২৬) — অমৃতলাল বসু রচিত
- মাতৃহীন (১৯২৬) — ইন্দিরা দেবী রচিত
- চণ্ডীদাস (১৯২৬) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত
- দ্বন্দ্বে মাতনম্ (১৯২৬) — অমৃতলাল বসু রচিত
- ভ্রাম্যমানের দিন-পঞ্জিকা (১৯২৬) — দিলীপকুমার রায় রচিত
- আমরা কি ও কে (১৯২৭) — কেদারনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত
- ষোড়শী (১৯২৭) — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত
- রমা (১৯২৮) — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত
- কবলুতি (১৯২৮) — কেদারনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত
- রাণা প্রতাপ সিংহ (১৯২৮) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত
- মীরাবাঈ (১৯২৮) — বসন্তকুমার চট্টোপাধ্যায় রচিত
- মধ্যভারত (১৯২৯) — জলধর সেন রচিত
- কাকলি (১৯২৯) — অতুলপ্রসাদ সেন, সাহানা দেবী রচিত
- সেকালের কথা (১৯৩০) — জলধর সেন রচিত
- লজ্জাবতী (১৯৩০) — সৌরীন্দ্রমোহন মুখোপাধ্যায় রচিত
- অযোধ্যার বেগম (১৯৩০) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত
- মাধব-লীলা (১৯৩০) — অঘোরচন্দ্র ভট্টাচার্য রচিত
- শিব-চতুর্দ্দশী (১৯৩০) — অবিনাশচন্দ্র গঙ্গোপাধ্যায় রচিত
- বিরহ (১৯৩০) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত
- বিদ্যাসাগর-প্রসঙ্গ (১৯৩১) — ব্রজেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত
- শেষ প্রশ্ন (১৯৩১) — শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত
- মুক্তি (১৯৩১) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত
- পোষ্যপুত্র (১৯৩১) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত
- শ্রীগৌরাঙ্গ (১৯৩১) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত
- বৈজ্ঞানিক সৃষ্টিতত্ত্ব (১৯৩১) — অক্ষয়কুমার চট্টোপাধ্যায় রচিত
- পরপারে (১৯৩১) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত
- অভাগী (তৃতীয় খণ্ড) (১৯৩২) — জলধর সেন রচিত
- জয় পরাজয় (১৯৩২) — পাঁচকড়ি দে রচিত
- হরপার্ব্বতী (১৯৩২) — শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত রচিত
- সুপ্রিয়ার কীর্ত্তি! (১৯৩২) — শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত রচিত
- শ্রীকৃষ্ণ (১৯৩২) — অপরেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় রচিত
- সাজাহান (১৯৩২) — দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত
- সুন্দরী (১৯৩২) — বসন্তকুমার চট্টোপাধ্যায় রচিত
- শাপমুক্তি (১৯৩২) — বসন্তকুমার চট্টোপাধ্যায় রচিত