সারদামঙ্গল
উপহার।
গীতি।
―০―
[ রাগিণী ভৈরবী-তাল আড়াঠেকা।]
নয়ন-অমৃতরাশি প্রেয়সী আমার।
জীবন-জুড়ান ধন, হৃদি ফুলহার!
মধুর মুরতি তব
ভরিয়ে রয়েছে ভব,
সমুখে সে মুখ-শশী জাগে অনিবার।
কি জানি কি ঘুমঘোরে,
কি চোকে দেখেছি তােরে,
এ জনমে ভুলিতে রে পারিব না আর।
তবুও ভুলিতে হবে,
কি লয়ে পরাণ রবে,
কাঁদিয়ে চাঁদের পানে চাই বারেবার!
কুসুম-কানন মন
কেন রে বিজন বন,
এমন পূর্ণিমা-নিশি যেন অন্ধকার।
হে চন্দ্রমা, কার দুখে
কাঁদিছ বিষন্ন মুখে!
অয়ি দিগঙ্গনে কেন কর হাহাকার!
হয় তাে হলনা দেখা,
এ লেখাই শেষ লেখা,
অন্তিম কুসুমাঞ্জলি স্নেহ-উপহার,-
ধর ধর স্নেহ-উপহার!
সূচীপত্র
এই লেখাটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাবলিক ডোমেইনে অন্তর্গত কারণ এটি ১৯২৪ খ্রিষ্টাব্দের ১লা জানুয়ারির পূর্বে প্রকাশিত।
লেখক {{{1}}} সালে মারা গেছেন, তাই এই লেখাটি সেই সমস্ত দেশে পাবলিক ডোমেইনে অন্তর্গত যেখানে কপিরাইট লেখকের মৃত্যুর ১০০ বছর পর্যন্ত বলবৎ থাকে। এই রচনাটি সেই সমস্ত দেশেও পাবলিক ডোমেইনে অন্তর্গত হতে পারে যেখানে নিজ দেশে প্রকাশনার ক্ষেত্রে প্রলম্বিত কপিরাইট থাকলেও বিদেশী রচনার জন্য স্বল্প সময়ের নিয়ম প্রযোজ্য হয়।