উপেন্দ্রকিশোর রচনাসমগ্র/পুরাণের গল্প

পুরাণের গল্প

নিজের হাতে ছবি এঁকে, নিজেব নব প্রতিষ্ঠিত ইউ বায এণ্ড সন্সেব কার্যালয় থেকে, নিজেব প্রেসে মুদ্রিত কবে, এই বই লেখক প্রকাশ কবেছিলেন। উপেন্দ্রকিশোব বিশ্বাস করতেন আমাদেব শিক্ষা ও সংস্কৃতির মূলে আছে রামায়ণ, মহাভারত ও পৌরাণিক ঐতিহ্য। এগুলি না জানলে নিজেদের বা নিজের দেশকে জানা যায় না।

 পুরাণ হল প্রাচীন ইতিবৃত্ত ও কিংবদন্তী দিয়ে তৈরি শাস্ত্রবিশেষ। আঠাবোটি পুরাণ আছে, যথা ব্রহ্ম, পদ্ম, ব্রহ্মবৈবর্ত, লিঙ্গ, বরাহ, স্কন্দ, বামন, কূর্ম, মৎস্য, গরুড়, ব্রহ্মাণ্ড। তাছড়া নৃসিংহ কালিকা ইত্যাদি উপপুরাণও আছে। পণ্ডিতবা সবগুলিকে সমান গুরুত্ব দেন না। সাধরণ লোকের পক্ষেবগুলি বিশদভাবে পড়াও সম্ভবনয়। অথচ আমাদের সাহিত্য-সংস্কৃতির মূলে এগুলিও আছে।

 বর্তমান গ্রন্থে উপেন্দ্রকিশোর বাছাই করে কয়েকটি পৌরাণিক কাহিনী ছোটদের উপযুক্ত করে লিখেছেন। যেমনই সব গল্প, তেমনই তার ভাষা। লেখাগুলি মোটামুটি সন্দেশ-এ প্রকাশিত কালানুক্রমেই বিন্যস্ত হল।

★পুরাণের গল্প ৬৫৪
পৃথিবীর পিতা ৬৫৫
প্রথম কবি ও প্রথম কাব্য ৬৫৬
ত্রিপুর ৬৫৮
মহিষাসুর ৬৬১
শুম্ভ-নিশুম্ভ ৬৬৩
গণেশ ৬৬৬
গণেশের বিবাহ ৬৬৮
অগস্ত্য ৬৭০
গঙ্গা আনিবার কথা ৬৭৩
হনুমানের বাল্যকাল ৬৭৬
সূর্যের গৃহিনী ৬৭৮
পিপ্পলাদ ৬৮১
রেবতীর বিবাহ ৬৮৫
ইন্দ্র হওয়ার সুখ ৬৮৭
সাপ রাজপুত্র ৬৯১
স্যমন্তক মণি ৬৯৩
কুবলয়াশ্ব ৬৯৫
ধ্রুব ৭০০
বিষ্ণুর অবতার ৭০৩
কৃষ্ণের কথা ৭০৭
শিবের বিয়ে ৭০৯
রাবণ ৭১৩
শব্দবেধী ৭২২