রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত কবিতা
নাম প্রথম পঙক্তি সৃষ্টির তারিখ সৃষ্টিস্থান দেশ এই গ্রন্থে প্রকাশিত
দয়া করে ইচ্ছা করে আপনি ছোট হয়ে দয়া করে ইচ্ছা করে আপনি ছোট হয়ে ব্রিটিশ ভারত গীতাঞ্জলি
দয়া দিয়ে হবে গো মোর দয়া দিয়ে হবে গো মোর ব্রিটিশ ভারত গীতাঞ্জলি
দর্পণ দর্পণ লইয়া তা'রে কী প্রশ্ন শুধাও একমনে মহুয়া
দাঁড়িয়ে আছ তুমি আমার দাঁড়িয়ে আছ তুমি আমার শান্তিনিকেতন ব্রিটিশ ভারত গীতিমাল্য
দাও হে আমার ভয় ভেঙে দাও দাও হে আমার ভয় ভেঙে দাও ব্রিটিশ ভারত গীতাঞ্জলি
দান কাঁকন-জোড়া এনে দিলেম যবে ১৯২৪-১১-০৩ এস. এস. আন্দিজ পূরবী
দানরিক্ত ব্রিটিশ ভারত কণিকা
দামামা ঐ বাজে দামামা ঐ বাজে, ১৯৪০-০৫-৩১ ব্রিটিশ ভারত জন্মদিনে
দায়-মোচন চিরকাল র'বে মোর প্রেমের কাঙাল মহুয়া
দিদি নদীতীরে মাটি কাটে সাজাইতে পাঁজা চৈতালি
দিদিমণি দিদিমণি, ১৯৪১-০১-০২ উদয়ন ব্রিটিশ ভারত আরোগ্য
দিন পরে যায় দিন স্তব্ধ বসে থাকি দিন পরে যায় দিন, স্তব্ধ বসে থাকি; ১৯৪১-০২-১৩ উদয়ন ব্রিটিশ ভারত আরোগ্য
দিনশেষে দিন শেষ হয়ে এল, আঁধারিল ধরণী; ব্রিটিশ ভারত চিত্রা
দিনান্তে বাহিরে তুমি নিলে না মোরে, দিবস গেল মহুয়া
দিবস যদি সাঙ্গ হল দিবস যদি সাঙ্গ হল, না যদি গাহে পাখী ব্রিটিশ ভারত গীতাঞ্জলি
দিয়ালী জনতার মাঝে দেখিতে পাইনে তা'রে মহুয়া
দীনা তোমারে সম্পূর্ণ জানি হেন মিথ্যা মহুয়া
দীনের দান ব্রিটিশ ভারত কণিকা
দীর্ঘ দুঃখরাত্রি যদি দীর্ঘ দুঃখরাত্রি যদি ১৯৪০-১১-১৫ জোড়াসাঁকো ব্রিটিশ ভারত রোগশয্যায়
দীর্ঘকাল অনাবৃষ্টি, অতি দীর্ঘকাল দীর্ঘকাল অনাবৃষ্টি, অতি দীর্ঘকাল নৈবেদ্য
দুঃখ আবাহন আয় দুঃখ, আয় তুই, ব্রিটিশ ভারত সন্ধ্যা সঙ্গীত
দুঃখ এ নয়, সুখ নহে গো দুঃখ এ নয়, সুখ নহে গো শান্তিনিকেতন ব্রিটিশ ভারত গীতালি
দুঃখ যদি না পাবে তো দুঃখ যদি না পাবে তো। শান্তিনিকেতন ব্রিটিশ ভারত গীতালি
দুঃখ-সম্পদ্ দুঃখ, তব যন্ত্রণায় যে-দুর্দ্দিনে চিত্ত উঠে ভরি’, ১৯২৪-১১-০৪ এস. এস. আন্দিজ পূরবী
দুঃখের আঁধার রাত্রি বারে বারে দুঃখের আঁধার রাত্রি বারে বারে ১৯৪১-০৭-২৯ জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি ব্রিটিশ ভারত শেষ লেখা
দুঃখের বরষায় চক্ষের জল যেই নামল দুঃখের বরষায় শান্তিনিকেতন ব্রিটিশ ভারত গীতালি
দুঃসময় যদিও সন্ধ্যা আসিছে মন্দ মন্থরে কল্পনা
দুঃসহ দুঃখের বেড়াজালে দুঃসহ দুঃখের বেড়াজালে ১৯৪০-১১-২৯ উদয়ন ব্রিটিশ ভারত রোগশয্যায়
দুঃস্বপন কোথা হতে এসে দুঃস্বপন কোথা হতে এসে ব্রিটিশ ভারত গীতাঞ্জলি
দুই উপমা যে নদী হারায়ে স্রোত চলিতে না পারে চৈতালি
দুই তীরে আমি ভালোবাসি আমার ব্রিটিশ ভারত ক্ষণিকা
দুই পাখী খাঁচার পাখী ছিল সোনার খাঁচাটিতে ব্রিটিশ ভারত সোনার তরী
দুই বন্ধু মূঢ় পশু ভাষাহীন নির্বাক্হৃদয় চৈতালি
দুই বিঘা জমি শুধু বিঘে দুই ছিল মোর ভুঁই, আর সবি গেছে ঋণে। ব্রিটিশ ভারত চিত্রা
দুই বোন দুটি বোন তারা হেসে যায় কেন ব্রিটিশ ভারত ক্ষণিকা
দুদিন আরম্ভিছে শীতকাল, পড়িছে নীহার জাল, ব্রিটিশ ভারত সন্ধ্যা সঙ্গীত
দুরন্ত আশা মর্মে যবে মত্ত আশা ব্রিটিশ ভারত মানসী
দুরাকাঙ্ক্ষা কেন নিবে গেল বাতি? ব্রিটিশ ভারত চিত্রা
দুর্গম পথের প্রান্তে পান্থশালা-’পরে দুর্গম পথের প্রান্তে পান্থশালা-’পরে নৈবেদ্য
দুর্দিন এতদিন পরে প্রভাতে এসেছ ব্রিটিশ ভারত ক্ষণিকা
দুর্দিন ঘনায়ে এল ঘন অন্ধকারে দুর্দিন ঘনায়ে এল ঘন অন্ধকারে নৈবেদ্য
দুর্দ্দিন ঐ আকাশ-পরে আঁধার মেলে কি খেলা আজ খেল্তে এলে পূরবী
দুর্ব্বোধ তুমি মোরে পার না বুঝিতে? ব্রিটিশ ভারত সোনার তরী
দুর্লভ জন্ম একদিন এই দেখা হয়ে যাবে শেষ চৈতালি
দূত ছিনু আমি বিষাদে মগনা মহুয়া
দেউল রচিয়াছিনু দেউল একখানি ব্রিটিশ ভারত সোনার তরী
দেখলো সজনী চাঁদনি রজনী দেখলো সজনী চাঁদনি রজনী ব্রিটিশ ভারত ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী
দেখিলাম অবসন্ন চেতনার গোধূলিবেলায় দেখিলাম অবসন্ন চেতনার গোধূলিবেলায় ১৯৩৭-১২-০৮ শান্তিনিকেতন ব্রিটিশ ভারত প্রান্তিক
দেখিলাম খানকয় পুরাতন চিঠি দেখিলাম খানকয় পুরাতন চিঠি— বোলপুর ব্রিটিশ ভারত স্মরণ
দেবতা জেনে দূরে রই দাঁড়ায়ে দেবতা জেনে দূরে রই দাঁড়ায়ে ব্রিটিশ ভারত গীতাঞ্জলি
দেবতার গ্রাস গ্রামে গ্রামে সেই বার্তা রটি গেল ক্রমে ব্রিটিশ ভারত কথা
দেবতার গ্রাস গ্রামে গ্রামে সেই বার্তা রটি গেল ক্রমে ব্রিটিশ ভারত কথা
দেবতার বিদায় দেবতামন্দির-মাঝে ভকত প্রবীণ চৈতালি
দেশের উন্নতি বক্তৃতাটা লেগেছে বেশ, ব্রিটিশ ভারত মানসী
দেহে আর মনে প্রাণে হয়ে একাকার দেহে আর মনে প্রাণে হয়ে একাকার নৈবেদ্য
দেহের মিলন প্রতি অঙ্গ কাঁদে তব প্রতি অঙ্গ তরে কড়ি ও কোমল
দোলা ঝিকিমিকি বেলা; ব্রিটিশ ভারত ছবি ও গান
দোসর দোসর আমার, দোসর ওগাে, কোথা থেকে ১৯২৪-১০-২৮ এস. এস. আন্দিজ পূরবী
দ্বার খোলা ছিল মনে, অসতর্কে সেথা অকস্মাৎ দ্বার খোলা ছিল মনে, অসতর্কে সেথা অকস্মাৎ ১৯৪১-০২-১৪ উদয়ন ব্রিটিশ ভারত আরোগ্য
দ্বৈত আমি যেন গোধূলি গগন মহুয়া