রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত কবিতা
নাম প্রথম পঙক্তি সৃষ্টির তারিখ সৃষ্টিস্থান দেশ এই গ্রন্থে প্রকাশিত
শক্তি মোর অতি অল্প, হে দীনবৎসল শক্তি মোর অতি অল্প, হে দীনবৎসল নৈবেদ্য
শক্তিদম্ভ স্বার্থলোভ মারীর মতন শক্তিদম্ভ স্বার্থলোভ মারীর মতন নৈবেদ্য
শক্তির শক্তি ব্রিটিশ ভারত কণিকা
শক্তির সীমা ব্রিটিশ ভারত কণিকা
শক্তের ক্ষমা ব্রিটিশ ভারত কণিকা
শতাব্দীর সূর্য আজি রক্তমেঘ-মাঝে শতাব্দীর সূর্য আজি রক্তমেঘ-মাঝে নৈবেদ্য
শত্রুতাগৌরব ব্রিটিশ ভারত কণিকা
শরতে আজ কোন অতিথি শরতে আজ কোন অতিথি ব্রিটিশ ভারত গীতাঞ্জলি
শরতের শুকতারা একাদশী রজনী কড়ি ও কোমল
শরৎ আজি কী তোমার মধুর মুরতি কল্পনা
শরৎ, তোমার অরুণ আলোর অঞ্জলি শরৎ, তোমার অরুণ আলোর অঞ্জলি সুরুল ব্রিটিশ ভারত গীতালি
শান্তি থাক্ থাক্ চুপ কর্ তোরা কড়ি ও কোমল
শান্তি-গীত ঘুমা’ দুঃখ, হৃদয়ের ধন, ব্রিটিশ ভারত সন্ধ্যা সঙ্গীত
শান্তিমন্ত্র কাল আমি তরী খুলি লোকালয়-মাঝে চৈতালি
শাস্ত্র পঞ্চাশোর্ধ্বে বনে যাবে ব্রিটিশ ভারত ক্ষণিকা
শিবাজী-উৎসব কোন্ দূর শতাব্দের কোন্ এক অখ্যাত দিবসে পূরবী
শিলংয়ের চিঠি ছন্দে লেখা একটি চিঠি চেয়েছিলে মাের কাছে, শিলং ব্রিটিশ ভারত পূরবী
শিশির শিশির কাঁদিয়া শুধু বলে, ব্রিটিশ ভারত সন্ধ্যা সঙ্গীত
শীত কেন শীতের হাওয়া হঠাৎ ছুটে এলাে ১৯২৪-১১-১০ বুয়েনোস আইরেস আর্জেন্টিনা পূরবী
শীতে ও বসন্তে প্রথম শীতের মাসে ব্রিটিশ ভারত চিত্রা
শুকতারা সুন্দরী তুমি শুকতারা মহুয়া
শুধু তোমার বাণী নয় গো শুধু তোমার বাণী নয় গো শান্তিনিকেতন ব্রিটিশ ভারত গীতালি
শুন সখি বাজত বাঁশি শুন সখি বাজত বাঁশি ব্রিটিশ ভারত ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী
শুনলো শুনলো বালিকা শুনলো শুনলো বালিকা ব্রিটিশ ভারত ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী
শুভযোগ যে-সন্ধ্যায় প্রসন্ন লগনে মহুয়া
শুশ্রূষা ব্যথাক্ষত মোর প্রাণ লয়ে তব ঘরে চৈতালি
শূন্য গৃহে কে তুমি দিয়েছ স্নেহ মানবহৃদয়ে, গাজীপুর ব্রিটিশ ভারত মানসী
শূন্য হৃদয়ের আকাঙ্ক্ষা আবার মোরে পাগল করে ৪৯, পার্ক স্ট্রীট ব্রিটিশ ভারত মানসী
শেষ হে অশেষ, তব হাতে শেষ ১৯২৪-১০-২৬ এস. এস. আন্দিজ পূরবী
শেষ থাকব না ভাই, থাকব না কেউ— ব্রিটিশ ভারত ক্ষণিকা
শেষ অর্ঘ্য যে তারা মহেন্দ্রক্ষণে প্রত্যুষ বেলায় পূরবী
শেষ উপহার আমি রাত্রি, তুমি ফুল। যতক্ষণ ছিলে কুঁড়ি লোহিত সাগর মানসী
শেষ উপহার যাহা কিছু ছিল সব দিনু শেষ করে’ ব্রিটিশ ভারত চিত্রা
শেষ কথা এ ঘরে ফুরাল খেলা ১৯৪০-০৪-০৪ উদয়ন ব্রিটিশ ভারত নবজাতক
শেষ কথা মনে হয় কি একটি শেষ কথা আছে কড়ি ও কোমল
শেষ কথা মাঝে মাঝে মনে হয়, শতকথাভারে চৈতালি
শেষ গান যারা আমার সাঁঝ-সকালের গানের দীপে জ্বালিয়ে দিলে আলো পলাতকা
শেষ চুম্বন দূর স্বর্গে বাজে যেন নীরব ভৈরবী চৈতালি
শেষ দৃষ্টি আজি এ আঁখির শেষ দৃষ্টির দিনে ১৯৪০-০১-১২ ব্রিটিশ ভারত নবজাতক
শেষ নাহি যে, শেষ কথা কে বলবে শেষ নাহি যে, সুরুল ব্রিটিশ ভারত গীতালি
শেষ প্রতিষ্ঠা এই কথা সদা শুনি ‘গেছে চলে’ ‘গেছে চলে’। পলাতকা
শেষ বসন্ত আজিকার দিন না ফুরাতে ১৯২৪-১১-২২ বুয়েনোস আইরেস আর্জেন্টিনা পূরবী
শেষ বেলা এল বেলা পাতা ঝরাবারে ১৯৪০-০১-১১ ব্রিটিশ ভারত নবজাতক
শেষ মধু বসন্ত বায় সন্ন্যাসী হায় চৈৎ-ফসলের মহুয়া
শেষ শিক্ষা একদিন শিখগুরু গােবিন্দ নির্জনে ব্রিটিশ ভারত কথা
শেষ শিক্ষা একদিন শিখগুরু গােবিন্দ নির্জ্জনে ব্রিটিশ ভারত কথা
শেষ হিসাব চেনা শোনার সাঁঝবেলাতে ব্রিটিশ ভারত নবজাতক
শেষ হিসাব সন্ধ্যা হয়ে এল, এবার ব্রিটিশ ভারত ক্ষণিকা
শেষের অবগাহন সাঙ্গ করো শেষের অবগাহন সাঙ্গ করো, কবি, প্রদোষের ১৯৩৭-১২-১৮ শান্তিনিকেতন ব্রিটিশ ভারত প্রান্তিক
শেষের মধ্যে অশেষ আছে শেষের মধ্যে অশেষ আছে ব্রিটিশ ভারত গীতাঞ্জলি
শৈশব সন্ধ্যা ধীরে ধীরে বিস্তারিছে ঘেরি চারিধার ব্রিটিশ ভারত সোনার তরী
শ্যাম রে, নিপট কঠিন মন তোর শ্যাম রে, নিপট কঠিন মন তোর ব্রিটিশ ভারত ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী
শ্যামলী সে যেন গ্রামের নদী বহে নিরবধি মহুয়া
শ্যামা উজ্জ্বল শ্যামলবর্ণ গলায় পলার হারখানি ১৯৩৮-১০-৩১ ব্রিটিশ ভারত আকাশ-প্রদীপ
শ্রান্তি কত বার মনে করি, পূর্ণিমানিশীথে, ব্রিটিশ ভারত মানসী
শ্রান্তি সুখশ্রমে আমি সখি শ্রান্ত অতিশয় কড়ি ও কোমল
শ্রাবণের ধারার মতো পড়ুক ঝরে, পড়ুক ঝরে শ্রাবণের ধারার মতো পড়ুক ঝরে, পড়ুক ঝরে, শান্তিনিকেতন ব্রিটিশ ভারত গীতিমাল্য
শ্রাবণের পত্র বন্ধু হে, পরিপূর্ণ বরষায় আছি তব ভরসায়, ব্রিটিশ ভারত মানসী
শ্রেষ্ঠ ভিক্ষা প্ৰভু বুদ্ধ লাগি আমি ভিক্ষা মাগি ব্রিটিশ ভারত কথা
শ্রেষ্ঠ ভিক্ষা প্রভু বুদ্ধ লাগি আমি ভিক্ষা মাগি ব্রিটিশ ভারত কথা