সাহিত্যে প্রগতি

সাহিত্যে প্রগতি

ডাঃ ভূপেন্দ্র নাথ দত্ত

পূররী পাবলিশার্স

৩৭।৭, বেণিয়াটোলা লেন, কলিকাতা।

'প্রকাশক'—গিরীন্দ্র নাথ চক্রবর্ত্তী
৩৭।৭, বেণিয়াটোলা লেন, কলিকাতা।

প্রথম সংস্করণ নভেম্বর ১৯৪৫
মুল্য সাড়ে তিন টাকা

গুপ্তপ্রেশ
প্রিণ্টার—কিশোরীমোহন নন্দী
৩৭।৭, বেণিয়াটোলা লেন, কলিকাতা

মুখবন্ধ

পাশ্চাত্য সমালোচকেরা বলেন, ভারতীয়দের ইতিহাস লিখিবার বোধ নাই। এই কথা যে অন্ততঃ এই যুগে সত্য নয় তাহা প্রমাণ করিবার জন্যই এই কয় ছত্র কথা এই স্থলে সন্নিবেশিত হইল।

খৃঃ ১৯৩২-৩৩ সালে এক স্থলে লেখকের ‘জন ও গণ-সাহিত্য কি’, ‘প্রগতি সাহিত্যের প্রয়োজন’ ইত্যাদি আলোচনাকালে সুপ্রসিদ্ধ সাহিত্যিক ৺প্রফুল্ল কুমার সরকার এই বিষয়ে সায় দিয়া বলেন, “আপনি লিখিতে থাকুন, আমরাও পশ্চাতে আছি”। এই কথানুসারে ‘জনসাহিত্য কি’ শীর্ষক লেখকের একটি প্রবন্ধ তাঁহার কাছে প্রেরিত হয়। এই প্রবন্ধটি “দেশ” পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। তৎপর, উক্ত প্রকারের লেখকের আরও প্রবন্ধ উক্ত পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। ইহার পর অনুমান ১৯৩৪ খৃঃ মৈমনসিংহ নিবাসী লেখকের সহকর্ম্মী ফৈজিউল্লা সাহেব তাঁহাকে “মৈমনসিংহ জন-সাহিত্য সম্মেলনে” যোগদান করিবার জন্য নিমন্ত্রণ করেন। লেখক তথায় তাঁহার তরুণ সহকর্ম্মী শ্রীস্মৃতিশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়ের সহিত গমন করিয়া সম্মেলনে যোগদান করেন। তথায় তৎস্থানের সম্মেলনের কর্ম্মকর্ত্তাদের কাছ হইতে শ্রুত হওয়া গেল, “গণ-সাহিত্য সম্মেলন” এই নাম দিয়া সম্মেলন আহ্বান করিতে তাঁহাদের ভয় হয়, কারণ তাহা কমুনিস্ট ব্যাপার বলিয়া প্রতীত হইবে (মীরাট কমুনিস্ট মোকদ্দমা তখন চলিতেছিল), এই জন্যই “জন-সাহিত্য” সম্মেলন নামে সভা আহূত হয়। ব্যাপারটাই আমাদের বোধগম্য হইল না, এবং কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপক যিনি এই সম্মেলনের নেতৃত্ব করেন তিনি সভার মধ্যস্থলে সাহিত্যের কথার পরিবর্ত্তে ‘যৌবন অবতার’ হিটলার কি করিতেছে এবং বাঙ্গলার জমিদারেরা দেশের কত উপকার করিয়াছে এই বিষয়েই অভিভাষণের অর্দ্ধেক সময় গ্রহন করেন। এই সঙ্গে কারারুদ্ধ কংগ্রেস ও কৃষক কর্ম্মীদের উপর কটাক্ষপাত করেন। এতদ্বারা সম্মেলনের উদ্দেশ্য বুঝা আরও জটীল হইয়া উঠে। অনেকে ইহার প্রতিবাদ করিতে উদ্যত হয়। পরের দিন, প্রজা পার্টি দ্বারা নানা রকম বাদানুবাদ উত্থিত হয়। এতদ্বারা সম্মেলনের উদ্দেশ্য কিছুই বোধগম্য হইল না।

পরের দিন কার্য্যকারী সভায় সম্মেলনের আসল উদ্দেশ্য কি এই প্রশ্ন লেখক উত্থাপিত করিলে, উদ্যোক্তা ফৈজিউল্লা সাহেব বলিলেন, তাঁহার ইচ্ছা জনসাধারণ যে ভাষা বুঝিতে পারে সেই প্রকার ভাষায় সাহিত্য লিখিত হউক। অবশেষে সভাপতি এই নির্দ্ধারিত করিলেন: বিভিন্ন জেলায় একই দ্রব্যের বিভিন্ন নাম সংগৃহীত করিয়া তাহাই সাহিত্য মধ্যে প্রবেশ করান হউক যথা: পশ্চিম বঙ্গে বলে ‘বোলতা’ আর মৈমনসিংহে বলে ‘বল্লা’। সাহিত্যে উভয়েরই ব্যবহার প্রচলিত হইতে থাকুক।

এই সম্মেলনের কার্য্যকারী সভার অধিবেশন একবার কলিকাতায় হইয়াছিল। ৺গুরুসদয় দত্ত মহাশয় এই সভার সভ্য ছিলেন। তিনি বলিলেন, ‘রাইবেঁসে নৃত্য’ সম্বন্ধের অনুসন্ধানও এই সভার তথ্য হউক। কিন্তু এই সভার আর অধিবেশন হয় নাই!

এই সব ব্যাপারে লেখক ও তাঁহার সহকর্ম্মীরা কর্ম্মের ধারার কোন অর্থ বুঝিতে না পারিয়া এই বিষয়ে আর কোন উৎসাহ প্রকাশ করেন নাই। কিন্তু সংবাদপত্রে দৃষ্ট হয় যে, মৈমনসিংহে “জেলা জন-সাহিত্য সম্মেলনের” দ্বিতীয় অধিবেশনও হয়। “জন-সাহিত্য” আন্দোলনের এই পরিণতি দেখিয়া লেখক ও তাঁহার সহকর্ম্মীরা মনস্থ করিয়াছিলেন পৃথক করিয়া ‘প্রগতি সাহিত্য’ সম্বন্ধে একটী আন্দোলন সৃষ্টি করিবেন। কিন্তু তৎকালের রাজনীতিক বাতাবরণে কোন সভা আহুত করা অসম্ভব হয় এবং কর্ম্মীরা বেশীর ভাগ কারাগারে নিক্ষিপ্ত হন। তৎপর খৃঃ ১৯৩৭ সালে “নিখিল ভারতীয় প্রগতি সাহিত্যিক সঙ্ঘ” প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ৺ধনপত রায় (প্রেমচাঁদ) তাহার সভাপতি হন। কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সুরেন্দ্রনাথ গোস্বামী বাঙ্গলায় তাহার প্রাদেশিক শাখা সংস্থাপনের জন্য নির্দ্দেশ প্রাপ্ত হন। তিনি কলিকাতায় একটী কেন্দ্রীয় দপ্তর স্থাপন করেন এবং লেখক ও তাঁহার সহকর্ম্মীদের সভ্যপদে বরণ করিয়া নেন। এই প্রচেষ্টা স্থায়ী করিবার জন্য অধ্যাপক গোস্বামী যথেষ্ট পরিশ্রম করেন, তাঁহার সঙ্গে মিলিত হইয়া লেখকের সহকর্ম্মীরা বিভিন্ন জেলায় জেলায় ইহার প্রশাখা স্থাপন করেন। এই সঙ্গে এই সঙ্ঘ হইতে “প্রগতি” নামে ইংরেজী ও বাঙ্গলায় একটী পুস্তকও প্রকাশিত হয়। লেখকের বাঙ্গলায় একটী প্রবন্ধ তাহাতে সন্নিবেশিত হয়। শেষে খৃঃ ১৯৩৮ সালে কলিকাতায় প্রগতি লেখক সাহিত্য সঙ্ঘের একটী সম্মেলন হয় এবং বিখ্যাত প্রগতিশীল লেখক শ্রীযুক্ত মুলুকরাজ আনন্দ তাহার সভাপতিত্ব করেন। এই উপলক্ষে সাহিত্যের বনিয়াদী স্বার্থের একদল লোক ইহাকে মতলববাজদের কার্য্য বলিয়া কটাক্ষপাত করেন। পুনঃ, পুলিশের কড়া নজরও এই আন্দোলনের প্রতি পড়ে এবং কোন কোন কর্ম্মী কারারুদ্ধ হন। ইত্যবসরে নিখিল ভারতীয় সঙ্ঘের দুইবার অধিবেশন হয়। কিন্তু বাঙ্গলায় আর অধিবেশন হয় নাই। কর্ম্মীদের কারাবরণ ও উৎসাহের অভাবে ইহার কর্ম্ম অচল হয় এবং সঙ্ঘের স্বাভাবিক মৃত্যু ঘটে। পরে বর্ত্তমান যুদ্ধের প্রাক্কালে এই প্রচেষ্টা এক প্রকারে “ফাসিস্ট বিরোধী লেখক ও শিল্পী সঙ্ঘ” নামে সাময়িকভাবে পুনর্জীবিত হয়।

অবশেষে এই বৎসর এই সঙ্ঘের “প্রগতি লেখক ও শিল্পী সঙ্ঘ” নামকরণ হয়। এই সব সময়ের প্রগতি সাহিত্য সম্বন্ধে লেখকের যে সব প্রবন্ধ নানা পত্রিকায় প্রকাশিত হইয়াছিল, তাহা পরিবর্ত্তিত ও পরিবর্দ্ধিত করিয়া এবং এই সঙ্গে কতিপয় সম্পূর্ণ নূতন প্রবন্ধ সংযোজিত করিয়া এই পুস্তক প্রকাশিত হইতেছে। এই পুস্তক প্রকাশের জন্য গ্রন্থকার শ্রীগিরিন্দ্রনাথ চক্রবর্ত্তী মহাশয়কে বিশেষ ধন্যবাদ প্রদান করিতেছেন। ইতি—গ্রন্থকার।

৩নং গৌরমোহন মুখার্জ্জী ষ্ট্রীট,
কলিকাতা ১৪।৭।৪৫

উৎসর্গ-পত্র

বাঙ্গলায় সর্ব্বপ্রথমে “প্রগতি সাহিত্য-সঙ্ঘ” স্থাপনে অগ্রণী

এবং প্রগতি সাহিত্যের মর্ম্মপ্রচারে তৎপর,

কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শনশাস্ত্রের ভূতপূর্ব্ব

অধ্যাপক সহযোগী স্বর্গীয় সুরেন্দ্রনাথ

গোস্বামীর স্মৃতি-তর্পণে ইহা উৎসর্গ

করা হইল।

গ্রন্থকার 

পৃষ্ঠা পঙ্‌ক্তি অশুদ্ধ শুদ্ধ
উননব্বই মঘাইয়া মগহিয়া
উননব্বই খড়ি খড়ী
উননব্বই বঙ্গেড়ু বাঙ্গড়ু
উননব্বই বাগেলখণ্ডী বাঘেলখণ্ডী
উননব্বই ফুটনোট হিন্দুবী হিন্দ্‌বী
নব্বই ঠেট ঠেঠ্‌
চুরানব্বই ১৮ সহুলিয়া সহেলিয়া
ছিয়ানব্বই ফুটনোট ৪ বর্ম্মী বর্ম্মা
সাতানব্বই রাঠোরোঁকী খ্যাত রাঠোরোঁকী খ্যাতি,
একশত তিন ১৩ সাত চাব
একশত আট মিশৃকীন মিসকীন
একশত আট দুয়ারে দুরায়ে
একশত আট কোজোন কো জো মৈঁ ন
একশত আট অধেঁরে অধেঁরী
একশত আট পেয়ারী পিয়ারী
একশত আট কী কো
একশত আট কুত্তাকিও কুত্তাকী ও
একশত পনেরো ১৩ কীনহা কীন্‌হা
একশত সতেরো ১৪ বেদ পথলগ বেদ পথলাগ
একশত আঠারো ১০ রহিম রহীম
একশত আঠারো ১১ সব কৈ পহিচানি সব পহিচানি
একশত আঠারো ২৬ মূল পতার মূর পতাল
একশত উনিশ নাগরী নাগরি
একশত উনিশ ১৩ সেহল্যা সহেল্যাঁ
একশত উনিশ ফুটনোট মীরাবাইকা মীরাবাইকী
একশত কুড়ী ১৩ নুনোকো...বুরৈ পরী দুনো কৈ...ফুরৈ পরী
একশত কুড়ী ২৩ সোব সোবৈ
একশত একুশ ১৩-১৪ “কাশীকা... প্রকাশ ।”

“কাশী কী কলা জাতী,
মথুরা মসীদ হোতী
শিবাজী ন হোতে,
তো সুন্নত হোতে
সব কী।”

একশত একুশ ১৯ বিজৈপুর বিজাপুর
একশত একুশ ২২ ছাতি ছাতী
একশত বাইশ ১২ ফিরঙ্গীন ফিরঙ্গিন
একশত তেইশ ১৫ ১৮৯৪ ১৭৯৪
একশত তেইশ ২৩ “বনারস আখবর” “বনারস অখবার”
একশত সাতাশ বাবু-গুলার রায় বাবু গুলাব রায়
একশত সাতাশ ১৩ অজ্ঞাতশত্রু অজাতশত্রু
একশত আঠাশ ফুটনোট ২ হিন্দী বা ভাষা হিন্দী ভাষা
একশত উনচল্লিশ ১২ ময়ন ..তোকৈসি...। মৈঁ...তো কৈসৈ...
একশত উনচল্লিশ ১৩ ফরেবম ফরেরম।
একশত তেতাল্লিশ ২৪ ওয়ালী...খুদনুমাইকা।

ওয়লী...জব সে...
তরীকা...।

একশত চুয়াল্লিশ ১০ বিস বীস।
একশত চুয়াল্লিশ ১১ নাজী...সরাবে নজীর...সরাবেঁ।
একশত চুয়াল্লিশ ১২ নহীতো নহীঁ তো ।
একশত ছচল্লিশ ২২ চমসমে চমনমে।
একশতআটল্লিশ ১২ মাশকে মাশুকে।
একশত আটল্লিশ ১৬ পয়ম্বর পয়গম্বর।
একশত আটচল্লিশ ২২ বুদপরস্তীকা তোই বুতপরস্তীকা কোই
একশত ঊনপঞ্চাশ গমখার গমখার।
একশত ঊনপঞ্চাশ ১৬ আসূক আসিক
একশত পঞ্চাশ দো দী।
একশত একান্ন ১১ গিরাহ গিরহ।
একশত বাহান্ন ১১ নিকাল নিকল।
একশত বাহান্ন ১১ তনসৈ তনসে
একশত বাহান্ন ১২ হাওয়া বাতলাএগী হাওয়া বতলাএগী
একশত তিপান্ন ১৫ নাজীর নজীর।
একশত তিপান্ন ১৮ কালন্দার কলন্দর।
একশত চূয়ান্ন ২৩ গালী গালীব।
একশত পঞ্চান্ন তূঝকে তুঝকো
একশত পঞ্চান্ন তেরে তেরী।
একশত পঞ্চান্ন ১৬ দাঘ দাগ
একশত পঞ্চান্ন ২৫ দাঘ দাগ
একশত ছাপান্ন দাঘ দাগ
একশত ছাপান্ন নেহী নহী
একশত ছাপান্ন নেহী নহী
একশত ছাপান্ন আল্গা আল্লা
একশত ছাপান্ন দাঘ দাগ
একশত ছাপান্ন ১০ দাঘ দাগ
একশত আঠান্ন উম উস
একশত আঠান্ন ১২ খৈব খৈর
একশত আঠান্ন ২০ কাবালিয়ত কাবলিয়ত
একশত ঊনষাট ১২ সলতানতকি সলতনতকি
একশত অঠান্ন ২৬ নেহিজো নহিজো
একশত অঠান্ন ২৬ আপনে অপনে
একশত একষট্টি ১৩ দহনে দহানে
একশত একষট্টি ২১ আয় অয়
একশত একষট্টি ২২ আয় অয়
একশত চৌষট্টি ভিরী ফিরী
একশত চৌষট্টি আগর অগর
একশত চৌষট্টি ওয়াতন ওয়তন
একশত পঁয়ষট্টি ওয়াতন ওয়তন
একশত পঁয়ষট্টি ওয়াতন ওয়তন
একশত পঁয়ষট্টি ওয়াতন ওয়তন
একশত পঁয়ষট্টি মাদার মাদর
একশত পঁয়ষট্টি ১৫ জুটসী জুৎসী
একশত পঁয়ষট্টি ১৬ আদাব অদব
একশত পঁয়ষট্টি ২২ আবুল কালাম অবুল কলাম
একশত পঁয়ষট্টি ২২ আল হিলাল অল হিলাল
একশত পঁয়ষট্টি ২৪ আল হিলাল অল হিলাল
একশত পঁয়ষট্টি ২৫ পাঞ্চ পঞ্চ
একশত পঁয়ষট্টি ২৬ সজ্জদ সজ্জাদ
একশত সাতষট্টি হমওয়াতন হমওয়তন
একশত সাতষট্টি ১৫ মসরূপ মাসরূক
একশত উনসত্তর সারে...হামারা সারে জহাঁসে অচ্ছা...হমারা
একশত উনসত্তর জবরা কারবাঁ জব কারবাঁ
একশত উনসত্তর নাহি নহি
একশত ঊনসত্তর ১০ ওয়াতন ওয়তন
একশত ঊনসত্তর ১১ জগাঁ জহাঁ
একশত ঊনসত্তর ১২ আবতক অবতক
একশত ঊনসত্তর ১৭ আপনা... মে অপনা... মে
একশত ঊনসত্তর ১৮ কেয়া কয়া
একশত ঊনসত্তর ২৩ ওয়াতনমে ওয়তনমেঁ—
একশত সত্তর পরোনা ...বখেরে পিরানো...বিখোর
একশত সত্তর আগর অগর
একশত সত্তর আখেঁসে আখোঁসে
একশত সত্তর ২০ রাখ না রখনা
একশত একাত্তর পাত্থর পাথর
একশত একাত্তর ওয়াতনকা ওয়তনকা
একশত একাত্তর দিলকা দিলকী
একশত একাত্তর

(শুনেছি অনেক...
বহিয়াছে)

(অনেক...মনের বস্তী
শূন্য... রহিয়াছে)

একশত একাত্তর আঃ আর
একশত একাত্তর ২৩ কিসমতমে কিসমতমেঁ
একশত একাত্তর ২৪ আউর ঔর
একশত তিয়াত্তর ১৩ দিয়ারে...হ্যায়

দিয়ারে...কে...রহনে
ওয়ালোঁ...দুকাঁ নহি হ্যায়

একশত তিয়াত্তর ১৫ আপনে অপনে
একশত তিয়াত্তর ১৫ খোদকুসি খোদখুসি
একশত পঁচাত্তর চাকবন্ত চকবন্ত
একশত সাতাত্তর আল্লাহ অল্লাহ
একশত সাতাত্তর বংশীমে বংশীমেঁ
একশত একশত ২২ বাচ্চা বচ্চা
একশত আঠাত্তর ১৭ নারগীস নরগীস
একশত ঊনআশী গুলসানের গুলসনের

এই লেখাটি বর্তমানে পাবলিক ডোমেইনের আওতাভুক্ত কারণ এটির উৎসস্থল ভারত এবং ভারতীয় কপিরাইট আইন, ১৯৫৭ অনুসারে এর কপিরাইট মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে। লেখকের মৃত্যুর ৬০ বছর পর (স্বনামে ও জীবদ্দশায় প্রকাশিত) বা প্রথম প্রকাশের ৬০ বছর পর (বেনামে বা ছদ্মনামে এবং মরণোত্তর প্রকাশিত) পঞ্জিকাবর্ষের সূচনা থেকে তাঁর সকল রচনার কপিরাইটের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে যায়। অর্থাৎ ২০২৪ সালে, ১ জানুয়ারি ১৯৬৪ সালের পূর্বে প্রকাশিত (বা পূর্বে মৃত লেখকের) সকল রচনা পাবলিক ডোমেইনের আওতাভুক্ত হবে।