সুকুমার সমগ্র রচনাবলী (প্রথম খণ্ড)/দেশ-বিদেশের গল্প
পুণ্যলতা চক্রবর্তী, কল্যাণী কার্লেকর সম্পাদিত
(পৃ. ৬৭-৬৮)
(পৃ. ৬৭-৬৮)
![](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/2/20/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0_%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC_%E0%A6%B0%E0%A6%9A%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%B2%E0%A7%80-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A5%E0%A6%AE_%E0%A6%96%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1_%28page_72_crop%29.jpg/300px-%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0_%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC_%E0%A6%B0%E0%A6%9A%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%B2%E0%A7%80-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A5%E0%A6%AE_%E0%A6%96%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1_%28page_72_crop%29.jpg)
দেশ-বিদেশের গল্প
‘সন্দেশে’র ডালিকে ঐশ্বর্যমণ্ডিত করতে দেশ-বিদেশের নানাকথা সংগ্রহ করতেন রায়পরিবার। সুকুমার রায়ের অবদানেরও শুরু সেখান থেকেই। হাস্যরস তাঁর প্রধান প্রতিভা হলেও যে বিচিত্র সাহিত্যিক দক্ষতা তাঁর ছিল তার প্রমাণ আগের গুচ্ছের কবিতায় আর এই গুচ্ছের গল্পগুলিতে ছড়িয়ে আছে।
এর মধ্যে ‘অন্ধের বর চাওয়া’ (অগ্রহায়ণ-পৌষ, ১৩২৬) আর ‘একটি বর’ (শ্রাবণ, ১৩২৮) একই গল্পের সামান্য পরিবর্তিত দুই রূপ বলে প্রথম রূপটি এখানে গৃহীত হয়েছে, দ্বিতীয়টি পরিশিষ্টে দেওয়া হবে।