নির্ঘণ্ট:কাব্যগ্রন্থ (সপ্তম খণ্ড).pdf
নাম | কাব্যগ্রন্থ |
---|---|
খণ্ড | ৭ |
লেখক | রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
প্রকাশক | ইণ্ডিয়ান প্রেস লিমিটেড |
প্রকাশস্থান | প্রয়াগরাজ |
প্রকাশসাল | ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দ (১৩২৩ বঙ্গাব্দ) |
উৎস | |
প্রগতি | মুদ্রণ সংশোধনের আগে সবকিছু পরীক্ষা করে পাতার তালিকা তৈরি করুন |
খণ্ডসমূহ | প্রথম দ্বিতীয় তৃতীয় চতুর্থ পঞ্চম ষষ্ঠ সপ্তম অষ্টম নবম দশম |
বইয়ের পাতাগুলি
নৈবেদ্য
খেয়া
স্মরণ
উৎসর্গ
সূচী নৈবেদ্য— প্রতিদিন আমি হে জীবনস্বামী আমার এ ঘরে আপনার করে নিশীথশয়নে ভেবে রাখি মনে তোমারি রাগিণী জীবনকুঞ্জে যদি এ আমার হৃদয়-দুয়ার ংসার যবে মন কেড়ে লয় জীবনে আমার যত আনন্দ কাব্যের কথা বাধা পড়ে যথা না বুঝেও আমি বুঝেছি তোমারে যারা কাছে আছে তার কাছে থাক্ আঁধারে আবৃত ঘন সংশয় অমল কমল সহজে জলের কোলে সকল গৰ্ব্ব দূর করি দিব তোমার অসীমে প্রাণ মন ল’য়ে আঁধার আসিতে রজনীর দীপ ভক্ত করিছে প্রভুর চরণে অল্প লইয়া থাকি, তাই মোর পাঠাইলে আজি মৃত্যুর দূত প্রতিদিন তব গাথা তোমার পতাকা যারে দাও, তা’রে ঘাটে বসে আছি আন-মন ○○ \ඵල: ©ፃ Vలిసి মধ্যাহ্নে নগর মাঝে পথ হ’তে পথে আজি হেমন্তের শাস্তিব্যাপ্ত চরাচরে মাঝে মাঝে কত বার ভাবি কৰ্ম্মহীন আবার আমার হাতে বীণা দাও তুলি এ আমার শরীরের শিরায় শিরায় দেহে অার মনে প্রাণে হ’য়ে একাকার তুমি তবে এস নাথ, বসে শুভক্ষণে ক্রমে স্নান হ’য়ে আসে নয়নের জ্যোতি বৈরাগ্য সাধনে মুক্তি, সে আমার নয় তোমার ভুবন মাঝে ফিরি মুগ্ধ সম নির্জন শয়ন মাঝে কালি রাত্রিবেলা তখন করিনি নাথ কোনো আয়োজন কারে দূর নাহি কর । যত করি দান কালি হাস্তে পরিহাসে গানে আলোচনে কোথা হ’তে অসিয়াছি নাহি পড়ে মনে মহারাজ, ক্ষণেক দর্শন দিতে হবে প্রভাতে যখন শঙ্খ উঠেছিল বাজি” হে রাজেন্দ্র, তব হাতে কাল অন্তহীন তোমার ইঙ্গিতখানি দেখিনি যখন তব পূজা না আনিলে দণ্ড দিবে তারে সেই ত প্রেমের গৰ্ব্ব ভক্তির গৌরব কত না তুষারপুঞ্জ আছে সুপ্ত হয়ে মৰ্ত্তবাসীদের তুমি যা দিয়েছ প্ৰভু যে ভক্তি তোমারে ল’য়ে ধৈর্য্য নাহি মানে 9/o 8 × 8२ 8 L 88 86t وع 8 8 ዓ 8bア 8 సె G o (t ) @ २ ○ ○ & 8 (? (R وی ) ft) « ፃ ○ ゲ (t సె لا وه جد وف (يامانا 8 وما মাতৃ-স্নেহ-বিগলিত স্তম্ভ-ক্ষীররস আঘাত সংঘাত মাঝে দাড়াইনু আসি এ দুর্ভাগ্য দেশ হ’তে হে মঙ্গলময় অন্ধকার গর্তে থাকে অন্ধ সরীস্বপ তোমারে শতধা করি ক্ষুদ্র করি দিয়া হে রাজেন্দ্র, তোমা কাছে নত হ’তে গেলে দুর্গম পথের প্রান্তে পান্থশালা পরে তুমি সৰ্ব্বাশ্রয়, এ কি শুধু শূন্ত কথা আমারে স্বজন করি? যে মহা-সম্মান তুমি মোরে অপিয়াছ যত অধিকার ত্ৰাসে লাজে নতশিরে নিত্য নিরবধি হে সকল ঈশ্বরের পরম ঈশ্বর র্তাহারা দেখিয়াছেন বিশ্ব চরাচর আমরা কোথায় আছি, কোথায় মুদূরে একদা এ ভারতের কোন বনতলে এ মৃত্যু ছেদিতে হবে, এই ভয়জাল তব চরণের আশা, ওগো মহারাজ পতিত ভারতে তুমি কোন জাগরণে শতাব্দীর সুর্য্য আজি রক্তমেঘমাঝে স্বার্থের সমাপ্তি অপঘাতে । অকস্মাৎ এই পশ্চিমের কোণে রক্তরাগরেখা সে পরম পরিপূর্ণ প্রভাতের লাগি সে উদার প্রত্যুষের প্রথম অরুণ র্তারি হস্ত হ’তে নিয়ো তব দুঃখভার ہ/ع t) وي وی یخ به وسی سيا وما ఆసె AS १२ අළු ማ8 C: مياه ༠༽ བཤ་ Գ Ե
- ぬ
し* > ピこく b ○ w8 br@ y\ల br" brb" তোমার দ্যায়ের দও প্রত্যেকের করে ওরে মৌন মূক কেন আছিস নীরবে চিত্ত যেথা ভয় শূন্ত উচ্চ যেথা শির আমি ভালবাসি দেব এই বাঙ্গালার এ নদীর কলধ্বনি যেথায় বাজে না আমার সকল অঙ্গে তোমার পরশ অচিন্ত্য এ ব্রহ্মাণ্ডের লোক লোকাস্তরে না গণি মনের ক্ষতি ধনের ক্ষতিতে একথা স্মরণে রাখা কেন গো কঠিন তোমারে বলেছে যারা পুত্ৰ হ’তে প্রিয় হে অনন্ত, যেথা তুমি ধারণা-অতীত একাধারে তুমিই আকাশ তুমিই নীড় তব প্রেমে ধন্ত তুমি করেছ আমারে হে দূর হইতে দুর, হে নিকটতম মুক্ত কর মুক্ত কর নিন্দ প্রশংসার দুৰ্দ্দিন ঘনায়ে এল ঘন অন্ধকারে দীর্ঘকাল অনাবৃষ্টি অতি দীর্ঘ কাল আমার এ মানসের কানন কাঙাল একথা মানিব আমি এক হ’তে দুই জীবনের সিংহদ্বারে পশিমু যেক্ষণে মৃত্যুও অজ্ঞাত মোর, আজি তার তরে বাসনারে খৰ্ব্ব করি দাও, হে প্ৰাণেশ শক্তি-দম্ভ স্বার্থলোভ মারীর মতন কোরো না কোরো না লজ্জা হে ভারতবাসী .. lo >> > ১১২ হে ভারত, নৃপতিরে শিখায়েছ তুমি হে ভারত, তব শিক্ষা দিয়েছে যে ধন অন্তরের সে সম্পদ ফেলেছি হারায়ে শক্তি মোর অতি অল্প হে দীনবৎসল মাঝে মাঝে কন্তু যবে অবসাদ আসি তব কাছে এই মোর শেষ নিবেদন ংসারে মোরে রাখিয়াছ যেই ঘরে খেয়া— শেষ খেয়া ঘাটের পথ ঘাটে শুভক্ষণ আগমন দুঃখমুক্তি মুক্তিপাশ প্রভাতে দান বালিকা বধু অনাহত বশি অনাবশ্যক অবারিত গোধূলি লগ্ন l/e 7–29 ᎣᎼᏬ XY8 X S& ))ఆ ১১৭ >>b" >')మె 》있 SWOo )\రి(t ১৩৬ >\రివె >8ー) Ᏹ8☾ ծ8Ե. Ꮌ© Ꮌ © ☾ )(ts )ఆ\లి وفا و لا bఆమె ১৭৩ লীলা মেঘ নিরুদ্যম কুয়ার ধারে জাগরণ ফুল ফোটানো পথিক মিলন বিচ্ছেদ বিকাশ সীমা ौिका বৈশাখে विल्लांग्न পথের শেষ নীড় ও আকাশ দিন শেষ ه/وا وه ۹ «لا ১৭৮ > グ8 >ԵՊ >lyసె ) సె> 3 సె\రి ఏసె(t >> ማ ) పెఇ ौिशि ঝড় প্রতীক্ষা গানশোনা জাগরণ হারাধন 5ॉथं3ळ] ७फ़्छन्न অনুমান বর্ষাপ্রভাত বর্ষা-সন্ধ্যা “সব-পেয়েছি”র দেশ সার্থক নৈরাপ্ত প্রার্থনা খেয়৷ স্মরণ— আজি প্রভাতের শ্রান্ত নয়নে সে যখন বেঁচেছিল গো, তখন প্রেম এসেছিল, চলে গেল সে যে খুলি দ্বার . তখন নিশীথ রাত্রি ; গেলে ঘর হতে আমার ঘরেতে আর নাই সে যে নাই ঘরে যবে ছিলে মোরে ডেকেছিলে ঘরে যত দিন কাছে ছিলে বল কি উপায়ে ه/ها २२७ २२ ॐ ২৩২ २७8 ミ○ゲ २8२ ૨88
- 8ፃ
& Φί ο R ©? ミ○○ २¢ १ ૨૭૨ ミと28 Rఆసె ኟ ፃ ወ
- ዓ›
२१७ ኟማ¢
- ማoo
îፃፃ মিলন সম্পূর্ণ আজি হ’ল তোমা সনে হে লক্ষ্মী, তোমার আজি নাই অন্তঃপুর তোমার সকল কথা বল নাই, পারনি বলিতে ... মৃত্যুর নেপথ্য হতে আরবার এলে তুমি ফিরে. আপনার মাঝে আমি করি অনুভব তুমি মোর জীবনের মাঝে দেখিলাম খানকয় পুরাতন চিঠি এ সংসারে একদিন নব-বধূবেশে স্বল্প-আয়ু এ জীবনে যে কয়টি আনন্দিত দিন ... বজ্ৰ যথা বর্ষণেরে আনে অগ্রসরি’ সংসার সাজায়ে তুমি আছিলে রমণী পাগল বসন্ত দিন কতবার অতিথির বেশে এস বসন্ত এস আজ তুমি বহুরে যা এক করে ; বিচিত্রেরে করে যা সরস যে ভাবে রমণীরূপে আপন মাধুরী জালো ওগো জালো ওগো সন্ধ্যাদীপ জ্বলে৷ গোধূলি নিঃশব্দে আসি আপন অঞ্চলে ঢাকে যথা জাগরে জাগরে চিত্ত জাগরে আজিকে তুমি ঘুমাও আমি জাগিয়া রব দুয়ারে ভালো তুমি বেসেছিলে এই গুমি ধর উৎসর্গ— ভোরের পাখী ডাকে কোথায় কেবল তব মুখের পানে.. |o Հ ԳԵր ২৭৯ ミb”● २b>> ミbペ &bペ) ? b~☾ وك سb& २> १ ミbrbr さb ふ 3 е సె') ఇ సి లి ૨ જ8 R సె(t こくふ)や
- Rፃ
২৯৯ \) e o ぐ)>> মোর কিছু ধন আছে সংসারে তোমারে পাছে সহজে বুঝি আপনারে তুমি করিবে গোপন তোমায় চিনি বলে? আমি করেছি গরব পাগল হইয়া বনে বনে ফিরি আমি চঞ্চল হে কুঁড়ির ভিতরে কাদিছে গন্ধ অন্ধ হয়ে আমার মাঝারে যে আছে, কে গো সে না জানি কারে দেখিয়াছি হায় গগন নহিলে তোমারে ধরিবে কেব। আজ মনে হয় সকলেরি মাঝে সব ঠাই মোর ঘর আছে, আমি আকাশ-সিন্ধু মাঝে এক ঠাই হে বিশ্বদেব, মোর কাছে তুমি ধূপ আপনারে মিলাইতে চাহে গন্ধে তোমার বীণায় কত তার অাছে হে রাজন, তুমি আমারে দুয়ারে তোমার ভিড় করে যারা আছে বাহির হইতে দেখো না এমন করে” আছি আমি বিন্দুরূপে, হে অন্তর্যামী শূন্ত ছিল মন হে নিস্তব্ধ গিরিরাজ, অভ্ৰভেদী তোমার সঙ্গীত , , , ক্ষান্ত করিয়াছ তুমি আপনারে, তাই হের আজি । আজি হেরিতেছি আমি, হে হিমাদ্রি, গভীর নির্জনে |Vo WS) 8& ○8bア \లి 8 సె \>)(& o ○○ a "○ 8 ©« ዓ
- ○○ ゲ
\రి ఆసా في وقت لاهيا 98אסא তুমি আছ হিমাচল ভারতের অনন্তসঞ্চিত হে হিমাদ্রি, দেবতাত্মা, শৈলে শৈলে আজিও তোমার ভারতসমুদ্র তা’র বাম্পোচ্ছাস নিশ্বসে গগনে . ভারতের কোন বৃদ্ধঋষির তরুণ মূৰ্ত্তি তুমি আজিকে গহন কালিমা লেগেছে গগনে, ওগো . . . নিবেদিল রাজভৃত্য,—“মহারাজ, বহু অনুনয়ে . . . যদি ইচ্ছা কর তবে কটাক্ষে হে নারী কত কি যে আসে কত কি যে যায় কথা কও, কথা কও দেখ চেয়ে গিরির শিরে. . . আমি যারে ভালবাসি সে ছিল এই গায়ে ওরে আমার কৰ্ম্মহারা আমার খোলা জানালাতে আলোকে আসিয়া এরা লীলা করে যায় চিরকাল এ কি লীলা গো সেদিন কি তুমি এসেছিলে, ওগো মন্ত্রে সে যে পূত পথের পথিক করেছ আমায় আলো নাই, দিন শেষ হ’ল, ওরে সাঙ্গ হয়েছে রণ 劇 আমাদের এই পল্লিখনি পাহাড় দিয়ে ঘেরা অত চুপি চুপি কেন কথা কও সে ত সেদিনের কথা, বাক্যহীন যবে lo/e vరిశ్రీ {t وك و& (NC ○も" و وی (ع |రి a o (סףס ՎԶԳՆ» ७११ Վ) Գ> Վ) Ե Հ © Lyዓ ○切*。 ૭ જ ર vరి సావ్రి ○○ケ 8 e > 8 e 8 8 e & 8 e > 8 b > 8 × 8 8እ»ዓ 8&*