নির্ঘণ্ট:গৌড়লেখমালা (প্রথম স্তবক).djvu
নাম | গৌড়লেখমালা (প্রথম স্তবক) |
---|---|
লেখক | অক্ষয়কুমার মৈত্রেয় |
সম্পাদক | অক্ষয়কুমার মৈত্রেয় |
প্রকাশক | বরেন্দ্র অনুসন্ধান সমিতি |
প্রকাশস্থান | রাজশাহী |
প্রকাশসাল | ১৯১২ খ্রিস্টাব্দ (১৩১৯ বঙ্গাব্দ) |
উৎস | |
প্রগতি | সব পাতার মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি |
বইয়ের পাতাগুলি
শিরোনাম - প্রচ্ছদ প্রকাশক নিবেদন নিবেদন সূচীপত্র সূচীপত্র ১ ২ ৩ ৪ ৫ ৬ ৭ ৮ ৯ ১০ ১১ ১২ ১৩ ১৪ ১৫ ১৬ ১৭ ১৮ ১৯ ২০ ২১ ২২ ২৩ ২৪ ২৫ ২৬ ২৭ ২৮ ২৯ ৩০ - চিত্র ৩১ ৩২ ৩৩ ৩৪ ৩৫ ৩৬ ৩৭ ৩৮ ৩৯ ৪০ ৪১ ৪২ ৪৩ ৪৪ - চিত্র ৪৫ ৪৬ ৪৭ ৪৮ ৪৯ ৫০ ৫১ ৫২ ৫৩ ৫৪ ৫৫ ৫৬ ৫৭ ৫৮ ৫৯ ৬০ ৬১ ৬২ ৬৩ ৬৪ ৬৫ ৬৬ ৬৭ ৬৮ ৬৯ ৭০ চিত্র - ৭১ ৭২ ৭৩ ৭৪ - - ৭৫ ৭৬ ৭৭ ৭৮ ৭৯ ৮০ ৮১ ৮২ ৮৩ ৮৪ ৮৫ ৮৬ ৮৭ ৮৮ ৮৯ ৯০ ৯১ ৯২ ৯৩ ৯৪ ৯৫ ৯৬ ৯৭ ৯৮ ৯৯ ১০০ - চিত্র ১০১ ১০২ ১০৩ ১০৪ চিত্র - ১০৫ ১০৬ ১০৭ ১০৮ চিত্র - ১০৯ ১১০ ১১১ ১১২ ১১৩ ১১৪ ১১৫ ১১৬ ১১৭ ১১৮ ১১৯ ১২০ ১২১ ১২২ ১২৩ ১২৪ ১২৫ ১২৬ ১২৭ ১২৮ ১২৯ ১৩০ ১৩১ ১৩২ ১৩৩ ১৩৪ ১৩৫ ১৩৬ ১৩৭ ১৩৮ ১৩৯ ১৪০ ১৪১ ১৪২ ১৪৩ ১৪৪ ১৪৫ ১৪৬ ১৪৭ ১৪৮ ১৪৯ ১৫০ ১৫১ ১৫২ ১৫৩ ১৫৪ ১৫৫ ১৫৬ ১৫৭ ১৫৮ ১৫৯ -
সূচীপত্র।
অবতরণিকা,—গৌড়লেখমালা-সঙ্কলনের প্রয়োজন,—শিলালিপির ও তাম্রপট্টলিপির উদ্ভাবনা,—তাম্রশাসনের সম্পাদন-রীতি সম্বন্ধে শাস্ত্রীয় ব্যবস্থা,—প্রাচীন লিপি হইতে ঐতিহাসিক তথ্য-সঙ্কলনের প্রয়োজন,—বঙ্গলিপির বিকাশ-পদ্ধতির পরিচয় লাভের প্রধান উপায় |
১—৮ |
ধর্ম্মপালদেবের তাম্রশাসন,—মালদহের অন্তর্গত খালিমপুরে আবিষ্কৃত,—প্রথমে স্বৰ্গীয় উমেশচন্দ্র বটব্যাল এম-এ কর্ত্তৃক পাঠ উদ্ধৃত ও পরে অধ্যাপক কিল্হর্ণ কর্ত্তৃক সংশোধিত ও ব্যাখ্যাত,—“মাৎস্যন্যায়” নামক অরাজকতা দূর করিবার জন্য প্রকৃতিপুঞ্জ কর্ত্তৃক গোপালদেবের রাজপদে সংস্থাপিত হইবার কাহিনীর সহিত তারানাথের গ্রন্থোক্ত জনশ্রুতির সামঞ্জস্য |
৯—২৮ |
কেশব-প্রশস্তি,—ধর্ম্মপালের ২৬ রাজ্য-সংবৎসরে বোধগয়ায় “চতুর্ম্মুখ মহাদেব” প্রতিষ্ঠার ও পুষ্করিণী খননের বিবরণযুক্ত শিলালিপি,—কনিংহাম কর্ত্তৃক আবিষ্কৃত,—রাজেন্দ্রলাল কর্ত্তৃক পাঠোদ্ধার-সাধনের চেষ্টা,—নীলমণি চক্রবর্ত্তী এম-এ কর্ত্তৃক উদ্ধৃত পাঠ ও ব্যাখ্যা,—এই শিলালিপির রচনাকাল,—ইহাতে উল্লিখিত “দ্রম্ম” নামক মুদ্রার ও “চতুর্ম্মুখ মহাদেবের” পরিচয় |
২৯—৩২ |
দেবপালদেবের তাম্রশাসন,—মুঙ্গের-নগরে কর্ণেল ওয়াট্সন্ কর্ত্তৃক আবিষ্কৃত,—উইল্কিন্স কর্ত্তৃক প্রথমে পঠিত ও ব্যাখ্যাত,—মূল তাম্রফলকের অভাবে, সোসাইটি-প্রকাশিত লিথোগ্রাফ অবলম্বনে অধ্যাপক কিল্হর্ণের পাঠোদ্ধার-চেষ্টা |
৩৩—৪৪ |
বীরদেব-প্রশস্তি,—ঘোষরাঁবা গ্রামে কাপ্তেন কিট্টো কর্ত্তৃক আবিষ্কৃত,—ব্যালান্টাইন্ কর্ত্তৃক পঠিত—অধ্যাপক কিল্হর্ণ কর্ত্তৃক পুনরালোচিত,—বৌদ্ধযতি বীরদেবের জীবনকাহিনী, দেবপালদেবের শাসন-সময়ে বৌদ্ধ-শিক্ষার অবস্থা |
৪৫—৫৪ |
নারায়ণপালদেবের তাম্রশাসন,—ভাগলপুরে আবিষ্কৃত—রাজেন্দ্রলাল কর্ত্তৃক প্রথমে পঠিত,—ডাক্তার হুল্জ্ কর্ত্তৃক পুনরালোচিত—ব্যাখ্যা-সম্পাদনের সমালোচনা,—পাল-রাজবংশের বংশতালিকা সম্বন্ধে প্রচলিত সিদ্ধান্তের পুনরালোচনার প্রয়োজন |
৫৫—৬৯ |
গরুড়স্তম্ভ-লিপি,—মঙ্গলবারি হাটের নিকটে অবস্থিত,—উইল্কিন্স কর্ত্তৃক আবিষ্কৃত ও পঠিত,—অধ্যাপক কিল্হর্ণ কর্ত্তৃক সংশোধিত পাঠের পুনরালোচনা,—পালবংশীয় দ্বিতীয় তৃতীয় চতুর্থ ও পঞ্চম নরপালের মন্ত্রিবংশের পরিচয়,—তৎকাল-সম্পাদিত বিবিধ বিজয়-ব্যাপার |
৭০—৮৫ |
গোপালদেব-নামাঙ্কিত প্রস্তরলিপি,—বাগীশ্বরীলিপি,—নালন্দায় আবিষ্কৃত,—মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী কর্ত্তৃক পঠিত,—নীলমণি চক্রবর্ত্তি কর্ত্তৃক প্রকাশিত—দ্বিতীয় গোপালদেবের শাসনকাল-বিজ্ঞাপক লিপি |
৮৬—৮৭ |
গোপালদেব-নামাঙ্কিত প্রস্তরলিপি,—শক্রসেন নামক বৌদ্ধ কর্ত্তৃক বুদ্ধমূর্ত্তি প্রতিষ্ঠার বিবরণ-যুক্ত প্রস্তরলিপি,—বুদ্ধগয়াধামে ভূগর্ভখননে আবিষ্কৃত,—নীলমণি চক্রবর্ত্তি কর্ত্তৃক প্রকাশিত |
৮৮—৯০ |
প্রথম মহীপালদেবের তাম্রশাসন,—দিনাজপুরের অন্তর্গত বাণগড়ের ধ্বংসাবশেষমধ্যে প্রাপ্ত,—অধ্যাপক কিল্হর্ণ কর্ত্তৃক পঠিত,—নগেন্দ্রনাথ কর্ত্তৃক পুনরালোচিত,—কাম্বোজান্বয়জ গৌড়পতির দিনাজপুর-স্তম্ভলিপির সহিত সম্বন্ধ-বিচার |
৯১—১০০ |
বালাদিত্য-প্রস্তরলিপি,—প্রথম মহীপালদেবের ১১ রাজ্য-সংবৎসরে নালান্দায় জীর্ণ মন্দির সংস্কারের পরিচয়বিজ্ঞাপক বৌদ্ধলিপি,—কাপ্তান মার্শাল কর্ত্তৃক প্রথমে আবিষ্কৃত,—ব্রোড্লে কর্ত্তৃক পুনরাবিষ্কৃত—নীলমণি চক্রবর্ত্তি কর্ত্তৃক প্রকাশিত |
১০১—১০৩ |
মহীপালদেব-প্রস্তরলিপি,—সারনাথের ধ্বংসাবশেষমধ্যে আবিষ্কৃত ১০৮৩ সম্বতের প্রস্তরলিপি,—প্রথম মহীপালদেবের সময়বিজ্ঞাপক,—জোনাথন স্কট কর্ত্তৃক প্রথমে বিজ্ঞাপিত,—ডাক্তার হুল্জ্ কর্ত্তৃক পঠিত,—লিপিতাৎপর্য্য-নির্ণয়ার্থ বরেন্দ্র-অনুসন্ধান-সমিতি কর্ত্তৃক সারনাথে তথ্যানুসন্ধান,—তথায় মহীপালদেবের কীর্ত্তিচিহ্ন |
১০৪—১০৯ |
নয়পালদেবের শাসন-সময়ের প্রস্তর-লিপি,—গয়াধামের কৃষ্ণদ্বারিকা-মন্দিরলিপি,—কনিংহাম কর্ত্তৃক আবিষ্কৃত,—মনোমোহন চক্রবর্ত্তি কর্ত্তৃক পঠিত,—নয়পালদেবের শাসন-সময়ে গয়াধামে হিন্দুশিক্ষার ও হিন্দুধর্ম্মের অবস্থা-বিজ্ঞাপক শিলালিপি |
১১০—১২০ |
তৃতীয় বিগ্রহপালদেবের তাম্রশাসন,—দিনাজপুরের অন্তর্গত আমগাছি গ্রামে ১৮০৬ খৃষ্টাব্দে আবিষ্কৃত,—কোলব্রুক্ ও হর্ণলি কর্ত্তৃক আলোচিত,—মহীধর শিল্পির পুত্র শশি[দেব] কর্ত্তৃক উৎকীর্ণ |
১২১—১২৬ |
বৈদ্যদেবের তাম্রশাসন,—বারাণসীধামের নিকটবর্ত্তী কমৌলি-গ্রামে আবিষ্কৃত,—অধ্যাপক ভিনিস্ কর্ত্তৃক উদ্ধৃত পাঠ ও ব্যাখ্যার সমালোচনা সমন্বিত |
১২৭—১৪৬ |
মদনপালদেবের তাম্রশাসন,—দিনাজপুরের অন্তর্গত মনহলি গ্রামে আবিষ্কৃত,—সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকায় ও বেঙ্গল এসিয়াটিক্ সোসাটির পত্রিকায় প্রকাশিত পাঠের ও ব্যাখ্যার
সমালোচনা সমম্বিত |
১৪৭—১৫৮ |