টেমপ্লেট:গীতবিতান সূচীপত্র
পরিচ্ছেদসমূহ (মূল গ্রন্থে নেই)
সূচীপত্র
পূজা
- কান্নাহাসির-দোল-দোলানো (পৃ. ৫)
- সুরের গুরু, দাও গো সুরের দীক্ষা (পৃ. ৫)
- তোমার সুরের ধারা ঝরে যেথায় (পৃ. ৬)
- তুমি কেমন করে গান করো হে (পৃ. ৬)
- আমি তোমায় যত শুনিয়েছিলেম গান (পৃ. ৬)
- তুমি যে সুরের আগুন লাগিয়ে দিলে (পৃ. ৭)
- তোমার বীণা আমার মনোমাঝে (পৃ. ৭)
- তোমার নয়ন আমায় বারে বারে (পৃ. ৮)
- অরূপ, তোমার বাণী (পৃ. ৯)
- গানে গানে তব বন্ধন যাক টুটে (পৃ. ৯)
- আমার সুরে লাগে তোমার হাসি (পৃ. ৯)
- আমার বেলা যে যায় সাঁঝ-বেলাতে (পৃ. ১০)
- জীবনমরণের সীমানা ছাড়ায়ে (পৃ. ১০)
- যারা কথা দিয়ে তোমার কথা বলে (পৃ. ১১)
- তোমারি ঝরনাতলার নির্জনে (পৃ. ১১)
- কূল থেকে মোর গানের তরী (পৃ. ১২)
- তোমার কাছে এ বর মাগি (পৃ. ১২)
- কেন তোমরা আমায় ডাকো (পৃ. ১৩)
- দাঁড়িয়ে আছ তুমি আমার (পৃ. ১৩)
- রাজপুরীতে বাজায় বাঁশি (পৃ. ১৩)
- জাগ’ জাগ’ রে জাগ’ সঙ্গীত (পৃ. ১৪)
- হেথা যে গান গাইতে আসা (পৃ. ১৪)
- আমি হেথায় থাকি শুধু (পৃ. ১৪)
- গানের সুরের আসনখানি (পৃ. ১৫)
- সুর ভুলে যেই ঘুরে বেড়াই (পৃ. ১৫)
- গানের ভিতর দিয়ে যখন (পৃ. ১৫)
- খেলার ছলে সাজিয়ে আমার (পৃ. ১৬)
- যতখন তুমি আমায় বসিয়ে রাখ (পৃ. ১৬)
- আমার যে গান তোমার পরশ পাবে (পৃ. ১৭)
- গানের ঝরনাতলায় তুমি (পৃ. ১৭)
- কণ্ঠে নিলেম গান, আমার শেষ পারানির কড়ি (পৃ. ১৭)
- আমার ঢালা গানের ধারা (পৃ. ১৮)
- কবে আমি বাহির হলেম (পৃ. ১৮)
- তোমায় আমায় মিলন হবে বলে (পৃ. ১৯)
- প্রভু, তোমার বীণা যেমনি বাজে (পৃ. ১৯)
- তুমি একলা ঘরে বসে বসে (পৃ. ২০)
- শুধু তোমার বাণী নয় গো (পৃ. ২১)
- তোমার সুর শুনায়ে যে ঘুম ভাঙাও (পৃ. ২১)
- মোর হৃদয়ের গোপন বিজন ঘরে (পৃ. ২১)
- মোর প্রভাতের এই প্রথম খনের (পৃ. ২২)
- মালা হতে খসে-পড়া ফুলের একটি দল (পৃ. ২৩)
- এত আলো জ্বালিয়েছ এই গগনে (পৃ. ২৩)
- কার হাতে এই মালা তোমার (পৃ. ২৩)
- বল তো এইবারের মতো (পৃ. ২৪)
- তোমায় নতুন করে পাব বলে (পৃ. ২৪)
- ধীরে বন্ধু, গো, ধীরে ধীরে (পৃ. ২৫)
- এবার আমায় ডাকলে দূরে (পৃ. ২৫)
- দুঃখের বরষায় চক্ষের জল যেই নামল (পৃ. ২৬)
- সে দিনে আপদ আমার যাবে কেটে (পৃ. ২৬)
- আমার হিয়ার মাঝে লুকিয়ে ছিলে (পৃ. ২৬)
- কেন চোখের জলে ভিজিয়ে দিলেম না (পৃ. ২৭)
- আমায় বাঁধবে যদি কাজের ডোরে (পৃ. ২৭)
- ওদের সাথে মেলাও যারা (পৃ. ২৭)
- আমারে তুমি অশেষ করেছ (পৃ. ২৮)
- প্রভু, বলো বলো কবে (পৃ. ২৮)
- আমার না-বলা বাণীর ঘন যামিনীর মাঝে (পৃ. ২৮)
- আমার হৃদয় তোমার আপন হাতের (পৃ. ২৯)
- ভেঙে মোর ঘরের চাবি (পৃ. ২৯)
- তোমায় কিছু দেব বলে (পৃ. ৩০)
- আমার অভিমানের বদলে আজ (পৃ. ৩০)
- তুমি খুশি থাক (পৃ. ৩১)
- আমার সকল রসের ধারা (পৃ. ৩১)
- রাত্রি এসে যেথায় মেশে (পৃ. ৩১)
- আমার খেলা যখন ছিল (পৃ. ৩২)
- সীমার মাঝে, অসীম, তুমি (পৃ. ৩২)
- আজি যত তারা তব আকাশে (পৃ. ৩৩)
- আমি কেমন করিয়া জানাব আমার (পৃ. ৩৩)
- প্রভু আমার, প্রিয় আমার (পৃ. ৩৪)
- তুমি বন্ধু, তুমি নাথ (পৃ. ৩৪)
- ও অকূলের কুল (পৃ. ৩৪)
- আমার মাঝে তোমারি মায়া (পৃ. ৩৫)
- ভুলে যাই থেকে থেকে (পৃ. ৩৫)
- তোমার এই মাধুরী ছাপিয়ে আকাশ (পৃ. ৩৫)
- এরে ভিখারি সাজায়ে কী রঙ্গ তুমি করিলে (পৃ. ৩৬)
- আপনাকে এই জানা আমার (পৃ. ৩৬)
- তুমি যে এসেছ মোর ভবনে (পৃ. ৩৬)
- তুমি যে চেয়ে আছ আকাশ ভরে (পৃ. ৩৭)
- আমার বাণী আমার প্রাণে লাগে (পৃ. ৩৭)
- অসীম ধন তো আছে তোমার (পৃ. ৩৭)
- যদি আমায় তুমি বাঁচাও, তবে (পৃ. ৩৮)
- যিনি সকল কাজের কাজী (পৃ. ৩৮)
- আমরা তারেই জানি তারেই জানি (পৃ. ৩৯)
- যা হবার তা হবে (পৃ. ৩৯)
- অন্ধকারের মাঝে আমায় ধরেছ দুই হাতে (পৃ. ৩৯)
- হে মোর দেবতা, ভরিয়া (পৃ. ৪০)
- শুধু কি তার বেঁধেই তোর কাজ ফুরাবে (পৃ. ৪০)
- আমারে তুমি কিসের ছলে (পৃ. ৪০)
- সভায় তোমার থাকি সবার শাসনে (পৃ. ৪১)
- তোমার প্রেমে ধন্য কর যারে (পৃ. ৪১)
- লুকিয়ে আস আঁধার রাতে (পৃ. ৪১)
- তুমি কি এসেছ মোর দ্বারে (পৃ. ৪২)
- আলোকের এই ঝর্নাধারায় (পৃ. ৪২)
- এ অন্ধকার ডুবাও তোমার অতল অন্ধকারে (পৃ. ৪৩)
- ধায় যেন মোর সকল ভালোবাসা (পৃ. ৪৩)
- জীবন যখন শুকায়ে যায় (পৃ. ৪৪)
- পাত্রখানা যায় যদি যাক (পৃ. ৪৪)
- গাব তোমার সুরে (পৃ. ৪৫)
- শ্রাবণের ধারার মতো পড়ুক ঝরে (পৃ. ৪৫)
- বাজাও আমারে বাজাও (পৃ. ৪৬)
- তুমি যত ভার দিয়েছ সে ভার (পৃ. ৪৬)
- দাড়াও আমার আঁখির আগে (পৃ. ৪৭)
- যদি এ আমার হৃদয়দুয়ার (পৃ. ৪৭)
- তোমারি রাগিণী জীবনকুঞ্জে (পৃ. ৪৭)
- চরণ ধরিতে দিয়ো গো আমারে (পৃ. ৪৮)
- তোমারি নাম বলব নানা ছলে (পৃ. ৪৮)
- আমার এ ঘরে আপনার করে (পৃ. ৪৮)
- সংসারে তুমি রাখিলে মোরে যে ঘরে (পৃ. ৪৯)
- আমার মুখের কথা তোমার (পৃ. ৪৯)
- প্রাণ ভরিয়ে তৃষা হরিয়ে (পৃ. ৫০)
- বল দাও মোরে বল দাও (পৃ. ৫১)
- অন্তর মম বিকশিত (পৃ. ৫১)
- আমার বিচার তুমি করো (পৃ. ৫১)
- তোমারি ইচ্ছা হউক পূর্ণ (পৃ. ৫২)
- অন্ধজনে দেহো আলো (পৃ. ৫২)
- হে মহাজীবন, হে মহামণ (পৃ. ৫৩)
- পথে যেতে ডেকেছিলে মোরে (পৃ. ৫৩)
- দুয়ারে দাও মোরে রাখিয়া (পৃ. ৫৩)
- ধনে জনে আছি জড়ায়ে হয় (পৃ. ৫৪)
- তোমারি সেবক করো হে (পৃ. ৫৪)
- তুমি এবার আমায় লহহ (পৃ. ৫৫)
- হৃদয়ে তোমার দয়া যেন পাই (পৃ. ৫৫)
- ভুবনেশ্বর হে (পৃ. ৫৬)
- আমার সত্য মিথ্যা সকলই ভুলায়ে দাও (পৃ. ৫৬)
- ভয় হতে তব অভয় মাঝে (পৃ. ৫৭)
- পাদপ্রান্তে রাখ’ সেবকে (পৃ. ৫৭)
- বরিষ ধরা-মাঝে শান্তির বারি (পৃ. ৫৮)
- সার্থক কর’ সাধন (পৃ. ৫৮)
- আমার মিলন লাগি তুমি (পৃ. ৫৯)
- কোথায় আলো (পৃ. ৫৯)
- তোরা শুনিস নি কি শুনিস নি (পৃ. ৬০)
- হে অন্তরের ধন (পৃ. ৬১)
- তোমার পূজার ছলে তোমায় ভুলেই থাকি (পৃ. ৬১)
- নীরবে আছ কেন বাহির দুয়ারে (পৃ. ৬১)
- তোমার আমার এই বিরহের অন্তরালে (পৃ. ৬২)
- নিশা-অবসানে কে দিল গোপনে আনি (পৃ. ৬২)
- বিশ্ব যখন নিদ্রামগন (পৃ. ৬৩)
- যে দিন ফুটল কমল (পৃ. ৬৩)
- প্রভু, তোমা লাগি আঁখি (পৃ. ৬৪)
- যদি তোমার দেখা না পাই (পৃ. ৬৪)
- হেরি অহরহ তোমারি (পৃ. ৬৫)
- আমার গোধূলিলগন এল বুঝি কাছে (পৃ. ৬৫)
- নাই বা ডাকো রইব তোমার দ্বারে (পৃ. ৬৬)
- সকাল-সঁজে ধায় যে ওরা (পৃ. ৬৬)
- জগত জুড়ে উর মূরে (পৃ. ৬৭)
- কোন্ শুভখনে উদিবে নয়নে (পৃ. ৬৭)
- আজ জ্যোৎস্নারাতে সবাই গেছে (পৃ. ৬৭)
- তুমি এ-পার ও-পার কর কে গো (পৃ. ৬৮)
- বেলা গেল তোমার পথ চেয়ে (পৃ. ৬৮)
- তোর ভিতরে জাগিয়া কে যে (পৃ. ৬৯)
- তুমি বাহির থেকে দিলে বিষম তাড়া (পৃ. ৬৯)
- এখনো গেল না আঁধার (পৃ. ৭০)
- লক্ষ্মী যখন আসবে তখন (পৃ. ৭০)
- যেতে যেতে চায় না যেতে (পৃ. ৭১)
- বেসুর বাজে রে (পৃ. ৭১)
- আমার কণ্ঠ আঁরে ডাকে (পৃ. ৭১)
- দেবতা জেনে দূরে রই দাড়ায়ে (পৃ. ৭২)
- ক্লান্তি আমার ক্ষমা করো প্রভু (পৃ. ৭২)
- অগ্নিবীণা বাজাও তুমি কেমন ক'রে (পৃ. ৭৩)
- পথ চেয়ে যে কেটে গেল (পৃ. ৭৩)
- সন্ধ্যা হল গো- ও মা (পৃ. ৭৩)
- তুমি ডাক দিয়েছ কোন্ সকালে (পৃ. ৭৪)
- এ যে মোর আবরণ (পৃ. ৭৪)
- সকল জনম ভরে ও মোর দরদিয়া (পৃ. ৭৫)
- আমার ব্যথা যখন আনে আমায় (পৃ. ৭৫)
- যতবার আলো জ্বালাতে চাই (পৃ. ৭৫)
- আবার এরা ঘিরেছে মোর মন (পৃ. ৭৬)
- তুমি নব নব রূপে (পৃ. ৭৬)
- হৃদয়নন্দনবনে নিভৃত এ নিকেতনে (পৃ. ৭৭)
- বসে আছি হে (পৃ. ৭৭)
- ডাকিছ শুনি জাগিনু প্রভু (পৃ. ৭৭)
- আমি কারে ডাকি গো (পৃ. ৭৮)
- আজি মম মন চাহে জীবনবন্ধুরে (পৃ. ৭৮)
- আমার মন তুমি, নাথ, লবে হ’রে (পৃ. ৭৯)
- ঘাটে বসে আছি আনমনা (পৃ. ৭৯)
- এই মলিন বস্ত্র ছাড়তে হবে (পৃ. ৮০)
- নিবিড় ঘন আঁধারে (পৃ. ৮০)
- প্রতিদিন তব গাথা (পৃ. ৮০)
- নিশীথশয়নে ভেবে রাখি মনে (পৃ. ৮১)
- প্রতিদিন আমি, হে জীবনস্বামী (পৃ. ৮১)
- জাগিতে হবে রে (পৃ. ৮২)
- আমার যা আছে আমি সকল দিতে পারি নি (পৃ. ৮২)
- জড়ায়ে আছে বাধা, ছাড়ায়ে যেতে (পৃ. ৮২)
- উড়িয়ে ধ্বজা অভ্রভেদী রথে (পৃ. ৮৩)
- আপনারে দিয়ে রচিলি রে কি এ (পৃ. ৮৪)
- বাঁধন ছেড়ার সাধন হবে (পৃ. ৮৪)
- আমায় মুক্তি যদি দাও (পৃ. ৮৪)
- বিশ্ব জোড়া ফাদ পেতেছ (পৃ. ৮৫)
- এ আবরণ ক্ষয় হবে গো (পৃ. ৮৫)
- সহজ হবি, সহজ হবি (পৃ. ৮৫)
- এই কথাটা ধরে রাখিস (পৃ. ৮৬)
- সেই তো আমি চাই (পৃ. ৮৬)
- আর রেখো না আঁধারে, আমায় (পৃ. ৮৭)
- দুঃখের তিমিরে যদি জ্বলে (পৃ. ৮৭)
- আমার আঁধার ভালো, আলোর কাছে (পৃ. ৮৭)
- এবার দুঃখ আমার অসীম পাথার (পৃ. ৮৮)
- যারে নিজে তুমি ভাসিয়েছিলে (পৃ. ৮৮)
- আমায় দাও গো বলে (পৃ. ৮৮)
- তোর শিকল আমায় বিকল করবে না (পৃ. ৮৯)
- আমি মায়ের সাগর পাড়ি দেব (পৃ. ৮৯)
- বাহিরে ভুল হানবে যখন (পৃ. ৯০)
- আমার সকল দুখের প্রদীপ জ্বেলে (পৃ. ৯০)
- আজি বিজন ঘরে নিশীথরাতে (পৃ. ৯০)
- যখন তোমায় আঘাত করি (পৃ. ৯১)
- দুঃখ যদি না পারে তো (পৃ. ৯১)
- যেতে যেতে একলা পথে (পৃ. ৯১)
- না বাঁচাবে আমায় যদি (পৃ. ৯২)
- মোর মরণে তোমার হবে জয় (পৃ. ৯২)
- হৃদয় আমার প্রকাশ হল (পৃ. ৯৩)
- যখন তুমি বাঁধছিলে তার (পৃ. ৯৩)
- এই-যে কালো মাটির বাসা (পৃ. ৯৩)
- এক হাতে ওর কৃপাণ আছে (পৃ. ৯৪)
- আগুনের পরশমণি ছোঁয়াও প্রাণে (পৃ. ৯৪)
- ওরে কে রে এমন জাগায় তোকে (পৃ. ৯৪)
- আঘাত করে নিলে জিনে (পৃ. ৯৫)
- ওগো আমার প্রাণের ঠাকুর (পৃ. ৯৫)
- সুখে আমায় রাখবে কেন (পৃ. ৯৫)
- ও নিষ্ঠুর, আরো কি বাণ তোমার তৃণে আছে (পৃ. ৯৬)
- আমি হৃদয়েতে পথ কেটেছি (পৃ. ৯৬)
- তোমার কাছে শান্তি চাব না (পৃ. ৯৭)
- যে রাতে মোর দুয়ারগুলি (পৃ. ৯৭)
- ভয়েরে মোর আঘাত করে (পৃ. ৯৭)
- বষ্ট্রে তোমার বাজে বাঁশি (পৃ. ৯৮)
- এই করেছ ভালো, নিঠুর (পৃ. ৯৮)
- আরো আঘাত সইবে আমার (পৃ. ৯৮)
- আমি বহু বাসনায় প্রাণপণে চাই (পৃ. ৯৯)
- প্রচণ্ড গর্জনে আসিল একি দুর্দিন (পৃ. ৯৯)
- বিপদে মোরে রক্ষা করে (পৃ. ১০০)
- আরো আরে, প্রভু, আরো আরো (পৃ. ১০০)
- তোমার সোনার থালায় সাজাব আজ (পৃ. ১০১)
- দুখের বেশে এসেছ বলে (পৃ. ১০১)
- তোমার পতাকা যারে দাও তারে (পৃ. ১০১)
- দুখ দিয়েছ, দিয়েছ ক্ষতি নাই (পৃ. ১০২)
- হে মহাদুঃখ, হে রুদ্র, হে ভয়ঙ্কর (পৃ. ১০২)
- সর্ব খর্বতারে দহে তব ক্রোধদাহ (পৃ. ১০২)
- নয় এ মধুর খেলা (পৃ. ১০৩)
- জাগো, হে রুদ্র, জাগো (পৃ. ১০৩)
- পিনাকেতে লাগে টঙ্কার (পৃ. ১০৩)
- প্রাণে গান নাই, মিছে তাই (পৃ. ১০৪)
- যা হারিয়ে যায় তা আগলে বসে (পৃ. ১০৪)
- আনন্দ তুমি স্বামি (পৃ. ১০৪)
- ওরে ভীরু, তোমার হাতে নাই ভুবনের ভার (পৃ. ১০৫)
- ওই) আলো যে যায় রে দেখা (পৃ. ১০৫)
- তোমার দ্বারে কেন আসি ভুলেই যে যাই (পৃ. ১০৬)
- তুমি জাননা, ওগো অন্তর্যামী (পৃ. ১০৬)
- তোমার দুয়ার খোলার ধ্বনি (পৃ. ১০৭)
- আমার যে আসে কাছে, যে যায় চলে দূরে (পৃ. ১০৭)
- হার-মানা হার (পৃ. ১০৮)
- আছে দুঃখ, আছে মৃত্যু (পৃ. ১০৮)
- অন্তরে জাগিছ অন্তরযামী (পৃ. ১০৮)
- দীর্ঘ জীবনপথ, কত দুঃখতাপ (পৃ. ১০৯)
- আজি কোন্ ধন হতে বিশ্বে আমারে (পৃ. ১০৯)
- কে যায় অমৃতধামযাত্রী (পৃ. ১১০)
- চোখের আলোয় দেখেছিলেম চোখের বাহিরে (পৃ. ১১০)
- এবার নীরব করে দাও হে (পৃ. ১১০)
- একমনে তোর একতারাতে (পৃ. ১১১)
- গভীর রজনী নামিল হৃদয়ে (পৃ. ১১১)
- ভুবন হইতে ভুবনবাসী (পৃ. ১১১)
- জীবন যখন ছিল ফুলের মতো (পৃ. ১১২)
- বাধা দিলে বাধবে লড়াই (পৃ. ১১২)
- তুই কেবল থাকিস সরে সরে (পৃ. ১১৩)
- দাড়াও, মন, অনন্ত ব্রহ্মাণ্ড-মাঝে (পৃ. ১১৩)
- নদীপারের এই আষাঢ়ের প্রভাতখানি (পৃ. ১১৩)
- শান্ত হ রে মম চিত্ত নিরাকুল (পৃ. ১১৪)
- নব শরতর গগন ভরি রাখে (পৃ. ১১৪)
- পূর্বগগনভাগে দীপ্ত হইল সুপ্রভাত (পৃ. ১১৪)
- মন, জাগ’ মঙ্গললোকে (পৃ. ১১৫)
- ভোরের বেলা কখন এসে (পৃ. ১১৫)
- এখনো ঘোর ভাঙে না তোর যে (পৃ. ১১৫)
- আজি নির্ভয়নিদ্রিত ভুবনে জাগে (পৃ. ১১৬)
- ভোর হল বিভাবরী, পথ হল অবসান (পৃ. ১১৬)
- নিশার স্বপন ছুটল রে (পৃ. ১১৬)
- অনেক দিনের শূন্যতা মোর (পৃ. ১১৭)
- হে চিরন্তন, আজি এ দিনের প্রথম গানে (পৃ. ১১৭)
- প্রাণের প্রাণ জাগিছে তোমারি প্রাণে (পৃ. ১১৭)
- জাগো নির্মল নেত্রে (পৃ. ১১৮)
- স্বপন যদি ভাঙিলে রজনীপ্রভাতে (পৃ. ১১৮)
- বাজাও তুমি, কবি (পৃ. ১১৮)
- মনোমোহা, গহন যামিনীশেষে (পৃ. ১১৯)
- পান্থ, এখনো কেন (পৃ. ১১৯)
- দুঃখরাতে, হে নাখ, কে ডাকিলে (পৃ. ১১৯)
- ডাকো মোরে আজি এ নিশীথে (পৃ. ১২০)
- হরষে জাগে আজি (পৃ. ১২০)
- বিমল আনন্দে জাগো (পৃ. ১২০)
- সবে আনন্দ করে (পৃ. ১২০)
- তুমি আপনি জাগাও মোরে (পৃ. ১২১)
- নৃতন প্রাণ দাও, প্রাণসখা (পৃ. ১২১)
- শোননা তার সুধাবাণী (পৃ. ১২১)
- নিশি দিন চাহো রে তার পানে (পৃ. ১২১)
- ওঠো ওঠো রে— বিফলে প্রভাত (পৃ. ১২১)
- ওদের কথায় ধদা লাগে (পৃ. ১২২)
- জানি নাই গো সাধন তোমার (পৃ. ১২২)
- আমায় ভুলতে দিতে নাইকো তোমার ভয় (পৃ. ১২৩)
- আমার সকল কাটা ধন্য করে (পৃ. ১২৩)
- তাই তোমার আনন্দ আমার পর (পৃ. ১২৩)
- তব সিংহাসনের আসন হতে (পৃ. ১২৪)
- জীবনে যত পূজা (পৃ. ১২৪)
- জানি জানি কোন্ আদিকাল হতে (পৃ. ১২৫)
- তুমি যে আমারে চাও (পৃ. ১২৫)
- জানি হে যবে প্রভাত হবে (পৃ. ১২৬)
- নিভৃত প্রাণের দেবতা (পৃ. ১২৬)
- ভক্ত করিছে প্রভুর চরণে জীবনসমর্পণ (পৃ. ১২৭)
- এসেছে সকলে কত আশে (পৃ. ১২৭)
- ধ্বনিল আহ্বান মধুর গভীর (পৃ. ১২৭)
- কী গাব আমি, কী শুনাব (পৃ. ১২৮)
- সফল করো হে প্রভু আজি সভা (পৃ. ১২৮)
- হৃদিমন্দিরদ্বারে বাজে সুমঙ্গল শঙ্খ (পৃ. ১২৮)
- ওই পোহইল তিমিররাতি (পৃ. ১২৯)
- আজি বহিছে বসন্তপবন (পৃ. ১২৯)
- আনন্দগান উঠুক তবে বাজি (পৃ. ১২৯)
- এ দিন আজি কোন্ ঘরে গো খুলে দিল দ্বার (পৃ. ১৩০)
- ওই অমল হাতে রজনী প্রাতে (পৃ. ১৩০)
- তার অন্ত নাই গো যে আনন্দে (পৃ. ১৩১)
- তমার আনন্দ ওই (পৃ. ১৩২)
- প্রাণে খুশির তুফান উঠেছে (পৃ. ১৩২)
- পারবি না কি যোগ দিতে এই (পৃ. ১৩২)
- প্রেমে প্রাণে গানে গন্ধে (পৃ. ১৩৩)
- জগতে আনন্দষয়ে আমার নিষশ (পৃ. ১৩৩)
- গায়ে আমার পুলক লাগে (পৃ. ১৩৪)
- আলোয় আলোকময় (পৃ. ১৩৪)
- আজি এ আনন্দসন্ধ্যা (পৃ. ১৩৪)
- বাজে বাজে রমবীণা বাজে (পৃ. ১৩৫)
- বিপুল তরঙ্গ রে (পৃ. ১৩৫)
- সদা থাকো আনন্দে (পৃ. ১৩৬)
- বহে নিরন্তর অনন্ত আনন্দধারা (পৃ. ১৩৬)
- অমল কমল সহজে জলের কোলে (পৃ. ১৩৬)
- আনন্দধারা বহিছে ভুবনে (পৃ. ১৩৭)
- নব আনন্দে জাগো আজি (পৃ. ১৩৭)
- হেরি তব বিমলমুখভাতি (পৃ. ১৩৭)
- এত আনন্দধ্বনি উঠিল কোথায় (পৃ. ১৩৮)
- আঁধার রজনী পোহালো (পৃ. ১৩৮)
- হৃদয়বাসনা পূর্ণ হল (পৃ. ১৩৮)
- ক্ষত যত ক্ষতি যত মিছে হতে মিছে (পৃ. ১৩৮)
- আমি সংসারে মন দিয়েছি, তুমি (পৃ. ১৩৯)
- আজিকে এই সকালবেলাতে (পৃ. ১৩৯)
- যে ধ্রুবপদ দিয়েছ বাঁধি (পৃ. ১৪০)
- ওরে, তোরা যারা শুনবি না (পৃ. ১৪০)
- মহাবিশ্বে মহাকাশে মহাকাল-মাঝে (পৃ. ১৪০)
- আছ আপন মহিমা (পৃ. ১৪১)
- আমার মুক্তি আলোয় আলোয় (পৃ. ১৪১)
- আমার প্রাণে গভীর গোপন (পৃ. ১৪১)
- আজি মর্মরধ্বনি কেন জাগিল রে (পৃ. ১৪২)
- প্রথম আলোর চরণধ্বনি (পৃ. ১৪২)
- তোমার হাতের রাখখানি (পৃ. ১৪২)
- বুঝেছি কি বুঝি নাই বা (পৃ. ১৪৩)
- ফেলে রাখলেই কি পড়ে রবে (পৃ. ১৪৩)
- দেওয়া নেওয়া ফিরিয়ে-দেওয়া (পৃ. ১৪৩)
- অরূপবীণা রূপের আড়ালে লুকিয়ে বাজে (পৃ. ১৪৪)
- আমি জ্বালব না মোর বাতায়নে (পৃ. ১৪৪)
- আমি যখন তার দুয়ারে (পৃ. ১৪৪)
- আকাশ জুড়ে শুনিনু ওই বাজে (পৃ. ১৪৫)
- অকারণে অকালে মোর (পৃ. ১৪৫)
- ভুবনজোড়া আসনখানি (পৃ. ১৪৬)
- ডাকে বার বার ডাকে (পৃ. ১৪৬)
- অন্ধকারের উৎস হতে উৎসারিত আলো (পৃ. ১৪৭)
- সারা জীবন দিল আলো (পৃ. ১৪৭)
- আপন হতে বাহির হয়ে বাইরে দাড়া (পৃ. ১৪৮)
- যে থাকে থাক্-না দ্বারে (পৃ. ১৪৮)
- আকাশে দুই হাতে প্রেম বিলায় (পৃ. ১৪৮)
- নিত্য তোমার যে ফুল ফোটে (পৃ. ১৪৯)
- এমনি করে ঘুরিব দূরে বাহিরে (পৃ. ১৫০)
- কোলাহল তে বারণ হল (পৃ. ১৫০)
- যেথায় তোমার লুট হতেছে ভুবনে (পৃ. ১৫১)
- বিশ্ব সাথে যোগে যেথায় (পৃ. ১৫১)
- প্রভু, আজি তোমার দক্ষিণ হাত (পৃ. ১৫১)
- অমন আড়াল দিয়ে (পৃ. ১৫২)
- কত অজানারে জানাইলে তুমি (পৃ. ১৫২)
- সবার মাঝারে তোমারে স্বীকার (পৃ. ১৫২)
- মোরে ডাকি লয়ে যাও (পৃ. ১৫৩)
- যারা কাছে আছে তারা কাছে থাক্ (পৃ. ১৫৩)
- জাগ্রত বিশ্বকোলাহল-মাঝে (পৃ. ১৫৪)
- শান্তিসমুদ্র তুমি গভীর (পৃ. ১৫৪)
- ডুবি অমৃতপাথারে (পৃ. ১৫৪)
- ভেঙেছ দুয়ার, এসেছ জ্যোতির্ময় (পৃ. ১৫৫)
- হবে জয়, হবে জয়, হবে জয় রে (পৃ. ১৫৫)
- জয় হোক, জয় হোক নব অরুণোদয় (পৃ. ১৫৫)
- জয় তব বিচিত্র আনন্দ, হে কবি (পৃ. ১৫৬)
- সকলকলুষতামসহ, জয় হোক (পৃ. ১৫৬)
- রাখো রাখো রে জীবনে জীবনবল্পভে (পৃ. ১৫৬)
- হৃদয়মন্দিরে, প্রাণাধীশ, আছ গোপনে (পৃ. ১৫৭)
- ওই শুনি যেন চরণধ্বনি রে (পৃ. ১৫৭)
- বেঁধেছ প্রেমের পাশে (পৃ. ১৫৭)
- দাও হে আমার ভয় ভেঙে দাও (পৃ. ১৫৮)
- আর নহে, আর নয় (পৃ. ১৫৮)
- আরো চাই যে, আরো চাই গো (পৃ. ১৫৯)
- নয়ন ছেড়ে গেলে চলে (পৃ. ১৫৯)
- আরাম-ভাঙা উদাস সুরে (পৃ. ১৫৯)
- আসা-যাওয়ার মাঝখানে (পৃ. ১৬০)
- বারে বারে পেয়েছি যে তারে (পৃ. ১৬০)
- এ পথ গেছে কোনখানে গো (পৃ. ১৬০)
- নিত্য নব সত্য তব শুভ্র আলোকময় (পৃ. ১৬১)
- যদি ঝড়ের মেঘের মতো (পৃ. ১৬১)
- তুমি আমাদের পিতা (পৃ. ১৬২)
- প্রেমানন্দে রাখো পূর্ণ (পৃ. ১৬২)
- মাঝে মাঝে তব দেখা পাই (পৃ. ১৬২)
- তোমার কথা হেথা কেহ তো বলে না (পৃ. ১৬৩)
- কেন বাণী তব নাহি শুনি নাথ হে (পৃ. ১৬৩)
- তুমি ছেড়ে ছিলে, ভুলে ছিলে বলে (পৃ. ১৬৩)
- অসীম আকাশে অগণ্য কিরণ (পৃ. ১৬৪)
- চরণধ্বনি শুনি তব, নাথ (পৃ. ১৬৪)
- শূন্য হাতে ফিরি হে, নাখ, পথে পথে (পৃ. ১৬৪)
- হৃদয়বেদনা বহিয়া, প্রভু (পৃ. ১৬৫)
- কেন জাগে না, জাগে না (পৃ. ১৬৫)
- যাদের চাহিয়া তোমারে ভুলেছি (পৃ. ১৬৬)
- আমি জেনে শুনে তবু ভুলে আছি (পৃ. ১৬৬)
- নয়ান ভাসিল জলে (পৃ. ১৬৬)
- হিংসায় উন্মত্ত পৃথ্বী (পৃ. ১৬৭)
- অনেক দিয়েছ নাথ (পৃ. ১৬৭)
- তব অমল পরশরস (পৃ. ১৬৮)
- বীণা বাজাও হে মম অন্তরে (পৃ. ১৬৮)
- শান্তি করে বরিষন নীরব ধারে (পৃ. ১৬৮)
- হে সখা, মম হৃদয়ে রহো (পৃ. ১৬৮)
- লহো লহহা তুলি লও হে (পৃ. ১৬৯)
- চিরসখা, ছেড়ে না মোরে ছেড়ে না (পৃ. ১৬৯)
- স্বামী, তুমি এসো আজ (পৃ. ১৬৯)
- হায় কে দিবে আর সান্ত্বনা (পৃ. ১৬৯)
- আর কত দূরে আছে সে আনন্দধাম (পৃ. ১৭০)
- কামনা করি একান্তে (পৃ. ১৭০)
- নাথ হে, প্রেমপথে সব বাধা (পৃ. ১৭০)
- পূর্ণ-আনন্দ পূর্ণমঙ্গলরূপে (পৃ. ১৭০)
- সংশয়তিমির মাঝে না হেরি গতি হে (পৃ. ১৭১)
- নিশি দিন মোর পরানে (পৃ. ১৭১)
- আছ অন্তরে চিরদিন (পৃ. ১৭১)
- এ মোহ-আবরণ খুলে দাও (পৃ. ১৭২)
- ডাকিছ কে তুমি তাপিত জনে (পৃ. ১৭২)
- আজি নাহি নাহি নিদ্রা (আজ নাহি (পৃ. ১৭২)
- তিমিরবিভাবরী কাটে কেমনে (পৃ. ১৭২)
- অমৃতের সাগরে (পৃ. ১৭৩)
- কার মিলন চাও বিরহী (পৃ. ১৭৩)
- তোমা-লাগি, নাথ, জাগি (পৃ. ১৭৩)
- মোরে বারে বারে ফিরালে (পৃ. ১৭৩)
- কোথা হতে বাজে প্রেমবেদনা রে (পৃ. ১৭৩)
- নিকটে দেখিব তোমারে (পৃ. ১৭৪)
- তোমার দেখা পাব বলে (পৃ. ১৭৪)
- ঘোর দুঃখে জাগি (পৃ. ১৭৪)
- এ পরবাসে রবে কে হায় (পৃ. ১৭৫)
- এখনো আঁধার রয়েছে হে নাথ (পৃ. ১৭৫)
- ব্যাকুল প্রাণ কোথা সুদূরে ফিরে (পৃ. ১৭৫)
- • প্রাণ ঝয়ে, এণের (পৃ. ১৭৫)
- সুখহীন নিশিদিন পরাধীন হয়ে (পৃ. ১৭৬)
- দূরে কোথায় দূরে দূরে (পৃ. ১৭৬)
- পিপাসা হয় নাহি মিটিল (পৃ. ১৭৬)
- দিন যায় রে দিন যায় বিষাদে (পৃ. ১৭৬)
- তোমা-হীন কাটে দিবস হে প্রভু (পৃ. ১৭৭)
- বর্ষ গেল, বৃথা গেল (পৃ. ১৭৭)
- কেমনে ফিরিয়া যাও না দেখি তাহারে (পৃ. ১৭৭)
- কে বসিলে আজি হৃদয়াসনে (পৃ. ১৭৭)
- অসীম কালসাগরে ভুবন ভেসে চলেছে (পৃ. ১৭৮)
- ইচ্ছা যবে হবে লইয়ো পারে (পৃ. ১৭৮)
- শুভ্র আসনে বিরাজ’ অরুণছটামাকে (পৃ. ১৭৮)
- পেয়েছি অভয়পদ, আর ভয় কারে (পৃ. ১৭৮)
- শুনেছে তোমার নাম (পৃ. ১৭৯)
- সত্য মঙ্গল প্রেমময় তুমি (পৃ. ১৭৯)
- চিরবন্ধু চিরনির্ভর চিরশাস্তি (পৃ. ১৭৯)
- বাঁচান বাচি, মারেন মরি (পৃ. ১৮০)
- সংসারে কোনো ভয় নাহি নাহি (পৃ. ১৮০)
- শক্তিরূপ হেরো তাঁর (পৃ. ১৮০)
- ভ্রান্ত কেন ওহে পান্থ (পৃ. ১৮১)
- গাও বীণা, বীণা গাও রে (পৃ. ১৮১)
- কে রে ওই ডাকিছে (পৃ. ১৮২)
- মশিয়ে মম কে আসিলে হে (পৃ. ১৮২)
- এ কী করুণা, করুণাময় (পৃ. ১৮২)
- পেয়েছি সন্ধান তব অন্তর্যামী (পৃ. ১৮৩)
- আমার হৃদয়সমুদ্রতীরে কে তুমি দাড়ায়ে (পৃ. ১৮৩)
- জননী, তোমার করুণ চরণখানি (পৃ. ১৮৩)
- তিমিরদুয়ার খোলল (পৃ. ১৮৪)
- তুমি জাগিছ কে (পৃ. ১৮৪)
- আজি শুভ শুভ্র প্রাতে (পৃ. ১৮৪)
- ভক্তহৃদিবিকাশ প্রাণবিমোহন (পৃ. ১৮৫)
- বাণী তব ধায় (পৃ. ১৮৫)
- প্রথম আদি তব শক্তি (পৃ. ১৮৫)
- শীতল তব পদ ছায়া (পৃ. ১৮৬)
- হে মহাবল বলী (পৃ. ১৮৬)
- গতে তুমি রাজা, অসীম প্রতাপ (পৃ. ১৮৬)
- তুমি ধন্য ধন্য হে, ধন্য তব প্রেম (পৃ. ১৮৭)
- তাহারে আরতি করে (পৃ. ১৮৭)
- আনন্দলোকে মঙ্গলালোকে (পৃ. ১৮৭)
- ওই রে তরী দিল খুলে (পৃ. ১৮৮)
- আমি কী বলে করিব নিবেদন (পৃ. ১৮৮)
- সংসার যবে মন কেড়ে লয় (পৃ. ১৮৯)
- ওহে জীবনবল্লভ (পৃ. ১৮৯)
- সবাই যারে সব দিতেছে (পৃ. ১৯০)
- আমার যে সব দিতে হবে (পৃ. ১৯০)
- আমি দীন, অতি দীন (পৃ. ১৯১)
- কী ভয় অভয়ধামে, তুমি মহারাজা (পৃ. ১৯১)
- আনন্দ রয়েছে জাগি ভুবনে তোমার (পৃ. ১৯১)
- সকল ভয়ের ভয় যে তারে (পৃ. ১৯২)
- নয়ন তোমারে পায় না দেখিতে (পৃ. ১৯২)
- দয়া দিয়ে হবে গো মোর (পৃ. ১৯৩)
- এ মণিহার আমায় নাহি সাজে (পৃ. ১৯৩)
- যেথায় থাকে সবার অধম দীনের হতে দীন (পৃ. ১৯৩)
- ওই আসনতলের মাটির 'পরে (পৃ. ১৯৪)
- আমার মাথা নত করে (পৃ. ১৯৪)
- গরব মম হরেছ প্রভু (পৃ. ১৯৫)
- ভয় হয় পাছে তব নামে আমি (পৃ. ১৯৫)
- আজি প্রণমি তোমারে (পৃ. ১৯৬)
- যে কেহ মোরে দিয়েছ মুখ (পৃ. ১৯৬)
- কে জানিত তুমি ডাকিবে আমারে (পৃ. ১৯৬)
- জীবনে আমার যত আনন্দ (পৃ. ১৯৭)
- আঁখিজল মুছাইলে, জননী (পৃ. ১৯৭)
- তোমারি গেহে পালিছ স্নেহে (পৃ. ১৯৮)
- হৃদয়ে হৃদয় আসি মিলে যায় যেথা (পৃ. ১৯৮)
- ফুল বলে, ধন্য আমি (পৃ. ১৯৯)
- নমি নমি চরণে (পৃ. ১৯৯)
- একটি নমস্কারে, প্রভু (পৃ. ২০০)
- তোমারি নামে নয়ন মেলি (পৃ. ২০০)
- অনিমেষ আঁখি সেই কে দেখেছে (পৃ. ২০১)
- মম অঙ্গনে স্বামী আনন্দে হাসে (পৃ. ২০১)
- আজি মম জীবনে নামিছে ধীরে (পৃ. ২০১)
- কেমনে রাখিবি তোরা তারে লুকায়ে (পৃ. ২০১)
- হে নিখিলভারধারণ বিশ্ববিধাতা (পৃ. ২০২)
- দেবাধিদেব মহাদেব (পৃ. ২০২)
- দিন ফুরালে হে সংসারী (পৃ. ২০২)
- জরজর প্রাণে, নাথ (পৃ. ২০২)
- কোথায় তুমি, আমি কোথায় (পৃ. ২০৩)
- সকল গর্ব দুর করি দিব (পৃ. ২০৩)
- এই লভিনু সঙ্গ তব (পৃ. ২০৪)
- বল বটে তব অখানি (পৃ. ২০৪)
- আলল যে আজ গান করে মোর প্রাণে গো (পৃ. ২০৪)
- মোর সন্ধ্যায় তুমি সুন্দর বেশে এসেছ (পৃ. ২০৫)
- এই তো তোমার আলোকধেনু (পৃ. ২০৫)
- যদি প্রেম দিলে না প্রাণে (পৃ. ২০৬)
- মহারাজ, একি সাজে এলে (পৃ. ২০৬)
- হৃদয়-শশী হৃদিগগনে (পৃ. ২০৬)
- আমারে দিই তোমার হাতে (পৃ. ২০৭)
- কে গো অন্তরতর সে (পৃ. ২০৭)
- এই যে তোমার প্রেম ওগো (পৃ. ২০৭)
- তোমারি মধুর রূপে (পৃ. ২০৮)
- লহো লহহ, তুলে লহহ নীরব বীণাখানি (পৃ. ২০৮)
- ডাকিল মোরে জাগার সাথি (পৃ. ২০৯)
- ওহে সুন্দর, মরি মরি (পৃ. ২০৯)
- তোমায় চেয়ে আছি বসে (পৃ. ২১০)
- তুমি সুন্দর, যৌবনঘন (পৃ. ২১০)
- ওই মরণের সাগরপারে (পৃ. ২১০)
- ওগো সুন্দর, একদা কী জানি (একদা কী জানি (পৃ. ২১১)
- রুদ্রবেশে কেমন খেলা (পৃ. ২১১)
- জাগে নাথ জোছনারাতে (পৃ. ২১১)
- সুন্দর বহে আনন্দ-মানিল (পৃ. ২১২)
- চিরদিবস নব মাধুরী, নব শোভা (পৃ. ২১২)
- এ কী লাবণ্যে পূর্ণ প্রাণ (পৃ. ২১২)
- আজি হেরি সংসার অমৃতময় (পৃ. ২১৩)
- প্রভাতে বিমল আনন্দে (পৃ. ২১৩)
- এ কী সুগন্ধহিল্লোল বহিল (পৃ. ২১৩)
- এ কী এ সুন্দর শোভা (পৃ. ২১৪)
- মধুর রূপে বিরাজো হে বিশ্বরাজ (পৃ. ২১৪)
- রহি রহি আনন্দতরঙ্গ জাগে (পৃ. ২১৪)
- আমি কান পেতে রই আমার আপন (পৃ. ২১৫)
- আমি তারেই খুজে বেড়াই (পৃ. ২১৫)
- সে যে মনের মানুষ, কেন তারে (পৃ. ২১৫)
- আমার প্রাণের মানুষ আছে প্রাণে (পৃ. ২১৬)
- আমার মন যখন জাগলি না রে (পৃ. ২১৬)
- আমি তারেই জানি তারেই জানি (পৃ. ২১৭)
- জানি জানি তোমার প্রেমে সকল প্রেমের (পৃ. ২১৭)
- তোমার খোলা হাওয়া লাগিয়ে পালে (পৃ. ২১৭)
- আমি যখন ছিলেম অন্ধ (পৃ. ২১৮)
- আমারে পাড়ায় পাড়ায় খেপিয়ে বেড়ায় (পৃ. ২১৮)
- মন রে ওরে মন (পৃ. ২১৮)
- কোন আলোতে প্রাণের (পৃ. ২১৯)
- আমারে কে নিবি ভাই (পৃ. ২১৯)
- আমার এই পথ-চাওয়াতেই আনন্দ (পৃ. ২২০)
- হাওয়া লাগে গানের পালে (পৃ. ২২০)
- পথ দিয়ে কে যায় গো চলে (পৃ. ২২১)
- এই আসা-যাওয়ার খেয়ার কুলে (পৃ. ২২১)
- আমার আর হবে না দেরি (পৃ. ২২১)
- পান্থ তুমি, পান্থজনের সখা হে (পৃ. ২২২)
- ওগো পথের সাথি, নমি বারম্বার (পৃ. ২২২)
- অশ্রুনদীর সুদূর পারে (পৃ. ২২৩)
- পথিক হে, ওই-যে চলে (পৃ. ২২৩)
- এবার রঙিয়ে গেল হৃদয়গগন (পৃ. ২২৩)
- হার মানালে গো, ভাঙিলে অভিমান (পৃ. ২২৪)
- আমার পথে পথে পাথর ছড়ানো (পৃ. ২২৪)
- তুমি হঠাৎ-হাওয়ায় ভেসে-আসা ধন (পৃ. ২২৫)
- পথে চলে যেতে যেতে (পৃ. ২২৫)
- আমার ভাঙা পথের রাঙা ধুলায় (পৃ. ২২৫)
- পাতার ভেলা ভাসাই নীরে (পৃ. ২২৬)
- আমাদের খেপিয়ে বেড়ায় যে (পৃ. ২২৬)
- চলি গৈ, চলি গো, যাই গো চলে (পৃ. ২২৬)
- এখন আমার সময় হল (পৃ. ২২৭)
- ওরে পথিক, ওরে প্রেমিক (পৃ. ২২৭)
- মোর পথিকেরে বুঝি এনেছ এবার (পৃ. ২২৮)
- ছিন্ন পাতার সাজাই তরণী (পৃ. ২২৮)
- না রে, না রে, হবে না তোর স্বর্গসাধন (পৃ. ২২৮)
- আপনি আমার কোনখানে (পৃ. ২২৯)
- পথ এখনো শেষ হল না (পৃ. ২২৯)
- যা পেয়েছি প্রথম দিনে (পৃ. ২২৯)
- জয় জয় পরমা নিষ্কৃতি হে (পৃ. ২৩০)
- আঁধার রাতে একলা পাগল (পৃ. ২৩০)
- মরণের মুখে রেখে (পৃ. ২৩১)
- রজনীর শেষ তারা (পৃ. ২৩১)
- কোন্ খেলা যে খেলব কখন (পৃ. ২৩১)
- অচেনাকে ভয় কী আমার ওরে (পৃ. ২৩২)
- আবার যদি ইচ্ছা কর (পৃ. ২৩২)
- পুষ্প দিয়ে মার’ যারে (পৃ. ২৩২)
- মেঘ বলেছে যাব যাব (পৃ. ২৩৩)
- জানি গো, দিন যাবে (পৃ. ২৩৩)
- অল্প লইয়া থাকি তাই মোর (পৃ. ২৩৪)
- তোমার অসীমে প্রাণমন লয়ে (পৃ. ২৩৪)
- আমি আছি তোমার সভার দুয়ারদেশে (পৃ. ২৩৪)
- পেয়েছি ছুটি, বিদায় (পৃ. ২৩৫)
- আমার যাবার বেলাতে (পৃ. ২৩৫)
- আঁধার এল ব’লে (পৃ. ২৩৬)
- দিন যদি হল অবসান (পৃ. ২৩৬)
- তোমার হাতের অরুণলেখা (পৃ. ২৩৬)
- দিনের বেলায় বাঁশি তোমার (পৃ. ২৩৭)
- মধুর, তোমার শেষ যে না পাই (পৃ. ২৩৭)
- দিন অবসান হল (পৃ. ২৩৮)
- শেষ নাহি যে, শেষ কথা কে (পৃ. ২৩৮)
- রূপসাগরে ডুব দিয়েছি (পৃ. ২৩৮)
- কেন রে এই দুয়ারটুকু পার হতে সংশয় (পৃ. ২৩৯)
- জয় ভৈরব, জয় শঙ্কর (পৃ. ২৩৯)
- আগুনে হল আগুনময় (পৃ. ২৩৯)
- ওরে আগুন আমার ভাই (পৃ. ২৪০)
- দুঃখ যে তোের নয় রে চিরন্তন (পৃ. ২৪০)
- মরণসাগরপারে তোমরা অমর (পৃ. ২৪০)
- যেতে যদি হয় হবে (পৃ. ২৪১)
- পথের শেষ কোথায় (পৃ. ২৪২)
- যাত্রাবেলায় ক্ষুদ্র রবে (পৃ. ২৪২)
- আজকে মোরে বোলো না কাজ করতে (পৃ. ২৪২)
স্বদেশ
- আমার সোনার বাংলা (পৃ. ২৪৩)
- ও আমার দেশের মাটি (পৃ. ২৪৪)
- যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে (পৃ. ২৪৪)
- তোর আপন জনে ছাড়বে তোরে (পৃ. ২৪৫)
- এবার তোর মরা গাঙে বান এসেছে (পৃ. ২৪৫)
- নিশিদিন ভরসা রাখস (পৃ. ২৪৬)
- আমি ভয় করব না, ভয় করব না (পৃ. ২৪৬)
- আপনি অবশ হলি, তবে (পৃ. ২৪৬)
- আমরা মিলেছি আজ মায়ের ডাকে (পৃ. ২৪৭)
- আমরা সবাই রাজা আমাদের এই (পৃ. ২৪৭)
- সঙ্কোচের বিহ্বলতা নিজেরে অপমান (পৃ. ২৪৮)
- নাই নাই ভয়, হবে হবে জয় (পৃ. ২৪৮)
- আমাদের যাত্রা হল শুরু (পৃ. ২৪৮)
- জনগণমন-অধিনায়ক জয় হে (পৃ. ২৪৯)
- হে মোর চিত্ত পুণ্যতীর্থে (পৃ. ২৫১)
- দেশ দেশ নন্দিত করি (পৃ. ২৫১)
- মাতৃমন্দির-পুণ্য-অঙ্গন (পৃ. ২৫৩)
- আগে চল্, আগে চল্ ভাই (পৃ. ২৫৩)
- আনন্দ-ধ্বনি জাগাও গগনে (পৃ. ২৫৫)
- বাংলার মাটি বাংলার জল (পৃ. ২৫৫)
- আজি বাংলাদেশের হৃদয় হতে (পৃ. ২৫৫)
- আমায় বোলল না গাহিতে বোলল না (পৃ. ২৫৬)
- অয়ি ভুবনমনোমোহিনী (পৃ. ২৫৭)
- সার্থক জনম আমার জন্মেছি এই দেশে (পৃ. ২৫৭)
- যে তোমায় ছাড়ে ছাড়ুক (পৃ. ২৫৭)
- যে তোরে পাগল বলে (পৃ. ২৫৮)
- ওরে তোরা নেই বা কথা বললি (পৃ. ২৫৮)
- যদি তোর ভাবনা থাকে ফিরে যা-না (পৃ. ২৫৮)
- মা কি তুই পরের দ্বারে (পৃ. ২৫৯)
- ছি ছি, চোখের জলে ভেজাস নে আর (পৃ. ২৫৯)
- ঘরে মুখ মলিন দেখে গলিস নে ওরে ভাই (পৃ. ২৬০)
- এখন আর দেরি নয় (পৃ. ২৬০)
- বুক বেঁধে তুই দাড়া দেখি (পৃ. ২৬০)
- আমরা পথে পথে যাব সারে সারে (পৃ. ২৬১)
- এ ভারতে রাখো নিত্য (পৃ. ২৬১)
- রইল বলে রাখলে কারে (পৃ. ২৬২)
- জননীর দ্বারে আজি ওই (পৃ. ২৬২)
- আজি এ ভারত লজ্জিত হে (পৃ. ২৬২)
- চলো যাই চলো, যাই চলল, যাই (পৃ. ২৬৩)
- শুভ কর্মপথে ধর’ নির্ভয় গান (পৃ. ২৬৪)
- ওরে নৃতন যুগের ভোরে (পৃ. ২৬৪)
- ব্যর্থ প্রাণের আবর্জনা পুড়িয়ে ফেলে (পৃ. ২৬৫)
- ওদের বাঁধন যতই শক্ত হবে (পৃ. ২৬৫)
- বিধির বাঁধন কাটবে তুমি (পৃ. ২৬৬)
- খ্যাপা, তুই আছিস আপন খেয়াল ধরে (পৃ. ২৬৬)
- সাধন কি মোর আসন নেবে (পৃ. ২৬৭)
প্রেম
- চিত্ত পিপাসিত রে (পৃ. ২৭১)
- আমার মনের মাঝে যে গান বাজে (পৃ. ২৭১)
- কাহার গলায় পরাবি গানের (পৃ. ২৭১)
- যে ছায়ারে ধরব বলে (পৃ. ২৭২)
- গানগুলি মোর শৈবালেরই দল (পৃ. ২৭২)
- তোমায় গান শোনাব তাই তো আমায় (পৃ. ২৭২)
- গানের ডালি ভরে দে গো (পৃ. ২৭৩)
- ওরে আমার হৃদয় আমার (পৃ. ২৭৩)
- কাল রাতের বেলা গান এল মোর মনে (পৃ. ২৭৪)
- মনে রবে কি না রবে আমারে (পৃ. ২৭৪)
- আকাশে আজ কোন্ চরণের (পৃ. ২৭৫)
- নিদ্রাহারা রাতের এ গান (পৃ. ২৭৫)
- আমার কণ্ঠ হতে গান কে নিল ভুলায়ে (পৃ. ২৭৫)
- যায় নিয়ে যায় আমায় আপন গানের টানে (পৃ. ২৭৬)
- দিয়ে গেনু বসন্তের এই গানখানি (পৃ. ২৭৬)
- গান আমার যায় ভেসে যায় (পৃ. ২৭৬)
- সময় কারো যে নাই (পৃ. ২৭৭)
- এই কথাটি মনে রেখো (পৃ. ২৭৭)
- আসা-যাওয়ার পথের ধারে (পৃ. ২৭৭)
- গানের ভেলায় বেলা-অবেলায় (পৃ. ২৭৮)
- অনেক দিনের আমার যে গান (পৃ. ২৭৮)
- পাখি আমার নীড়ের পাখি (পৃ. ২৭৮)
- ছুটির বঁশি বাজল যে ওই (পৃ. ২৭৯)
- বাঁশি আমি বাজাই নি কি (পৃ. ২৭৯)
- তোমার শেষের গানের রেশ নিয়ে কানে (পৃ. ২৮০)
- আমার শেষ রাগিণীর প্রথম ধুয়ো (পৃ. ২৮০)
- পাছে সুর তুলি এই ভয় হয় (পৃ. ২৮০)
- বিরস দিন, বিরল কাজ (পৃ. ২৮১)
- বাজিল, কাহার বীণা মধুর স্বরে (পৃ. ২৮১)
- সবার সাথে চলতেছিল (পৃ. ২৮২)
- আমার পরান লয়ে কী খেলা (পৃ. ২৮২)
- সুন্দর দিন তুমি (পৃ. ২৮৩)
- আমারে করো তোমার বীণা (পৃ. ২৮৩)
- ভালোবেসে, সখি, নিভৃতে যতনে (পৃ. ২৮৩)
- ওগো কাঙাল, আমারে কাঙাল করেছ (পৃ. ২৮৪)
- তুমি সন্ধ্যার মেঘমালা (পৃ. ২৮৫)
- কত কথা তারে ছিল বলিতে (পৃ. ২৮৫)
- সুনীল সাগরের শ্যামল কিনারে (পৃ. ২৮৬)
- হে নিরুপমা (পৃ. ২৮৬)
- অজানা খনির নূতন মণির (পৃ. ২৮৭)
- আজি এ নিরালা কুঞ্জে আমার (পৃ. ২৮৭)
- ফিরে যাও কেন ফিরে ফিরে যাও (পৃ. ২৮৮)
- আমার জীবনপাত্র উচ্ছলিয়া (পৃ. ২৮৮)
- জানি জানি, তুমি এসেছ এ পথে (পৃ. ২৮৯)
- হে সখা, বারতা পেয়েছি (বারতা পেয়েছি (পৃ. ২৮৯)
- যদি জানতেম আমার কিসের ব্যথা (পৃ. ২৯০)
- আমি যে আর সইতে পারি নে (পৃ. ২৯০)
- আমার নয়ন তব নয়নের (পৃ. ২৯০)
- আমরা দুজনা স্বর্গ-খেলনা (পৃ. ২৯১)
- আরো কিছুখন নাহয় বসিয়ো পাশে (পৃ. ২৯২)
- এখনো কেন সময় নাহি হল (পৃ. ২৯২)
- আজি গোধূলিলগনে এই বাদলগগনে (পৃ. ২৯৩)
- আমি চাহিতে এসেছি শুধু একখানি মালা (পৃ. ২৯৩)
- ধরা দিয়েছি গো আমি আকাশের পাখি (পৃ. ২৯৪)
- কী রাগিণী বাজালে হৃদয়ে (পৃ. ২৯৪)
- ওগো শোনো কে বাজায় (পৃ. ২৯৪)
- বড়ো বেদনার মতো বেজেছ তুমি হে (পৃ. ২৯৫)
- আমার মন মানে না- দিনরজনী (পৃ. ২৯৫)
- মরি লো মার, আমার বাঁশিতে ডেকেছে (পৃ. ২৯৬)
- এবার উজাড় করে লও হে আমার (পৃ. ২৯৬)
- সখী, প্রতিদিন হায় এসে ফিয়ে যায় কে (পৃ. ২৯৬)
- তুমি রবে নীরবে হৃদয়ে মম (পৃ. ২৯৭)
- তোমার গোপন কথাটি সখী (পৃ. ২৯৭)
- এসো আমার ঘরে (পৃ. ২৯৭)
- ঘুমের ঘন গহন হতে (পৃ. ২৯৮)
- এম রুদ্ধ মুকুলদলে এসো (পৃ. ২৯৮)
- এসো এসো পুরুষোত্তম (পৃ. ২৯৯)
- আমার নিশীথরাতের বাদলধারা (পৃ. ২৯৯)
- একলা বসে, হেরো, তোমার ছবি (পৃ. ২৯৯)
- কেটেছে একেলা বিরহের বেলা (পৃ. ৩০০)
- দে পড়ে দে আমায় তোরা (পৃ. ৩০০)
- রাতে রাতে আলোর শিখা (পৃ. ৩০১)
- অনেক কথা বলেছিলেম (পৃ. ৩০১)
- জানি তোমার অজানা নাহি গো (পৃ. ৩০১)
- পুরানো জানিয়া চেয়ো না আমারে (পৃ. ৩০২)
- আমার যদিই বেলা যায় গো বয়ে (পৃ. ৩০২)
- চপল তব নবীন আঁখি দুটি (পৃ. ৩০৩)
- জয়-যাত্রায় যাও গো (পৃ. ৩০৩)
- বিজয়মালা এনো আমার লাগি (পৃ. ৩০৩)
- আনমনা, আনমনা (পৃ. ৩০৪)
- ওলো সই, ওলো সই (পৃ. ৩০৪)
- হৃদয়ের এ কূল, ও কূল, দু কূল (পৃ. ৩০৫)
- বলে যেয়ো না চলে (পৃ. ৩০৫)
- আর নাই রে বেলা, নামল ছায়া (পৃ. ৩০৬)
- বেদনায় ভরে গিয়েছে পেয়ালা (পৃ. ৩০৬)
- আমি চিনি গো চিনি তোমারে (পৃ. ৩০৬)
- যা ছিল কালো-ধলো (পৃ. ৩০৭)
- আহা তোমার সঙ্গে প্রাণের খেলা (পৃ. ৩০৭)
- আমার সকল নিয়ে বসে আছি (পৃ. ৩০৭)
- আমি রূপে তোমায় ভোলাব না (পৃ. ৩০৭)
- আমি তোমার প্রেমে হব সবার (পৃ. ৩০৭)
- আমার নয়ন তোমার নয়নতলে (পৃ. ৩০৮)
- ফুল তুলিতে ভুল করেছি (পৃ. ৩০৮)
- চাঁদের হাসির বাঁধ ভেঙেছে (পৃ. ৩০৮)
- তুমি একটু কেবল (পৃ. ৩০৯)
- ওগো, তোমার চক্ষু দিয়ে মেলে সত্য দৃষ্টি (পৃ. ৩০৯)
- হে নবীনা (পৃ. ৩১০)
- ওগো শান্ত পাষাণমুরতি সুন্দরী (পৃ. ৩১০)
- তোমার পায়ের তলায় যেন গো রঙ লাগে (পৃ. ৩১০)
- অনেক পাওয়ার মাঝে মাঝে (পৃ. ৩১১)
- দিনশেষের রাঙা মুকুল (পৃ. ৩১১)
- আছ আকাশ-পানে তুলে মাথা (পৃ. ৩১১)
- না, না গো না, কোরো না (পৃ. ৩১২)
- চৈত্রপবনে মম চিত্তবনে (পৃ. ৩১২)
- নূপুর বেজে যায় রিনিরিনি (পৃ. ৩১৩)
- আরো একটু বসো তুমি (পৃ. ৩১৩)
- বর্ষণমন্দ্রিত অন্ধকারে (পৃ. ৩১৩)
- মেঘ-ছায়ে সজল বারে মন আমার (পৃ. ৩১৪)
- গোধূলিগগনে মেঘে ঢেকেছিল তারা (পৃ. ৩১৪)
- আমার প্রাণের মাঝে সুধা আছে, চাও কি (পৃ. ৩১৪)
- তোমার মনের একটি কথা আমায় বলো (পৃ. ৩১৫)
- উদাসিনী-বেশে বিদেশিনী কে সে (পৃ. ৩১৫)
- আমি যাব না গো অমনি চলে (পৃ. ৩১৬)
- খোললা খোলো দ্বার, রাখিয়ো না আর (পৃ. ৩১৬)
- বাজিবে, সখী, বাঁশি বাজিবে (পৃ. ৩১৬)
- কে বলেছে তোমায় বঁধু (পৃ. ৩১৭)
- সে আমার গোপন কথা (পৃ. ৩১৭)
- এ কী সুধারস আনে (পৃ. ৩১৭)
- ও যে মানে না মানা (পৃ. ৩১৮)
- মান অভিমান ভাসিয়ে দিয়ে (পৃ. ৩১৮)
- তোমারেই করিয়াছি জীবনের ধ্রুবতারা (পৃ. ৩১৮)
- যদি বারণ কর তবে গাহিব না (পৃ. ৩১৯)
- কেন বাজাও কাঁকন কনকন (পৃ. ৩১৯)
- কেন যামিনী না যেতে জাগালে না (যামিনী না যেতে) শেফালি (পৃ. ৩২০)
- নিশি না পাোতে জীবন-প্রদীপ (পৃ. ৩২০)
- অলকে কুসুম না দিয়ো (পৃ. ৩২০)
- নিশীথে কী কয়ে গেল মনে (পৃ. ৩২০)
- মোর স্বপন-তরীর কে তুই মেয়ে (পৃ. ৩২১)
- ভালোবাসি, ভালোবাসি (পৃ. ৩২১)
- এবার মিলন-হাওয়ায়-হাওয়ায় (পৃ. ৩২১)
- তোমার রঙিন পাতায় লিখব প্রাণের (পৃ. ৩২২)
- আজ সবার রঙে রঙ মিশাতে হবে (পৃ. ৩২২)
- এই বুঝি মোর ভোরের তারা (পৃ. ৩২৩)
- আমার দোসর যে জন ওগো তারে কে জানে (পৃ. ৩২৩)
- আমার লতার প্রথম মুকুল (পৃ. ৩২৩)
- দুঃখ দিয়ে মেটাব দুঃখ তোমার (পৃ. ৩২৪)
- এক দিন চিনে নেবে তারে (পৃ. ৩২৪)
- মম যৌবননিকুঞ্জে গাহে পাখি (পৃ. ৩২৪)
- আহা জাগি পোহালো বিভাবরী (পৃ. ৩২৫)
- সে আসে ধীরে (পৃ. ৩২৬)
- পুষ্পবনে পুষ্প নাহি, আছে অন্তরে (পৃ. ৩২৬)
- আমার পরান যাহা চায় (পৃ. ৩২৬)
- আমি নিশিদিন তোমায় ভালোবাসি (পৃ. ৩২৭)
- সখী, ওই বুঝি বাঁশি বাজে (পৃ. ৩২৭)
- ওরে কী শুনেছিস ঘুমের ঘরে (পৃ. ৩২৮)
- কার চোখের চাওয়ার হাওয়ায় দোলায় (পৃ. ৩২৮)
- অনেক কথা যাও যে ব'লে (পৃ. ৩২৯)
- না বলে যায় পাছে সে (পৃ. ৩২৯)
- তবে শেষ করে দাও শেষ গান (পৃ. ৩২৯)
- সখী, আমারি দুয়ারে কেন আসিল (পৃ. ৩৩০)
- তবু মনে রেখো যদি দূরে যাই চলে (পৃ. ৩৩০)
- তুমি যেয়ো না এখনি (পৃ. ৩৩০)
- আকুল কেশে আসে (পৃ. ৩৩১)
- কে দিল আবার আঘাত আমার দুয়ারে (পৃ. ৩৩১)
- না না) নাই বা এলে যদি সময় নাই (পৃ. ৩৩১)
- জয় করে তবু ভয় কেন তোর যায় না (পৃ. ৩৩২)
- কাদালে তুমি মোরে ভালোবাসারই ঘায়ে (পৃ. ৩৩২)
- আমার মনের কোণের বাইরে (পৃ. ৩৩৩)
- মুখপানে চেয়ে দেখি, ভয় হয় মনে (পৃ. ৩৩৩)
- স্বপনে দোহে ছিনু কী মোহে (পৃ. ৩৩৩)
- মিলনরাতি পোহালো, বাতি (পৃ. ৩৩৪)
- হে ক্ষণিকের অতিথি (পৃ. ৩৩৪)
- হায় অতিথি, এখনি কি (পৃ. ৩৩৫)
- মুখখানি কর মলিন বিধুর (পৃ. ৩৩৫)
- ওকে বাধিবি কে রে (পৃ. ৩৩৬)
- সকাল বেলার আলোয় বাজে (পৃ. ৩৩৬)
- শেষ বেলাকার শেষের গানে (পৃ. ৩৩৬)
- কাদার সময় অল্প ওরে (পৃ. ৩৩৭)
- কেন রে এতই যাবার ত্বরা (পৃ. ৩৩৭)
- জানি জানি হল যাবার আয়োজন (পৃ. ৩৩৮)
- আমার যাবার বেলায় (আমায় যাবার বেলায় (পৃ. ৩৩৮)
- কে বলে যাও যাও' (পৃ. ৩৩৮)
- কেন আমায় পাগল করে যাস (পৃ. ৩৩৯)
- যদি হল যাবার ক্ষণ (পৃ. ৩৩৯)
- ক্লান্ত বঁশির শেষ রাগিণী (পৃ. ৩৪০)
- কথন দিলে পরায়ে (পৃ. ৩৪০)
- যাবার বেলা শেষ কথাটি যাও বলে (পৃ. ৩৪০)
- জানি তুমি ফিরে আসিবে আবার, জানি (পৃ. ৩৪১)
- না রে, না রে ভয় করব না (পৃ. ৩৪১)
- তোর প্রাণের রস তো শুকিয়ে গেল ওরে (পৃ. ৩৪১)
- মরণ রে, তুহু মম শ্যামসমান (পৃ. ৩৪২)
- উতল হাওয়া লাগল আমার (পৃ. ৩৪৩)
- না না) ডাকব না, ডাকব না (পৃ. ৩৪৩)
- তোরা যে যা বলিস ভাই (পৃ. ৩৪৩)
- ও আমার ধ্যানেরই ধন (পৃ. ৩৪৪)
- হায় রে ওরে যায় না কি জানা (ওরে যায় না কি (পৃ. ৩৪৪)
- ওহে সুন্দর, মম গৃহে (পৃ. ৩৪৫)
- কে আমারে যেন এনেছে ডাকিয়া (পৃ. ৩৪৫)
- সে দিন দুজনে দুলেছিনু বনে (পৃ. ৩৪৬)
- সেই ভালো, সেই ভালো (পৃ. ৩৪৬)
- কাছে যবে ছিল পাশে হল না যাওয়া (পৃ. ৩৪৭)
- আমার প্রাণের 'পরে চলে গেল কে (পৃ. ৩৪৭)
- মনে রয়ে গেল মনের কথা (পৃ. ৩৪৮)
- ওগো আমার চির-অচেনা (পৃ. ৩৪৮)
- কোথা হতে শুনতে যেন পাই (পৃ. ৩৪৮)
- পান্থ-পাখির রিক্ত কুলায় (পৃ. ৩৪৯)
- বাজে করুণ সুরে (পৃ. ৩৪৯)
- জীবনে পরম লগন কোরো না হেলা (পৃ. ৩৪৯)
- সখী, তোরা দেখে যা এবার (পৃ. ৩৫০)
- আমি আশায় আশায় থাকি (পৃ. ৩৫০)
- আমার নিখিল ভুবন হারালেম (পৃ. ৩৫১)
- না না, ভুল কোরো না (ভুল কোরো না (পৃ. ৩৫১)
- ভুল করেছি, ভুল ভেঙেছে (পৃ. ৩৫১)
- ডেকো না আমারে ডেকো না (পৃ. ৩৫২)
- যে ছিল আমার স্বপনচারিণ (পৃ. ৩৫২)
- হায় হতভাগিনী (পৃ. ৩৫৩)
- কোন্ সে ঝড়ের ভুল (পৃ. ৩৫৩)
- ছি ছি, মরি লাজে (পৃ. ৩৫৩)
- শুভমিলন-লগনে বাজুক (পৃ. ৩৫৪)
- আর নহে, আর নহে (পৃ. ৩৫৪)
- ছিন্ন শিকল পায়ে নিয়ে (পৃ. ৩৫৪)
- যাক ছিড়ে, যাক ছিড়ে যাক (পৃ. ৩৫৫)
- দুঃখের যজ্ঞ-অনল-জলনে (পৃ. ৩৫৫)
- আমার মন কেমন করে (পৃ. ৩৫৬)
- গোপন কথাটি রবে না গোপনে (পৃ. ৩৫৬)
- বলল, সখী, বলল তারি নাম (পৃ. ৩৫৭)
- অজানা সুর কে দিয়ে যায় (পৃ. ৩৫৭)
- ধরা সে যে দেয় নাই (পৃ. ৩৫৭)
- কোন্ বাঁধনের গ্রন্থি বাঁধিল (পৃ. ৩৫৮)
- ওগো কিশোর, আজি তোমার (পৃ. ৩৫৮)
- তুমি কোন ভাঙনের পথে এলে (পৃ. ৩৫৯)
- আমি তোমার সঙ্গে বেঁধেছি আমার প্রাণ (পৃ. ৩৫৯)
- এই উদাসী হাওয়ার পথে পথে (পৃ. ৩৬০)
- বসন্ত সে যায় তো হেসে (পৃ. ৩৬০)
- মম দুঃখের সাধন (পৃ. ৩৬১)
- বাণী মোর নাহি (পৃ. ৩৬১)
- আজি দক্ষিণপবনে (পৃ. ৩৬২)
- যদি হায়, জীবনপূরণ নাই হল (পৃ. ৩৬২)
- আমার আপন গান আমার অগোচরে (পৃ. ৩৬২)
- অধরা মাধুরী ধরেছি ছন্দোবন্ধনে (পৃ. ৩৬৩)
- আমি যে গান গাই জানি নে সে (পৃ. ৩৬৩)
- ওগো পড়োশিনি, শুনি বনপথে (পৃ. ৩৬৪)
- ওগো স্বপ্নম্বরূপিণী (পৃ. ৩৬৪)
- ওরে জাগায়ো না (পৃ. ৩৬৪)
- দিনান্তবেলায় শেষের ফসল (পৃ. ৩৬৫)
- ধূসর জীবনের গোধূলিতে ক্লান্ত আলোয় স্নানস্মৃতি (পৃ. ৩৬৫)
- দোষী করিব না, করিব না তোমারে (পৃ. ৩৬৬)
- দৈবে তুমি কখন নেশায় পেয়ে (পৃ. ৩৬৬)
- ভরা থাক্ স্মৃতিসুধায় (পৃ. ৩৬৬)
- ওকে ধরিলে তো ধরা দেবে না (পৃ. ৩৬৭)
- কেন ধরে রাখা, ও যে যাবে চলে (পৃ. ৩৬৭)
- ও চাদ, চোখের জলের লাগল জোয়ার (পৃ. ৩৬৮)
- হায় গো, ব্যথায় কথা যায় ডুবে যায় (পৃ. ৩৬৮)
- তোমার বীণায় গান ছিল আর (পৃ. ৩৬৮)
- তার হাতে ছিল হাসির ফুলের হার (পৃ. ৩৬৯)
- কেন নয়ন আপনি ভেসে যায় (পৃ. ৩৬৯)
- আজি যে রজনী যায় ফিরাইব তায় (পৃ. ৩৭০)
- এমন দিনে তারে বলা যায় (পৃ. ৩৭০)
- সকরুণ বেণু বাজারে কে যায় (পৃ. ৩৭১)
- এ পারে মুখর হল কেকা ওই (পৃ. ৩৭১)
- রোদন-ভরা এ বসন্ত (পৃ. ৩৭২)
- এসো এসো ফিরে এসো (পৃ. ৩৭২)
- তোমার গীতি জাগালো স্মৃতি (পৃ. ৩৭৩)
- যুগে যুগে বুঝি আমায় চেয়েছিল সে (পৃ. ৩৭৩)
- বনে যদি ফুটল কুসুম (পৃ. ৩৭৪)
- ধূসর জীবনের গোধূলিতে ক্লান্ত মলিন (পৃ. ৩৭৪)
- জ্বলে নি আলো অন্ধকারে (পৃ. ৩৭৫)
- নীলাঞ্জনছায়া, প্রফুল্ল কদম্ববন (পৃ. ৩৭৫)
- ফিরবে না তা জানি (পৃ. ৩৭৫)
- দিনের পরে দিন যে গেল (পৃ. ৩৭৬)
- চাহিলে যারে পাওয়া যায় (পৃ. ৩৭৬)
- বিরহ মধুর হল আজি (পৃ. ৩৭৬)
- ফিরে ফিরে ডাক দেখি রে (পৃ. ৩৭৭)
- প্রভাত-আলোরে মোর কাঁদায়ে গেলে (পৃ. ৩৭৭)
- নাই যদি বা এলে তুমি (পৃ. ৩৭৭)
- শ্রাবণের পবনে আকুল বিষন্ন সন্ধ্যায় (পৃ. ৩৭৮)
- সে যে পাশে এসে বসেছিল (পৃ. ৩৭৮)
- কোন্ গহন অরণ্যে তারে (পৃ. ৩৭৮)
- কাছে থেকে দূর রচিল (পৃ. ৩৭৯)
- অশান্তি আজ হানল এ কী (পৃ. ৩৭৯)
- স্বপ্নমদির নেশায় মেশা এ উন্মত্ততা (পৃ. ৩৭৯)
- শুনি ক্ষণে ক্ষণে মনে মনে (ক্ষণে ক্ষণে মনে মনে (পৃ. ৩৮০)
- দিন পরে যায় দিন (পৃ. ৩৮০)
- আমার ভুবন তো আজ হল কাঙাল (পৃ. ৩৮১)
- যখন এসেছিলে অন্ধকারে (পৃ. ৩৮১)
- এ পথে আমি যে গেছি বার বার (পৃ. ৩৮১)
- মনে কী দ্বিধা রেখে গেলে চলে (পৃ. ৩৮২)
- কী ফুল ঝরিল বিপুল অন্ধকারে (পৃ. ৩৮২)
- লিখন তোমার ধুলায় হয়েছে ধূলি (পৃ. ৩৮২)
- আজি সাঁঝের যমুনায় গো (পৃ. ৩৮৩)
- সখী, আঁধারে একেলা ঘরে (পৃ. ৩৮৩)
- যখন ভাঙল মিলন মেলা (পৃ. ৩৮৩)
- আমার এ পথ তোমার পথের থেকে (পৃ. ৩৮৪)
- একলা বসে একে একে অন্যমনে (পৃ. ৩৮৪)
- তার বিদায়বেলার মালাখানি (পৃ. ৩৮৪)
- আমি এলেম তারি দ্বারে (পৃ. ৩৮৫)
- দীপ নিবে গেছে মম নিশীথসমীরে (পৃ. ৩৮৫)
- তুমি আমায় ডেকেছিলে (পৃ. ৩৮৫)
- সে যে বাহির হল আমি জানি (পৃ. ৩৮৬)
- কবে তুমি আসবে বলে (পৃ. ৩৮৬)
- জাগরণে যায় বিভাবরী (পৃ. ৩৮৭)
- নাই নাই নাই যে বাকি (পৃ. ৩৮৭)
- একদা তুমি প্রিয়ে (পৃ. ৩৮৭)
- আমার একটি কথা বাঁশি জানে (পৃ. ৩৮৮)
- ও দেখা দিয়ে যে চলে গেল (পৃ. ৩৮৮)
- কেন সারাদিন ধীরে ধীরে (পৃ. ৩৮৮)
- কী সুর বাজে আমার প্রাণে (পৃ. ৩৮৯)
- গহন ঘন বনে পিয়াল-তমাল (পৃ. ৩৮৯)
- কে উঠে ডাকি (পৃ. ৩৯০)
- ওগো কে যায় বাঁশরি বাজায়ে (পৃ. ৩৯০)
- হেলাফেলা সারাবেলা (পৃ. ৩৯০)
- ওগো এত প্রেম-আশা (পৃ. ৩৯১)
- আমি নিশি-নিশি কত রচিব শয়ন (পৃ. ৩৯১)
- কখন বসন্ত গেল (পৃ. ৩৯২)
- বাঁশরি বাজাতে চাহি (পৃ. ৩৯২)
- পথিক পরা, চল্ চল্ সে পথে তুই (পৃ. ৩৯৩)
- তুই ফেলে এসেছিস কারে (পৃ. ৩৯৩)
- যে দিন সকল মুকুল গেল ঝরে (পৃ. ৩৯৪)
- আমায় থাকতে দেনা আপন-মনে (পৃ. ৩৯৪)
- হে বিরহী, হায়, চঞ্চল হিয়া তব (পৃ. ৩৯৪)
- ওগো সখী, দেখি দেখি (পৃ. ৩৯৫)
- সখী, বহে গেল বেলা (পৃ. ৩৯৫)
- ওলো রেখে দে সথী! (পৃ. ৩৯৫)
- তারে দেখাতে পারি নে (পৃ. ৩৯৬)
- এ তো খেলা নয়, খেলা নয় (পৃ. ৩৯৬)
- দিবস রজনী আমি যেন কার (পৃ. ৩৯৬)
- অলি বার বার ফিরে যায় (পৃ. ৩৯৭)
- দূরের বন্ধু সুরের দূতীরে (পৃ. ৩৯৭)
- আমার মন চেয়ে রয় মনে মনে (পৃ. ৩৯৭)
- বিনা সাজে সাজি (বিনা সাজে তুমি) চিত্রাঙ্গদা (পৃ. ৩৯৮)
- বাহির পথে বিবাগি হিয়া (পৃ. ৩৯৮)
- এলেম নতুন দেশে (পৃ. ৩৯৯)
- ঝড়ে যায় উড়ে যায় গো (পৃ. ৩৯৯)
- পূর্ণপ্রাণে চাবার যাহা (পৃ. ৪০০)
- লুকালে ব’লেই খুজে বাহির করা (পৃ. ৪০০)
- ঘরেতে ভ্রমর এল গুনগুনিয়ে (পৃ. ৪০০)
- কোথা বাইরে দূরে যায় রে উড়ে (পৃ. ৪০১)
- দে তোরা আমায় নূতন করে দে (পৃ. ৪০১)
- তোমার বৈশাখে ছিল প্রখর রৌদ্রের জ্বালা (পৃ. ৪০২)
- আমার এই রিক্ত ডালি (পৃ. ৪০২)
- আমার অঙ্গে অঙ্গে কে বাজায় বাঁশি (পৃ. ৪০২)
- কোন্ দেবতা সে কী পরিহাসে (পৃ. ৪০৩)
- নারীর ললিত লোভন লীলায় (পৃ. ৪০৩)
- ওরে চিত্ররেখাডোরে বাঁধিল কে (পৃ. ৪০৩)
- চিনিলে না আমারে কি (পৃ. ৪০৪)
- কঠিন বেদনার তাপস দোহে (পৃ. ৪০৪)
- সব কিছু কেন নিল না (পৃ. ৪০৪)
- নীরবে থাকিস সখী (পৃ. ৪০৫)
- প্রেমের জোয়ারে ভাসাবে দোহারে (পৃ. ৪০৫)
- জেনো প্রেম চিরঋণী আপনারই হরষে (পৃ. ৪০৫)
- কোন্ অযাচিত আশার আলো (পৃ. ৪০৫)
- যদি আসে তবে কেন যেতে চায় (পৃ. ৪০৬)
- আমার মন বলে চাই চাই চাই গো (পৃ. ৪০৬)
- আমি ফুল তুলিতে এলেম বনে (পৃ. ৪০৬)
- গ্রাণ চায় চক্ষু না চায় (পৃ. ৪০৭)
- দ্বারে কেন দিলে নাড়া ওগো মালিনী (পৃ. ৪০৭)
- তুমি মোর পাও নাই পরিচয় (পৃ. ৪০৭)
- এবার সখী, সোনার মৃগ (পৃ. ৪০৮)
- কী হল আমার, বুঝি বা সখী (পৃ. ৪০৮)
- আজি আঁখি জুড়ালো (পৃ. ৪০৯)
- সকল হৃদয় দিয়ে (পৃ. ৪০৯)
- তারে কেমনে ধরিবে সখী (পৃ. ৪০৯)
- ওই মধুর মুখ জাগে মনে (পৃ. ৪১০)
- সুখে আছি, সুখে আছি (পৃ. ৪১০)
- ভালোবেসে যদি সুখ নাহি (পৃ. ৪১০)
- সখা, আপন মন নিয়ে কঁদিয়ে মরি (পৃ. ৪১১)
- প্রেমের ফাঁদ পাতা ভুবনে (পৃ. ৪১১)
- এসেছি গো এসেছি (পৃ. ৪১২)
- যেয়ো না, যেয়ো না ফিরে (পৃ. ৪১২)
- কাছে আছে দেখিতে না পাও (পৃ. ৪১২)
- জীবনে আজ কি প্রথম এল বসন্ত (পৃ. ৪১৩)
- পথ-হারা তুমি পথিক যেন গো (পৃ. ৪১৩)
- তুমি কোন কাননের ফুল (পৃ. ৪১৩)
- আয় তবে সহচরী (পৃ. ৪১৪)
- আজ তোমারে দেখতে এলেম (পৃ. ৪১৪)
- মনে যে আশা লয়ে এসেছি (পৃ. ৪১৪)
- এখনো তারে চোখে দেখি নি (পৃ. ৪১৫)
- বঁধু, তোমায় করব রাজা (পৃ. ৪১৫)
- এরা পরকে আপন করে (পৃ. ৪১৫)
- সমুখেতে বহিছে তটিনী (পৃ. ৪১৫)
- বুঝি বেলা বহে যায় (পৃ. ৪১৬)
- বনে এমন ফুল ফুটেছে (পৃ. ৪১৬)
- আমি কেবল তোমার দাসী (পৃ. ৪১৬)
- আজ যেমন করে গাইছে আকাশ (পৃ. ৪১৭)
- যৌবনসরসীনীরে মিলনশতদল (পৃ. ৪১৭)
- সখী, বলল দেখি লো (বলো দেখি সখী লো (পৃ. ৪১৭)
- দেখে যা, দেখে যা দেখে যা ললা তোরা (পৃ. ৪১৮)
- নিমেষের তরে-শরমে বাধিল (পৃ. ৪১৮)
- আমি হৃদয়ের কথা বলিতে ব্যাকুল (পৃ. ৪১৮)
- ওকে ব (ওকে বলে (পৃ. ৪১৮)
- কে ডাকে (পৃ. ৪১৯)
- স, সে গেল কোথায় (পৃ. ৪১৯)
- বিদায় করেছ যারে নয়নজলে (পৃ. ৪১৯)
- বুঝে কারে তুমি ভাসালে আঁখিজলে (পৃ. ৪২০)
- নয়ন মেলে দেখি, আমায় (পৃ. ৪২০)
- হাসিরে কি লুকাবি লাজে (পৃ. ৪২০)
- যে ফুল ঝরে সেই তো ঝরে (পৃ. ৪২১)
- সাজাব তোমারে হে ফুল দিয়ে দিয়ে (পৃ. ৪২১)
- মন জানে, মনোমোহন আইল (পৃ. ৪২১)
- হল না লো, হল না, সই (পৃ. ৪২১)
- ও কেন চুরি করে চায় (পৃ. ৪২১)
- কেহ কারো মন বুঝে (পৃ. ৪২২)
- গেল গো ফিরিল না (পৃ. ৪২২)
- ব, গোলাপ, মোরে বল্ (পৃ. ৪২২)
- আমার যেতে সরে না মন (পৃ. ৪২৩)
প্রকৃতি
- বিশ্ব-বীণারবে বিশ্বজন মোহিছে (পৃ. ৪২৭)
- কুসুমে কুসুমে চরণচিহ্ন (পৃ. ৪২৮)
- এ কী আকুলতা ভুবনে (পৃ. ৪২৮)
- আজ তালের বনের করতালি (পৃ. ৪২৯)
- আঁধার কুঁড়ির বাধন টুটে (পৃ. ৪২৯)
- পূর্ণচাদের মায়ায় আজি (পৃ. ৪২৯)
- কত যে তুমি মনোহর (পৃ. ৪৩০)
- আকাশ-ভরা সূর্য-তারা (পৃ. ৪৩০)
- ব্যাকুল বকুলের ফুলে (পৃ. ৪৩০)
- নাই রস নাই, দারুণ দাহনবেলা (পৃ. ৪৩১)
- দারুণ অগ্নিবাণে (পৃ. ৪৩১)
- এসো এসো হে তৃষ্ণার জল (পৃ. ৪৩১)
- হৃদয় আমার, ওই বুঝি তোর বৈশাখী ঝড় (পৃ. ৪৩২)
- এসসা, এসো, এসো, হে বৈশাখ (এসো হে বৈশাখ (পৃ. ৪৩২)
- নমো নমমা হে বৈরাগী (পৃ. ৪৩৩)
- মধ্যদিনে যবে গান বন্ধ করে পাখি (পৃ. ৪৩৩)
- ওই বুঝি কালবৈশাখী (পৃ. ৪৩৩)
- প্রখর তপনতাপে (পৃ. ৪৩৪)
- বৈশাখের এই ভোরের হাওয়া (পৃ. ৪৩৪)
- বৈশাখ হে, মৌনী তাপস (পৃ. ৪৩৪)
- শুষ্কতাপের দৈত্যপুরে (পৃ. ৪৩৫)
- হে তাপস, তব শুষ্ক কঠোর (পৃ. ৪৩৫)
- মধ্যদিনের বিজন বাতায়নে (পৃ. ৪৩৬)
- তপস্বিনী হে ধরণী (পৃ. ৪৩৬)
- চক্ষে আমার তৃষ্ণা ওগ (পৃ. ৪৩৬)
- এসো শ্যামলসুন্দর (পৃ. ৪৩৭)
- ওই আসে ওই অতি ভৈরব হরষে (পৃ. ৪৩৭)
- ঝর-ঝর বরিষে বারিধারা (পৃ. ৪৩৯)
- গহন ঘন ছাইল গগন ঘনাইয়া (পৃ. ৪৩৯)
- হেরিয়া শ্যামল ঘন নীল গগনে (পৃ. ৪৪০)
- শাঙনগগনে ঘোর ঘনঘটা (পৃ. ৪৪০)
- মেঘের পরে মেঘ (পৃ. ৪৪১)
- আষাঢ়সন্ধ্যা ঘনিয়ে এল (পৃ. ৪৪১)
- আজ বারি ঝরে ঝরঝর (পৃ. ৪৪১)
- কাপিছে দেহলতা থরথর (পৃ. ৪৪২)
- আমার দিন ফুরালো ব্যাকুল বাদলসাঁঝে (পৃ. ৪৪২)
- বাদল-মেঘে মাদল বাজে (পৃ. ৪৪৩)
- ওগো আমার শ্রাবণমেঘের (পৃ. ৪৪৩)
- তিমির-অবগুণ্ঠনে বদন তব ঢাকি (পৃ. ৪৪৩)
- আকাশ-তলে দলে দলে (পৃ. ৪৪৪)
- কদম্বেরই কানন ঘেরি (পৃ. ৪৪৪)
- আষাঢ় কোথা হতে আজ পেলি ছাড়া (পৃ. ৪৪৪)
- ছায়া ঘনাইছে বনে বনে (পৃ. ৪৪৫)
- এই শ্রাবণ-বেলা বাদল-ঝরা (পৃ. ৪৪৫)
- শ্রাবণবরিষন পার হয়ে (পৃ. ৪৪৫)
- আজ কিছুতেই যায় না মনের ভার (পৃ. ৪৪৬)
- গহন রাতে শ্রাবণধারা পড়িছে ঝরে (পৃ. ৪৪৬)
- যেতে দাও যেতে দাও গেল যারা (পৃ. ৪৪৭)
- ভেবেছিলেম আসবে ফিরে (পৃ. ৪৪৭)
- আজি ওই আকাশ-'পরে সুধায় ভরে (পৃ. ৪৪৭)
- ও আষাঢ়ের পূর্ণিমা আমার (পৃ. ৪৪৮)
- শ্যামল ছায়া, নাইবা গেলে (পৃ. ৪৪৮)
- আহ্বান আসিল মহোৎসবে (পৃ. ৪৪৮)
- কোন্ পুরাতন প্রাণের টানে (পৃ. ৪৪৯)
- নীল অঞ্জনঘন পুঞ্জছায়ায় (পৃ. ৪৪৯)
- আজ শ্রাবণের আমন্ত্রণে (পৃ. ৪৫০)
- পথিক মেঘের দল জোটে ওই (পৃ. ৪৫০)
- বমানিক দিয়ে গাঁথা (পৃ. ৪৫০)
- ওরে ঝড় নেমে আয় (ওরে ঝড় নেবে আয় (পৃ. ৪৫১)
- এই শ্রাবণের বুকের ভিতর (পৃ. ৪৫১)
- মেঘের কোলে কোলে যায় রে চলে (পৃ. ৪৫১)
- উতল ধারা বাদল (উতল ধারায় (পৃ. ৪৫২)
- ওই-যে ঝড়ের মেঘের কোলে (পৃ. ৪৫২)
- কখন বাদল ছোঁয়া লেগে (পৃ. ৪৫৩)
- আজ নবীন মেঘের সুর লেগেছে (পৃ. ৪৫৩)
- আজ আকাশের মনের কথা (পৃ. ৪৫৪)
- এই সকালবেলার বাদল-আঁধারে (পৃ. ৪৫৪)
- পুব-সাগরের পার হতে কোন (পৃ. ৪৫৪)
- আজি বর্ষারাতের শেষে (পৃ. ৪৫৫)
- শ্রাবণমেঘের আধেক দুয়ার (পৃ. ৪৫৫)
- বহু যুগের ও পার হতে (পৃ. ৪৫৫)
- বাদল-বাউল বাজায় রে একতারা (পৃ. ৪৫৬)
- এ কী গভীর বাণী এল ঘন মেঘের (পৃ. ৪৫৬)
- আজি হৃদয় আমার যায় যে ভেসে (হৃদয় আমার (পৃ. ৪৫৬)
- ভোর হল যেই শ্রাবণশর্বরী (পৃ. ৪৫৭)
- বৃষ্টিশেষের হাওয়া কিসের খোজে (পৃ. ৪৫৭)
- বাদল-ধারা হল সারা (পৃ. ৪৫৭)
- ঝরে ঝর ঝর ভাদর-বাদর (পৃ. ৪৫৮)
- এসো নীপবনে ছায়াবীথিতলে (পৃ. ৪৫৮)
- কোথা যে উধাও হল (পৃ. ৪৫৮)
- আজ শ্রাবণের পূর্ণিমাতে (পৃ. ৪৫৮)
- পুব-হাওয়াতে দেয় দোলা আজ (পৃ. ৪৫৯)
- অশ্রুভরা বেদনা দিকে দিকে জাগে (পৃ. ৪৫৯)
- ধরণীর গগনের মিলনের ছন্দে (পৃ. ৪৫৯)
- বন্ধু, রহো রহো সাথে (পৃ. ৪৬০)
- একলা বসে বাদলশেষে শুনি কত কী (পৃ. ৪৬০)
- শ্যামল শোভন শ্রাবণ, তুমি (পৃ. ৪৬০)
- নমো নমো, নমো করুণাঘন, নমমা হে (পৃ. ৪৬১)
- তপের তাপের বাঁধন কাটুক (পৃ. ৪৬১)
- ওই কি এলে আকাশপারে (পৃ. ৪৬১)
- গগনে গগনে আপনার মনে (পৃ. ৪৬২)
- শ্রবণ, তুমি বাতাসে কার আভাস পেলে (পৃ. ৪৬২)
- কেন পান্থ, এ চঞ্চল (পৃ. ৪৬২)
- আজি শ্রাবণঘনগহন মোহে (পৃ. ৪৬৩)
- আজি ঝড়ের রাতে তোমার (পৃ. ৪৬৩)
- চলে ছলছল নদীধা॥ সুর: দেখো দেখো, দেখো, শুকতারা (পৃ. ৪৬৩)
- আমারে যদি জাগালে আজি নাথ (পৃ. ৪৬৪)
- আবার এসেছে আষাঢ় আকাশ ছেয়ে (পৃ. ৪৬৪)
- এসো হে এসো সজল ঘন (পৃ. ৪৬৪)
- চিত্ত আমার হারালো আজ (পৃ. ৪৬৫)
- আবার শ্রাবণ হয়ে এলে ফিরে (পৃ. ৪৬৫)
- ধরণী, দূরে চেয়ে কেন আজ আছিস জেগে (পৃ. ৪৬৫)
- হৃদয়ে মন্দ্রিল ডমরু গুরুগুরু (পৃ. ৪৬৬)
- মধুগন্ধে-ভরা মৃদুষিঋছায়া (পৃ. ৪৬৬)
- আমি তখন ছিলেম মগন গহন (পৃ. ৪৬৬)
- আমি শ্রাবণ-আকাশে ওই দিয়েছি পাতি (পৃ. ৪৬৭)
- ভোর থেকে আজ বাদল ছুটেছে (পৃ. ৪৬৭)
- নীল নবঘনে আষাঢ়গগনে (পৃ. ৪৬৮)
- থামাও রিমিকি ঝিমিকি বরিষন (পৃ. ৪৬৯)
- আজি পল্লিবালিকা অলকগুচ্ছ সাজালো (পৃ. ৪৬৯)
- ওই মালতীলতা দোলে (পৃ. ৪৬৯)
- আঁধার অম্বরে প্রচণ্ড ডম্বরু (পৃ. ৪৭০)
- হৃদয় আমার নাচে রে আজিকে (পৃ. ৪৭০)
- আজ বরষার রূপ হেরি মানবের মাঝে (পৃ. ৪৭০)
- মনে হল, যেন পেরিয়ে এলেম (পৃ. ৪৭১)
- তুমি তৃষ্ণার শান্তি (দ্রষ্টব্য: তৃষ্ণার শান্তি (পৃ. ৪৭১)
- মম মন-উপবনে চলে অভিসারে (পৃ. ৪৭২)
- আজি বরিষন-মুখরিত (পৃ. ৪৭২)
- যায় দিন, ভারণদিন যায় (পৃ. ৪৭২)
- আমি কী গান গাব যে ভেবে না পাই (পৃ. ৪৭৩)
- কিছু বলব বলে এসেছিলেম (পৃ. ৪৭৩)
- মন মোর মেঘের সঙ্গী (পৃ. ৪৭৩)
- মোর ভাবনারে কী হাওয়ায় মাতালে (পৃ. ৪৭৪)
- আমার প্রিয়ার ছায়া আকাশে আজ ভাসে (পৃ. ৪৭৪)
- ওগো সঁওতালি ছেলে (পৃ. ৪৭৫)
- বাদল-দিনের প্রথম কদম ফুল (পৃ. ৪৭৫)
- আজি তোমায় আবার চাই শুনাবারে (পৃ. ৪৭৬)
- এসো গো জ্বেলে দিয়ে যাও (পৃ. ৪৭৬)
- আজি ঝরঝর মুখর বাদর-দিনে (পৃ. ৪৭৭)
- শ্রাবণের গগনের গায় (পৃ. ৪৭৭)
- স্বপ্নে আমার মনে হল (পৃ. ৪৭৭)
- শেষ গানেরই রেশ নিয়ে যাও চলে (পৃ. ৪৭৮)
- এসেছিলে তবু আস নাই (পৃ. ৪৭৮)
- এসেছিনু দ্বারে তব শ্রাবণরাতে (পৃ. ৪৭৮)
- নিবিড় মেঘের ছায়ায় মন দিয়েছি মেলে (পৃ. ৪৭৯)
- আমার যে দিন ভেসে গেছে চোখের জলে (পৃ. ৪৭৯)
- পাগলা হাওয়ার বাদল-দিনে (পৃ. ৪৮০)
- আজি মেঘ কেটে গেছে সকালবেলায় (পৃ. ৪৮০)
- সঘন গহন রাত্রি (পৃ. ৪৮১)
- ওগো তুমি পঞ্চদশী (পৃ. ৪৮১)
- আজি শরততপনে প্রভাতস্বপনে (পৃ. ৪৮১)
- মেঘের কোলে রোদ হেসেছে (পৃ. ৪৮২)
- আজ ধানের ক্ষেতে রৌদ্রছায়ায় (পৃ. ৪৮২)
- আমরা বেঁধেছি কাশের গুচ্ছ (পৃ. ৪৮৩)
- অমল ধবল পালে লেগেছে (পৃ. ৪৮৩)
- আমার নয়ন-ভুলানো এলে (পৃ. ৪৮৪)
- শিউলি ফুল, শিউলি ফুল (পৃ. ৪৮৪)
- শরতে আজ (প্রভাতে আজ (পৃ. ৪৮৫)
- আজ প্রথম ফুলের পাব (প্রথম ফুলের (পৃ. ৪৮৫)
- ওগো শেফালিবনের মনের (পৃ. ৪৮৫)
- শরত-আলোর কমলবনে (পৃ. ৪৮৭)
- তোমার মোহন রূপে কে রয় ভুলে (পৃ. ৪৮৭)
- শরৎ, তোমার অরুণ আলোর অঞ্জলি (পৃ. ৪৮৭)
- তোমরা যা বল তাই বলল (পৃ. ৪৮৮)
- কোন্ খেপা শ্রাবণ ছুটে এল (পৃ. ৪৮৮)
- আকাশ হতে খসল তারা (পৃ. ৪৮৯)
- হৃদয়ে ছিলে জেগে (পৃ. ৪৮৯)
- সারা নিশি ছিলেম শুয়ে বিজন ভুয়ে (পৃ. ৪৮৯)
- দেখো- দেখো, দেখো, শুকতারা আঁখি মেলি চায় (পৃ. ৪৯০)
- ওলো শেফালি, ওলো শেফালি (পৃ. ৪৯০)
- এসো শরতের অমল মহিমা (পৃ. ৪৯০)
- এবার অবগুণ্ঠন খোলল (পৃ. ৪৯১)
- তোমার নাম জানি নে, সুর জানি (পৃ. ৪৯১)
- মরি লো) কার বাশি (কার বাশি নিশিভোরে (পৃ. ৪৯১)
- আমার রাত পোহালো শারদ প্রাতে (পৃ. ৪৯২)
- নির্মল কান্ত, নমো হে নমো (পৃ. ৪৯২)
- আলোর অমল কমলখানি (পৃ. ৪৯২)
- সেই তো তোমার পথের বঁধু (পৃ. ৪৯৩)
- পোহালে পোহাললা বিভাবরী (পৃ. ৪৯৩)
- নব-কুল-ধবলদল-সুশীতলা (পৃ. ৪৯৩)
- হিমের রাতে ওই গগনের দীপগুলিরে (পৃ. ৪৯৪)
- হায় হেমন্তলক্ষ্মী, তোমার (পৃ. ৪৯৪)
- হেমন্তে কোন্ বসন্তেরই বাণ (পৃ. ৪৯৪)
- সে দিন আমায় বলেছিলে (পৃ. ৪৯৫)
- নমোনমোনমো (পৃ. ৪৯৫)
- শীতের হাওয়ার লাগল নাচন (পৃ. ৪৯৫)
- শিউলি-ফোটা ফুরোল যেই (পৃ. ৪৯৬)
- এল যে শীতের বেলা (পৃ. ৪৯৬)
- পৌষ তোদের ডাক দিয়েছে (পৃ. ৪৯৬)
- ছাড়্ গো তোরা ছাড়্ গো (পৃ. ৪৯৭)
- আমরা নূতন প্রাণের চর (পৃ. ৪৯৭)
- আর নাই-যে দেরি, নাই-যে দেরি (পৃ. ৪৯৮)
- এ কী মায়া লুকাও কায়া (পৃ. ৪৯৮)
- মোরা ভাঙব তাপস (মোরা ভাঙব, ভাঙব তাপস (পৃ. ৪৯৮)
- শীতের বনে কোন্ সে কঠিন আসবে বলে (পৃ. ৪৯৯)
- নমো, নমো (পৃ. ৪৯৯)
- হে সন্ন্যাসী) হিমগিরি ফেলে (পৃ. ৪৯৯)
- নব বসন্তের দানের ডালি (পৃ. ৫০০)
- এস এস’ বসন্ত ধরাতলে (পৃ. ৫০০)
- আজি বসন্ত জাগ্রত দ্বারে (পৃ. ৫০১)
- এনেছ ওই শিরীষ বকুল আমের মুকুল (পৃ. ৫০২)
- ও মঞ্জরী, ও মঞ্জরী (পৃ. ৫০২)
- কার যেন এই মনের বেদন (পৃ. ৫০৩)
- দোলে দোলে দোলে প্রেমের দোলন-চাঁপা (পৃ. ৫০৩)
- অনন্তের বাণী তুমি (পৃ. ৫০৪)
- এবার এল সময় রে তোর (পৃ. ৫০৪)
- ওরে গৃহবাসী, খেল্ দ্বার খোন্ (পৃ. ৫০৪)
- একটুকু ছোঁওয়া লাগে (পৃ. ৫০৫)
- ওগো বধু সুন্দরী (পৃ. ৫০৫)
- আমার বনে বনে ধরল মুকুল (পৃ. ৫০৬)
- আমি পথভোলা এক পথিক এসেছি (পৃ. ৫০৬)
- আজি দখিণ-দুয়ার খোলা (পৃ. ৫০৭)
- বসন্তে কি শুধু কেবল (পৃ. ৫০৮)
- ওগো দখিন হাওয়া (পৃ. ৫০৮)
- আকাশ আমায় ভরল আলোয় (পৃ. ৫০৮)
- মোর বীণা ওঠে (পৃ. ৫০৯)
- ওরে ভাই, ফাগুন লেগেছে বনে বনে (পৃ. ৫০৯)
- এত দিন যে বসে ছিলেম পথ চেয়ে (পৃ. ৫১০)
- বসন্তে ফুল গাঁথল আমার (পৃ. ৫১০)
- ওরে আয় রে তবে (পৃ. ৫১১)
- বসন্ত, তোর শেষ করে দে রঙ্গ (পৃ. ৫১১)
- দিনশেষে বসন্ত যা প্রাণে গেল বলে (পৃ. ৫১১)
- সব দিবি কে, সব দিবি পায় (পৃ. ৫১২)
- বাকি আমি রাখব না (পৃ. ৫১২)
- ফল ফলাবার আশা আমি (পৃ. ৫১২)
- যদি তারে নাই চিনি গো (পৃ. ৫১৩)
- ধীরে ধীরে ধীরে বও ওগো উতল হাওয়া (পৃ. ৫১৩)
- দখিন হাওয়া, জাগগা জাগো (পৃ. ৫১৪)
- সহসা ডালপালা তোর উতলা যে (পৃ. ৫১৪)
- সে কি ভাবে গোপন হবে (পৃ. ৫১৪)
- ওই) ভাঙল হাসির বাঁধ (পৃ. ৫১৫)
- ও আমার চাঁদের আলো (পৃ. ৫১৫)
- ও চাদ, তোমায় দোলা দেবে কে (পৃ. ৫১৫)
- শুকনো পাতা কে-যে ছড়ায় ওই দূরে (পৃ. ৫১৬)
- তোমার বাস কোথা-যে, পথিক ওগো (পৃ. ৫১৬)
- আজ দখিনবাতাসে (পৃ. ৫১৭)
- বিদায় যখন চাইবে তুমি (পৃ. ৫১৭)
- এ বেলা ডাক পড়েছে কোন্খানে (পৃ. ৫১৭)
- না, যেয়ো না যেয়ো নাকো (পৃ. ৫১৮)
- এবার বিদায় বেলার সুর ধরে ধরো (পৃ. ৫১৮)
- আজ খেলা-ভাঙার খেলা (পৃ. ৫১৯)
- আজ কি তাহার বারতা পেল রে (পৃ. ৫১৯)
- চরণরেখা তব যে পথে দিলে লেখি (পৃ. ৫১৯)
- নমো নমো, নমো নম, নমো নমো, তুমি সুন্দরতম (পৃ. ৫২০)
- তোমার আসন পাতব কোথায় (পৃ. ৫২০)
- কে) রঙ লাগালে বনে বনে (পৃ. ৫২০)
- মন যে বলে চিনি চিনি (পৃ. ৫২১)
- বকুলগন্ধে বন্যা এল (পৃ. ৫২১)
- বাসন্তী, হে ভুবনমোহিনী (পৃ. ৫২২)
- আন্ গো তোরা কার কী আছে (পৃ. ৫২২)
- ফাগুন, হাওয়ায় হাওয়ায় করেছি যে দান (পৃ. ৫২৩)
- নিবিড় অমা-তিমির হতে (পৃ. ৫২৩)
- হে মাধবী, দ্বিধা কেন (পৃ. ৫২৩)
- ওরা অকারণে চঞ্চল (পৃ. ৫২৪)
- ফাগুনের নবীন আনন্দে (পৃ. ৫২৪)
- বেন কী ভাষায় রে (পৃ. ৫২৫)
- চলে যায় মরি হায় বসন্তের দিন (পৃ. ৫২৫)
- বসন্তে বসন্তে তোমার কবিরে দাও ডাক (পৃ. ৫২৫)
- আমার মল্লিকাবনে (পৃ. ৫২৬)
- ক্লান্ত যখন আম্রকলির কাল (পৃ. ৫২৬)
- তুমি কিছু দিয়ে যাও (পৃ. ৫২৬)
- আজি এই গন্ধবিধুর সমীরণে (পৃ. ৫২৭)
- এবার ভাসিয়ে দিতে হবে (পৃ. ৫২৭)
- বসন্তে আজ ধরার চিত্ত হল উতলা (পৃ. ৫২৭)
- তুমি কোন্ পথে যে এলে পথিক (পৃ. ৫২৮)
- অনেক দিনের মনের মানুষ (পৃ. ৫২৮)
- পুরাতনকে বিদায় দিলে না যে (পৃ. ৫২৮)
- ঝর-ঝর-ঝর-ঝর ঝরে রঙের ঝরুনা (পৃ. ৫২৯)
- পূর্বাচলের পানে তাকাই (পৃ. ৫২৯)
- নীল আকাশের কোণে কোণে (পৃ. ৫২৯)
- মাধবী হঠাৎ কোথা হতে (পৃ. ৫৩০)
- নীল দিগন্তে ওই ফুলের আগুন (পৃ. ৫৩১)
- বসন্ত তার গান লিখে যায় (পৃ. ৫৩১)
- ফাগুনের শুরু হতেই শুকনো পাতা (পৃ. ৫৩১)
- ফাগুনের পূর্ণিমা এল কার লিপি হাতে (পৃ. ৫৩২)
- এক ফাগুনের গান সে আমার (পৃ. ৫৩২)
- ওরে বকুল, পারুল, ওরে (পৃ. ৫৩৩)
- নিশীথরাতের প্রাণ (পৃ. ৫৩৩)
- চেনা ফুলের গন্ধস্রোতে (পৃ. ৫৩৪)
- মধুর বসন্ত এসেছে (পৃ. ৫৩৪)
- আমার মালার ফুলের দলে আছে লেখা (পৃ. ৫৩৪)
- আজি কমলমুকুলদল খুলিল (পৃ. ৫৩৫)
- পুষ্প ফুটে কোন কুঞ্জবনে (পৃ. ৫৩৫)
- এই মৌমাছিদের ঘরছাড়া কে করেছে রে (পৃ. ৫৩৬)
- বিদায় নিয়ে গিয়েছিলেম বারে বারে (পৃ. ৫৩৬)
- এই কথাটাই ছিলেম ভুলে (পৃ. ৫৩৭)
- এবার তো যৌবনের কাছে (পৃ. ৫৩৭)
- সেই তত বসন্ত ফিরে এল (পৃ. ৫৩৮)
- নিবিড় অন্তরতর বসন্ত এল প্রাণে (পৃ. ৫৩৮)
- নব নব পল্লবরাজি (পৃ. ৫৩৮)
- মম অন্তর উদাসে (পৃ. ৫৩৯)
- ফাগুন-হাওয়ায় রঙে রঙে (পৃ. ৫৩৯)
- ঝরা পাতা গো, আমি তোমারি দলে (পৃ. ৫৩৯)
বিচিত্র
- আমায় ক্ষমমা হে ক্ষমো, নমো হে নমো (পৃ. ৫৪৩)
- নৃত্যের তালে তালে, নটরাজ (পৃ. ৫৪৩)
- নাই ভয়, নাই ভয় নাই রে (পৃ. ৫৪৪)
- প্রলয়নাচন নাচলে যখন (পৃ. ৫৪৫)
- দুই হাতে কালের (পৃ. ৫৪৫)
- মম চিত্তে নিতি নৃত্যে কে-যে নাচে (পৃ. ৫৪৫)
- আমার ঘুর লেগেছে তাধিন্ তাধি (পৃ. ৫৪৬)
- কমলবনের মধুপরাজি (পৃ. ৫৪৬)
- এসো গো নূতন জীবন (পৃ. ৫৪৭)
- মধুর মধুর ধ্বনি বাজে (পৃ. ৫৪৭)
- ওঠো রে মলিনমুখ (পৃ. ৫৪৭)
- আমার নাই বা হল পারে যাওয়া (পৃ. ৫৪৮)
- যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন (পৃ. ৫৪৮)
- গ্রামছাড়া ওই রাঙা মাটির পথ (পৃ. ৫৪৯)
- এই তো ভালো লেগেছিল (পৃ. ৫৪৯)
- রাঙিয়ে দিয়ে যাও (পৃ. ৫৫০)
- আমার অন্ধপ্রদীপ শূন্য-পানে চেয়ে আছে (পৃ. ৫৫১)
- কেন যে মন ভোলে আমার (পৃ. ৫৫১)
- আমারে ডাক দিল কে ভিতর পানে (পৃ. ৫৫২)
- হাটের ধুলা সয় না যে আর (পৃ. ৫৫২)
- আমি একলা চলেছি এ ভবে (পৃ. ৫৫২)
- স্বপনপারের ডাক শুনেছি (পৃ. ৫৫৩)
- আপন মনে গোপন কোণে (পৃ. ৫৫৩)
- সকাল বেলার কুঁড়ি আমার (পৃ. ৫৫৩)
- পাগল যে তুই, কণ্ঠ ভ’রে (পৃ. ৫৫৪)
- খেলাঘর বাঁধতে লেগেছি. (পৃ. ৫৫৪)
- গোপন প্রাণে একলা মানুষ (পৃ. ৫৫৫)
- আমার জীর্ণ পাতা যাবার বেলায় (পৃ. ৫৫৫)
- এ শুধু অলস মায়া (পৃ. ৫৫৫)
- যে আমি ওই ভেসে চলে (পৃ. ৫৫৬)
- দিনগুলি মোর সোনার খাঁচায়’রইল না (পৃ. ৫৫৭)
- তরীতে পা দিই নি আমি (পৃ. ৫৫৭)
- আমি ফিরব না রে, ফিরব না আর (পৃ. ৫৫৮)
- আয় আয় রে পাগল (পৃ. ৫৫৮)
- কোন্ সুদূর হতে আমার মনোমাঝে (পৃ. ৫৫৯)
- আকাশ হতে আকাশপথে (পৃ. ৫৫৯)
- আলোক-চোরা লুকিয়ে এল ওই (পৃ. ৫৬০)
- জাগ’ আলসশয়নবিলগ্ন (জাগ’ জাগ’ আলসশয়নবিলগ্ন) তপতী (পৃ. ৫৬০)
- তোমার আসন শূন্য আজি (পৃ. ৫৬০)
- মোরা সত্যের পরে মন (পৃ. ৫৬১)
- আমাদের শান্তিনিকেতন (পৃ. ৫৬২)
- গো এই-যে ধুলা আমার না এ (পৃ. ৫৬২)
- জীবন আমার চলছে যেমন (পৃ. ৫৬৩)
- কী পাই নি তারি হিসাব মিলাতে (পৃ. ৫৬৩)
- আমি যে সব নিতে চাই, সব নিতে ধাই রে (পৃ. ৫৬৩)
- আলো আমার আলো ওগো (পৃ. ৫৬৪)
- ওরে ওরে ওরে, আমার মন মেতেছে (পৃ. ৫৬৪)
- হারে রে রে রে রে (পৃ. ৫৬৫)
- আনন্দেরই সাগর হতে (আনন্দেরই সাগর থেকে (পৃ. ৫৬৫)
- খর বায়ু বয় বেগে (পৃ. ৫৬৫)
- যুদ্ধ যখন বাধিল অচলে চঞ্চলে (পৃ. ৫৬৬)
- গগনে গগনে ধায় হাঁকি (পৃ. ৫৬৬)
- ভাঙো বাঁধ ভেঙে দাও (পৃ. ৫৬৭)
- ওই সাগরের ঢেউয়ে ঢেউয়ে বাজল ভেরী (পৃ. ৫৬৭)
- দুয়ার মোর পথপাশে (পৃ. ৫৬৮)
- নাহয় তোমার যা হয়েছে তাই হল (পৃ. ৫৬৮)
- সে কোন বনের হরিণ ছিল আমার মনে (পৃ. ৫৬৮)
- তোমার হল শুরু, আমার হল সারা (পৃ. ৫৬৯)
- এমনি করেই যায় যদি দিন যাক-না (পৃ. ৫৬৯)
- আমারে বাঁধবি তোরা সেই বাধন কি (পৃ. ৫৭০)
- ফিরে আমায় মিছে ডাক’ স্বামী (ফিরে ফিরে আমায় (পৃ. ৫৭০)
- ফুলে পরীক্ষার এই পালা (ফুলো ফুরালো এবার (পৃ. ৫৭০)
- ওরে শিকল, তোমায় কোলে করে (পৃ. ৫৭১)
- আমাকে যে বাঁধবে ধরে (পৃ. ৫৭১)
- আমি চঞ্চল হে (পৃ. ৫৭১)
- ওরে সাবধানী পথিক, বারেক (পৃ. ৫৭২)
- তরী আমার হঠাৎ ডুবে যায় (পৃ. ৫৭২)
- আমি কেবলই স্বপন করেছি বপন (পৃ. ৫৭৩)
- শুধু যাওয়া আসা (পৃ. ৫৭৩)
- ওগো, তোরা কে যাবি পারে (পৃ. ৫৭৪)
- তোমাদের দান যশের ডালায় (পৃ. ৫৭৪)
- দূর রজনীর স্বপন লাগে (পৃ. ৫৭৫)
- ওরে মাঝি, ওরে আমার মানবজন্মতরীর মাঝি (পৃ. ৫৭৫)
- চোখ যে ওদের ছুটে চলে গো (পৃ. ৫৭৫)
- কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি (পৃ. ৫৭৬)
- তুমি কি কেবলই ছবি (পৃ. ৫৭৭)
- আজ তারায় তারায় দীপ্ত শিখার (পৃ. ৫৭৭)
- ওরে প্রজাপতি, মায়া দিয়ে কে যে (পৃ. ৫৭৮)
- নমো যন্ত্র, নমো- যন্ত্র, নমো (পৃ. ৫৭৮)
- ওগগা নদী, আপন বেগে (পৃ. ৫৭৯)
- প্রাঙ্গণে মোর শিরীষশাখায় ফাগুনমাসে (পৃ. ৫৭৯)
- হে আকাশবিহারী নীরদবাহন জল (পৃ. ৫৮০)
- যে কেবল পালিয়ে বেড়ায় (পৃ. ৫৮০)
- ও কি এল, ও কি এল না (পৃ. ৫৮১)
- দূরদেশী সেই রাখাল ছেলে (পৃ. ৫৮১)
- বাজে গুরুগুরু শঙ্কার ডঙ্কা (পৃ. ৫৮২)
- ও জোনাকি, কী সুখে ওই ডানা দুটি মেলেছ (পৃ. ৫৮২)
- হ্যাদে গো নন্দরানী (পৃ. ৫৮২)
- আঁধারের লীলা আকাশে আলোকলেখায় লেখায় (পৃ. ৫৮৩)
- দেখা না-দেখায় মেশা (পৃ. ৫৮৩)
- তুমি উষার সোনার বিন্দু (পৃ. ৫৮৩)
- আকাশ, তোমার কোন্ রূপে মন চিনতে পারে (পৃ. ৫৮৪)
- আধেক ঘুমে নয়ন চুমে (পৃ. ৫৮৪)
- পাখি বলে, চাপা, আমারে কও (পৃ. ৫৮৫)
- মাটির বুকের মাঝে বন্দী যে জল (পৃ. ৫৮৬)
- আমি সন্ধ্যাদীপের শিখা (পৃ. ৫৮৬)
- মাটির প্রদীপখানি আছে (পৃ. ৫৮৬)
- আমি তোমারি মাটির কন্যা, জননী বসুন্ধরা (পৃ. ৫৮৭)
- যাবই আমি যাবই ওগো (পৃ. ৫৮৭)
- আমরা নূতন যৌবনেরই দূত (পৃ. ৫৮৮)
- তিমিরময় নিবিড় নিশা (পৃ. ৫৮৮)
- হায়, হায় রে, হায় পরবাসী (পৃ. ৫৮৯)
- সুন্দরের বন্ধন নিষ্ঠুরের হাতে (পৃ. ৫৮৯)
- আকাশে তোর তেমনি আছে ছুটি (পৃ. ৫৯০)
- কোথায় ফিরিস পরম শেষের অন্বেষণে (পৃ. ৫৯০)
- চাহিয়া দেখো রসের স্রোতে (পৃ. ৫৯০)
- রয় যে কাঙাল শূন্য হাতে (পৃ. ৫৯১)
- সে কোন্ পাগল যায় পথে তোর (পৃ. ৫৯১)
- পরবাসী, চলে এসো ঘরে (পৃ. ৫৯২)
- ছিল যে পরানের অন্ধকারে (পৃ. ৫৯২)
- যে কাঁদনে হিয়া দিছে (পৃ. ৫৯৩)
- আমরা লক্ষ্মীছাড়ার দল (পৃ. ৫৯৩)
- ওগো তোমরা সবাই ভালো (পৃ. ৫৯৪)
- ভালোমানুষ নই রে মোর (পৃ. ৫৯৪)
- আমাদের ভয় কাহারে (পৃ. ৫৯৫)
- আমাদের পাকবে না চুল গো (পৃ. ৫৯৫)
- পায়ে পড়ি শোনো ভাই গাইয়ে (পৃ. ৫৯৫)
- ও ভাই কানাই, কারে জানাই (পৃ. ৫৯৬)
- কাটাবনবিহারিণী সুর-কানা দেবী (পৃ. ৫৯৬)
- আমরা না-গান গাওয়ার দল রে (পৃ. ৫৯৭)
- মমাদের কিছু নাই রে নাই (পৃ. ৫৯৭)
- এবার যমের দুয়োর খোলা পেয়ে (পৃ. ৫৯৮)
- হায় হায় হায় দিন চলি যায় (পৃ. ৫৯৮)
- ওগো ভাগ্যদেবী পিতামহী (পৃ. ৫৯৯)
- ওর ভাব দেখে যে পায় হাসি (পৃ. ৫৯৯)
- আমরা খুঁজি খেলার সাথি (পৃ. ৬০০)
- মোদের যেমন খেলা তেমনি যে কাজ (পৃ. ৬০০)
- সব কাজে হাত লাগাই মোরা (পৃ. ৬০০)
- কঠিন লোহা কঠিন ঘুমে ছিল অচেতন (পৃ. ৬০১)
- আমরা চাষ করি আনন্দে (পৃ. ৬০১)
- তোমরা হাসিয়া বহিয়া চলিয়া যাও (পৃ. ৬০১)
- ওগো পুরবাসী (পৃ. ৬০২)
- আমার যাবার সময় হল (পৃ. ৬০২)
- ওরে যেতে হবে আর দেরি নাই (পৃ. ৬০৩)
- আমিই শুধু রইনু বাকি (পৃ. ৬০৩)
- সারা বরষ দেখি নে মা (পৃ. ৬০৩)
- যাহা পাও তাই লও (পৃ. ৬০৩)
- মেঘেরা চলে চলে যায় (পৃ. ৬০৪)
- আমি শ্রাবণ-আকাশে ওই দিয়েছি পাতি (পৃ. ৬০৫)
- সন্ন্যাসী যে জাগিল ওই, জাগিল (পৃ. ৬০৬)
- এসেছে হাওয়া বাণীতে দোল-দোলানো (পৃ. ৬০৬)
আনুষ্ঠানিক
- দুইটি হৃদয়ে একটি আসন (পৃ. ৬০৭)
- সুধাসাগরতীরে হে (পৃ. ৬০৭)
- উজ্জ্বল করো হে আজি (পৃ. ৬০৭)
- দুটি প্রাণ এক ঠাঁই (পৃ. ৬০৮)
- সুখে থাকো আর সুখী করো সবে (পৃ. ৬০৮)
- দুই হৃদয়ের নদী (পৃ. ৬০৯)
- দুজনে যেথায় মিলিছে সেথায় (পৃ. ৬০৯)
- যে তরণীখানি ভাসালে দুজনে (পৃ. ৬০৯)
- শুভদিনে এসেছে দোঁহে (পৃ. ৬১০)
- সবারে করি আহ্বান (পৃ. ৬১০)
- আয় আয় আয় আমাদের অঙ্গনে (পৃ. ৬১১)
- মরুবিজয়ের কেতন উড়াও শূন্যে (পৃ. ৬১১)
- ওহে নবীন অতিথি (পৃ. ৬১১)
- এসো হে গৃহদেবতা (পৃ. ৬১২)
- ফিরে চল্, ফিরে চল্, ফিরে চল্ মাটির টানে— (পৃ. ৬১২)
- আয় রে মোরা ফসল কাটি— (পৃ. ৬১৩)
- অগ্নিশিখা, এসো এসো (পৃ. ৬১৩)
- এসো এসো এসো প্রাণের উৎসবে (পৃ. ৬১৪)
- বিশ্বরাজালয়ে বিশ্ববীণা বাজিছে (পৃ. ৬১৫)
- দিনের বিচার করো (পৃ. ৬১৫)
- তোমার আনন্দ ওই (পৃ. ৬১৬)
গীতিনাট্য ও নৃত্যনাট্য
ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী
- বসন্ত আওল রে (পৃ. ৭৫৩)
- শুন লো শুন লো বালিকা (পৃ. ৭৫৩)
- হৃদয়ক সাধ মিশাওল হৃদয়ে (পৃ. ৭৫৪)
- শ্যাম রে, নিপট কঠিন (পৃ. ৭৫৪)
- সজনি সজনি রাধিকা লো (পৃ. ৭৫৫)
- বঁধুয়া, হিয়া-পর আও রে (পৃ. ৭৫৫)
- শুন, সখি, বাজই বাঁশি (পৃ. ৭৫৬)
- গহন কুসুমকুঞ্জ-মাঝে (পৃ. ৭৫৬)
- সতিমির রজনী, সচকিত সজনী (পৃ. ৭৫৭)
- বজাও রে মোহন বাঁশি (পৃ. ৭৫৭)
- আজু, সখি, মুহু মুহু (পৃ. ৭৫৯)
- শ্যাম, মুখে তব মধুর অধরমে (পৃ. ৭৫৯)
- বাদরবরখন, নীরদগরজন (পৃ. ৭৬০)
- সখি রে, পিরীত বুঝবে কে (পৃ. ৭৬০)
- হম, সখি, দারিদ নারী (পৃ. ৭৬১)
- মাধব, না কহ আদরবাণী (পৃ. ৭৬১)
- সখি লো, সখি লো, নিকরুণ মাধব (পৃ. ৭৬২)
- বার বার, সখি, বারণ করনু (পৃ. ৭৬৩)
- হম যব না রব, সজনী (পৃ. ৭৬৩)
- কো তুঁহু বোলবি মোয় (পৃ. ৭৬৪)
নাট্যগীতি
- অ অ চিতা, দ্বিগুণ দ্বিগুণ (পৃ. ৭৬৭)
- হৃদয়ে রাখো গো, দেবী, চরণ তোমার (পৃ. ৭৬৭)
- নীরব রজনী দেখো মগ্ন জোছনায় (পৃ. ৭৬৮)
- ক্ষমা করো মোরে সখী (পৃ. ৭৬৯)
- সখী, আর কত দিন সুখহীন শান্তিহীন জয়জয়ন্তী-ঝাঁপতাল (পৃ. ৭৬৯)
- কত দিন এক সাথে ছিনু ঘুমঘোরে (পৃ. ৭৭০)
- নাচ, শ্যামা, তালে তালে (পৃ. ৭৭০)
- বিপাশার তীরে ভ্রমিবারে যাই (পৃ. ৭৭০)
- খেলা কর, খেলা কর (পৃ. ৭৭১)
- আঁধার শাখা উজল করি (পৃ. ৭৭১)
- সখী ভাবনা কাহারে বলে (পৃ. ৭৭১)
- কাছে তার যাই যদি (পৃ. ৭৭২)
- যে ভালোবাসুক সে ভালোবাসুক (পৃ. ৭৭৩)
- কে তুমি গো খুলিয়াছ স্বর্গের দুয়ার (পৃ. ৭৭৩)
- কিছুই তো হল না (পৃ. ৭৭৩)
- কী করিব বলে সখা (পৃ. ৭৭৪)
- না সখা, মনের ব্যথা (পৃ. ৭৭৪)
- বুঝেছি বুঝেছি সখা (পৃ. ৭৭৪)
- তুই রে বসন্তসমীরণ (পৃ. ৭৭৫)
- বসন্ত-প্রভাতে এক মালতীর ফুল (পৃ. ৭৭৬)
- তরুতলে ছিন্নবৃন্ত মালতীর ফুল (পৃ. ৭৭৬)
- যোগী হে, কে তুমি হৃদি-আসনে (পৃ. ৭৭৭)
- ভিক্ষে দে গো, ভিক্ষে দে (পৃ. ৭৭৭)
- আয় রে আয় রে সঁঝের বা (পৃ. ৭৭৭)
- প্রিয়ে, তোমার ঢে“কি হলে (পৃ. ৭৭৭)
- কথা কোস্ নে লো রাই (পৃ. ৭৭৮)
- ওই জানালার কাছে বসে আছে (পৃ. ৭৭৮)
- সাধ করে কেন, সখা, ঘটাবে গেরো (পৃ. ৭৭৮)
- ধীরে ধীরে প্রাণে আমার (পৃ. ৭৭৮)
- তুমি আছ কোন্ পাড়া (পৃ. ৭৭৯)
- দেখো ওই কে এসেছে (পৃ. ৭৭৯)
- ভালো যদি বাস সখী (পৃ. ৭৭৯)
- ও কেন ভালোবাসা জানাতে আসে (পৃ. ৭৮০)
- ভালোবাসিলে যদি সে (পৃ. ৭৮০)
- কেন রে চাস ফিরে ফিরে (পৃ. ৭৮০)
- প্রমোদে ঢালিয়া দিমু মন (পৃ. ৭৮০)
- হা, কে বলে দেবে (পৃ. ৭৮০)
- সখা, সাধিতে সাধাতে কত সুখ (পৃ. ৭৮১)
- এত ফুল কে ফোটালে কাননে (পৃ. ৭৮১)
- আমাদের সখীরে কে নিয়ে যাবে রে (পৃ. ৭৮১)
- কোথা ছিলি সজনী লো (পৃ. ৭৮১)
- ও কী কথা বল সখী (পৃ. ৭৮২)
- মধুর মিলন (পৃ. ৭৮২)
- মা, একবার দাড়া গো হেরি (পৃ. ৭৮২)
- মা আমার, কেন তোরে স্নান নেহারি (পৃ. ৭৮৩)
- ওই আঁখি রে (পৃ. ৭৮৩)
- আজ আসবে শ্যাম গোকুলে ফিরে (পৃ. ৭৮৩)
- রাজ-অধিরাজ, তব ভালে জয়মালা (পৃ. ৭৮৪)
- ঝর ঝর রক্ত ঝরে (পৃ. ৭৮৪)
- উলঙ্গিনী নাচে রণরঙ্গে (পৃ. ৭৮৪)
- থাকতে আর তোত পারলি নে মা (পৃ. ৭৮৪)
- খাঁচার পাখি ছিল সোনার খাঁচাটিতে (পৃ. ৭৮৫)
- একদা প্রাতে কুঞ্জতলে (পৃ. ৭৮৬)
- কেন নিবে গেল বাতি (পৃ. ৭৮৬)
- তুমি পড়িতেছ হেসে (পৃ. ৭৮৬)
- আজি উন্মাদ মধুনিশি, ওগো (পৃ. ৭৮৭)
- সে আসি কহিল, প্রিয়ে (পৃ. ৭৮৮)
- এ কি সত্য সকলই সত্য (পৃ. ৭৮৮)
- এবার চরিমু তবে (পৃ. ৭৮৯)
- বন্ধু, কিসের তরে অশ্রু ঝরে (পৃ. ৭৯০)
- ভাঙা দেউলের দেবতা (পৃ. ৭৯১)
- যদি জোটে রোজ (পৃ. ৭৯২)
- অভয় দাও তো বলি আমার wish কী (পৃ. ৭৯২)
- কত কাল রবে বল’ ভারত রে (পৃ. ৭৯৩)
- কী জানি কী ভেবেছ মনে (পৃ. ৭৯৩)
- পাছে চেয়ে বসে আমার মন (পৃ. ৭৯৩)
- বড়ো থাকি কাছাকাছি (পৃ. ৭৯৩)
- যারে মরণদশায় ধরে (পৃ. ৭৯৪)
- দেখব কে তোর কাছে আসে (পৃ. ৭৯৪)
- তুমি আমায় করবে মস্ত লোক (পৃ. ৭৯৪)
- চির-পুরানো চাঁদ (পৃ. ৭৯৪)
- স্বর্গে তোমায় নিয়ে যাবে উড়িয়ে (পৃ. ৭৯৪)
- ভুলে ভুলে আজ ভুলময় (পৃ. ৭৯৫)
- সকলই ভুলেছে ভোলা মন (পৃ. ৭৯৫)
- পোড়া মনে শুধু পোড়া মুখখানি জাগে রে (পৃ. ৭৯৫)
- বিরহে মরিব বলে (পৃ. ৭৯৫)
- কার হাতে যে ধরা দেব প্রাণ (পৃ. ৭৯৫)
- ওগো হৃদয়বনের শিকারী (পৃ. ৭৯৬)
- ওগো দয়াময়ী চোর (পৃ. ৭৯৬)
- চলেছে ছুটিয়া পলাতকা হিয়া (পৃ. ৭৯৬)
- আমি কেবল ফুল জোগাব (পৃ. ৭৯৬)
- মনোমন্দিরসুন্দরী (পৃ. ৭৯৬)
- তোমার কটি-তটের ধটি (পৃ. ৭৯৭)
- রাজরাজেন্দ্র জয় জয়তু জয় হে (পৃ. ৭৯৭)
- আমরা বসব তোমার সনে (পৃ. ৭৯৮)
- বঁধুয়া, অসময়ে কেন হে প্রকাশ (পৃ. ৭৯৮)
- কবরীতে ফুল শুকালো (পৃ. ৭৯৮)
- মলিন মুখে ফুটুক হাসি (পৃ. ৭৯৮)
- ওর মানের এ বাঁধ টুটবে না কি (পৃ. ৭৯৮)
- আজ আমার আনন্দ দেখে কে (পৃ. ৭৯৯)
- আর কি আমি ছাড়ব তোরে (পৃ. ৭৯৯)
- যেখানে রূপের প্রভা নয়ন-লোভ (পৃ. ৭৯৯)
- এই একলা মোদের হাজার মানুষ (পৃ. ৮০০)
- বাজে রে বাজে রে ওই (পৃ. ৮০০)
- মোরা চলব না (পৃ. ৮০০)
- পথে যেতে তোমার সাথে (পৃ. ৮০১)
- আমার নিকড়িয়া রসের রসিক (পৃ. ৮০১)
- যখন দেখা দাও নি রাধা (পৃ. ৮০১)
- বঁধুর লাগি কেশে আমি পরব এমন ফুল (পৃ. ৮০১)
- মধুঋতু নিত্য হয়ে রইল তোমার (পৃ. ৮০২)
- ও তো আর ফিরবে না রে (পৃ. ৮০২)
- বাজে রে বাজে ডমরু বাজে (পৃ. ৮০২)
- আমার মনের বাঁধন ঘুচে যাবে যদি (পৃ. ৮০৩)
- এত দিন পরে মোরে (পৃ. ৮০৩)
- নূতন পথের পথিক হয়ে আসে (পৃ. ৮০৩)
- কাজ ভোলাবার কে গো তোর (পৃ. ৮০৩)
- শেষ ফলনের ফসল এবার (পৃ. ৮০৪)
- বাঁধন কেন ভূষণ-বেশে (পৃ. ৮০৪)
- দয়া করো, দয়া করো প্রভু (পৃ. ৮০৪)
- জয় জয় জয় হে জয় জ্যোতির্ময় (পৃ. ৮০৫)
- বাজো রে বঁশরি, বাজো (পৃ. ৮০৫)
- তোমায় সাজাব যতনে (পৃ. ৮০৫)
- নমো নমো শচীচিতরঞ্জন (পৃ. ৮০৬)
- নহ মা, নহ কন্যা, নহ বধূ (পৃ. ৮০৬)
- প্রহরশেষের আলোয় রাঙা (পৃ. ৮০৬)
- বলেছিল ‘ধরা দেব না’ (পৃ. ৮০৭)
- গুরুপদে মন করো অর্পণ (পৃ. ৮০৭)
- শশান্ রে শোন্ অবোধ মন (পৃ. ৮০৭)
- জয় জয় তাসবংশ-অবতংস (পৃ. ৮০৭)
- তোলন-নামন পিছন-সামন (পৃ. ৮০৮)
- আমরা চিত্র অতি বিচিত্র (পৃ. ৮০৮)
- চিঁড়েতন হর্তন ইস্কাবন (পৃ. ৮০৮)
- চলো নিয়মমতে (পৃ. ৮০৯)
- হা- আ- আ- আই (পৃ. ৮০৯)
- হচ্ছে—ভয় কী দেখাচ্ছ (পৃ. ৮০৯)
- ইচ্ছে! ইচ্ছে (পৃ. ৮১০)
- আমরা দূর আকাশের নেশায় মাতাল (পৃ. ৮১০)
- বাহির হলেম আমি আপন (পৃ. ৮১০)
- শুনি ওই রুনুঝুনু (পৃ. ৮১১)
- এই তো ভরা হল ফুলে ফুলে (পৃ. ৮১১)
- সুরের জালে কে জড়ালে আমার মন (পৃ. ৮১১)
- কোথাও আমার হারিয়ে যাওয়ার (পৃ. ৮১২)
জাতীয় সংগীত
- ভারত রে, তোর কলঙ্কিত পরমাণুরাশি (পৃ. ৮১৫)
- অয়ি বিষাদিনী বীণা, আয় সখী (পৃ. ৮১৬)
- শোনো শোনো আমাদের ব্যথা (পৃ. ৮১৬)
- একি অন্ধকার এ ভারতভূমি (পৃ. ৮১৭)
- ঢাকো রে মুখ, চন্দ্রমা, জলদে (পৃ. ৮১৮)
- দেশে দেশে ভ্রমি তব দুখগান গাহিয়ে (পৃ. ৮১৮)
- এক সূত্রে বাঁধিয়াছি (পৃ. ৮১৮)
- তোমারি তরে, মা, সঁপিনু এ দেহ (পৃ. ৮১৯)
- তবু পারি নে সঁপিতে প্রাণ (পৃ. ৮১৯)
- কেন চেয়ে আছ, গো মা (পৃ. ৮২০)
- একবার তোরা মা বলিয়া ডাক্ (পৃ. ৮২০)
- কে এসে যায় ফিরে ফিরে (পৃ. ৮২১)
- হে ভারত, আজি তোমারি সভায় (পৃ. ৮২১)
- নব বৎসরে করিলাম পণ (পৃ. ৮২২)
- ওরে ভাই, মিথ্যা ভেবো না (পৃ. ৮২৩)
- আজ সবাই জুটে আসুক ছুটে (পৃ. ৮২৩)
পূজা ও প্রার্থনা
- গগনের থলে রবি চন্দ্র দীপক জ্বলে (পৃ. ৮২৭)
- এ হরিসুন্দর (পৃ. ৮২৭)
- আমরা যে শিশু অতি (পৃ. ৮২৭)
- মহাসিংহাসনে বসি (পৃ. ৮২৮)
- দিবানিশি করিয়া যতন (পৃ. ৮২৮)
- কোথা আছ,প্রভু (পৃ. ৮২৯)
- কী করিলি মেহের ছলনে (পৃ. ৮২৯)
- দেখ চেয়ে দেখ, তোরা জগতের উৎসব (পৃ. ৮৩০)
- আজি শুভ দিনে পিতার ভবনে (পৃ. ৮৩০)
- বড় আশা করে এসেছি গো (পৃ. ৮৩১)
- বর্ষ ওই গেল চলে (পৃ. ৮৩১)
- তুমি কি গো পিতা আমাদের (পৃ. ৮৩১)
- প্রভু, এলেম কোথায় (পৃ. ৮৩২)
- সংসারেতে চারি ধার (পৃ. ৮৩২)
- কী দিব তোমায় (পৃ. ৮৩৩)
- তোমারেই প্রাণের আশা কহিব (পৃ. ৮৩৩)
- হাতে লয়ে দীপ অগণন (পৃ. ৮৩৩)
- সকাতরে ওই কাঁদিছে সকলে (পৃ. ৮৩৪)
- রজনী পোহাইল, চলেছে যাত্রীদল (পৃ. ৮৩৪)
- আজি এনেছে তাঁহারি আশীর্বাদ (পৃ. ৮৩৫)
- চলিয়াছি গৃহ-পানে (পৃ. ৮৩৫)
- দিন তো চলি গেল প্রভু, বৃথা (পৃ. ৮৩৬)
- ভবকোলাহল ছাড়িয়ে (পৃ. ৮৩৬)
- তাহার প্রেমে কে ডুবে আছে (পৃ. ৮৩৬)
- তবে কি ফিরিব ম্লানমুখে সখা (পৃ. ৮৩৬)
- দেখা যদি দিলে ছেড়ো না আর (পৃ. ৮৩৬)
- দুথ দূর করিলে দরশন দিয়ে (পৃ. ৮৩৭)
- দাও হে হৃদয় ভরে দাও (পৃ. ৮৩৭)
- দুয়ারে বসে আছি প্রভু (পৃ. ৮৩৭)
- ডেকেছেন প্রিয়তম (পৃ. ৮৩৭)
- চলেছে তরণী প্রসাদপবনে (পৃ. ৮৩৮)
- পিতার দুয়ারে দাঁড়াইয়া সবে (পৃ. ৮৩৮)
- তোমায় যতনে রাখিব হে (পৃ. ৮৩৮)
- আইল আজি প্রাণসখা (পৃ. ৮৩৯)
- দুখের কথা তোমায় বলিব না (পৃ. ৮৩৯)
- তাঁহার আনন্দধারা জগতে যেতেছে বয়ে (পৃ. ৮৩৯)
- হরি, তোমায় ডাকি (পৃ. ৮৪০)
- আমায় ছজনায় মিলে (পৃ. ৮৪১)
- ঘোরা রজনী, এ মোহঘনঘটা (পৃ. ৮৪১)
- সুমধুর শুনি আজি (পৃ. ৮৪১)
- মিটিল সব ক্ষুধা (পৃ. ৮৪২)
- তারে তারো, হরি, দীনজনে (পৃ. ৮৪২)
- তব প্রেমসুধারসে মেতেছি (পৃ. ৮৪২)
- আমারেও করো মার্জনা (পৃ. ৮৪২)
- ফিরে না ফিরো না আজি (পৃ. ৮৪৩)
- সবে মিলি গাও রে (পৃ. ৮৪৩)
- স্বরূপ তার কে জানে (পৃ. ৮৪৩)
- তোমারে জানি নে হে (পৃ. ৮৪৪)
- এবার বুঝেছি সখা (পৃ. ৮৪৪)
- চাহি না সুখে থাকিতে হে (পৃ. ৮৪৪)
- আজ বুঝি আইল প্রিয়তম (পৃ. ৮৪৫)
- হে মন, তারে দেখো আঁখি খুলিয়ে (পৃ. ৮৪৫)
- জয় রাজরাজেশ্বর (পৃ. ৮৪৫)
- আজি রাজ-আসনে তোমারে বসাইব (পৃ. ৮৪৫)
- হে অনাদি অসীম সুনীল অকূল সিন্ধু (পৃ. ৮৪৫)
- মহাবিশ্বে মহাকাশে (পৃ. ৮৪৬)
- আইল শান্ত সন্ধ্যা (পৃ. ৮৪৬)
- উঠি চলো সুদিন আইল (পৃ. ৮৪৬)
- আমারে করো জীবনদান (পৃ. ৮৪৬)
- রক্ষা করো হে (পৃ. ৮৪৭)
- মহানন্দে হেরে গো সবে (পৃ. ৮৪৭)
- প্রভু, খেলেছি অনেক খেলা (পৃ. ৮৪৭)
- আমি জেনে শুনে তবু ভুলে আছি (কীর্তন) (পৃ. ৮৪৭)
- আমি সংসারে মন দিয়েছি, তুমি (পৃ. ৮৪৮)
- কে জানিত তুমি ডাকিবে আমারে (পৃ. ৮৪৯)
- তুমি কাছে নাই বলে (পৃ. ৮৪৯)
- নয়ন তোমারে পায় না দেখিতে (পৃ. ৮৫০)
- মাঝে মাঝে তব দেখা পাই (কীর্তন) ব্রহ্মসঙ্গীত ৫ (পৃ. ৮৫১)
- ওহে জীবনবল্লভ (পৃ. ৮৫২)
- ওগো দেবতা আমার পাষাণদেবতা (পৃ. ৮৫৩)
- গভীর রাতে ভক্তিভরে (পৃ. ৮৫৩)
- যাত্রী আমি ওরে (পৃ. ৮৫৩)
- দুঃখ এ নয়, সুখ নহে গো (পৃ. ৮৫৪)
- সুখের মাঝে তোমায় দেখেছি (পৃ. ৮৫৪)
- বলল বলল, বন্ধু, বলো (পৃ. ৮৫৫)
- মনের মধ্যে নিরবধি শিকল গড়ার কারখানা (পৃ. ৮৫৫)
- খেলার সাথি, বিদায়দ্বার খোলদা (পৃ. ৮৫৬)
- যাওয়া-আসারই এই কি খেলা (পৃ. ৮৫৬)
- বুঝি ওই সুদূরে ডালি মোরে (পৃ. ৮৫৭)
- কোন্ ভীরুকে ভয় দেখাবি (পৃ. ৮৫৭)
- হৃদয়-আবরণ খুলে গেল (পৃ. ৮৫৭)
- মন প্রাণ কাড়িয়া লও হে হৃদয়স্বামী (পৃ. ৮৫৭)
- • এতে পূর্ব গগন (পৃ. ৮৫৮)
আনুষ্ঠানিক সংগীত
- আজি কাঁদে কারা (পৃ. ৮৬১)
- জয় তব হোক জয় (পৃ. ৮৬১)
- বিশ্ববিদ্যাতীর্থপ্রাঙ্গণ কর’ মহোজ্জ্বল (পৃ. ৮৬২)
- জগতের পুরোহিত তুমি (পৃ. ৮৬২)
- তুমি হে প্রেমের রবি (পৃ. ৮৬২)
- শুভদিনে শুভক্ষণে (পৃ. ৮৬৩)
- দুজনে এক হয়ে যাও (পৃ. ৮৬৩)
- তাঁহার অসীম মঙ্গললোক হতে (পৃ. ৮৬৪)
- নবজীবনের যাত্রাপথে (পৃ. ৮৬৪)
- প্রেমের মিলনদিনে সত্য সাক্ষী যিনি (পৃ. ৮৬৫)
- সুমঙ্গলী বধূ (পৃ. ৮৬৫)
- ইহাদের করো আশীর্বাদ (পৃ. ৮৬৫)
- সমুখে শান্তিপারাবার (পৃ. ৮৬৬)
- একদিন যারা মেরেছিল তাঁরে গিয়ে (পৃ. ৮৬৬)
- আলোকের পথে, প্রভু (পৃ. ৮৬৭)
- ওই মহামানব আসে (পৃ. ৮৬৭)
- হে নূতন, দেখা দিক আর-বার (পৃ. ৮৬৮)
প্রেম ও প্রকৃতি
- গিয়াছে সে দিন যে দিন হৃদয় (পৃ. ৮৭১)
- মন হতে প্রেম যেতেছে শুকায়ে (পৃ. ৮৭১)
- কেন গো সে মোরে যেন করে না বিশ্বাস (পৃ. ৮৭২)
- তোর বসে গাঁথিস মালা (পৃ. ৮৭২)
- বলি, ও আমার গোলাপবালা (পৃ. ৮৭২)
- গোলাপ ফুল ফুটিয়ে আছে (পৃ. ৮৭৩)
- পাগলিনী, তোর লাগি (পৃ. ৮৭৩)
- ওই কথা বলো, সখী, বলল আরবার (পৃ. ৮৭৪)
- শুন নলিনী, খোললা গো আঁখি (পৃ. ৮৭৪)
- ও কথা বলো না তারে (পৃ. ৮৭৫)
- সোনার পিঞ্জর ভাঙিয়ে আমার (পৃ. ৮৭৫)
- হৃদয় মোর কোমল অতি (পৃ. ৮৭৬)
- হৃদয়ের মণি আদরিণী মোর (পৃ. ৮৭৬)
- খুলে দে তরণী (পৃ. ৮৭৭)
- এ কী হরষ হেরি কাননে (পৃ. ৮৭৭)
- আমি স্বপনে রয়েছি ভোর (পৃ. ৮৭৭)
- গেল গেল নিয়ে গেল (পৃ. ৮৭৮)
- হাসি কেন নাই ও নয়নে (পৃ. ৮৭৮)
- এক বার বলল, সখী, ভালোবাস মোরে (পৃ. ৮৭৯)
- কত বার ভেবেছিনু আপনা ভুলিয়া (পৃ. ৮৭৯)
- কেমনে শুধিব বলো তোমার এ ঋণ (পৃ. ৮৮০)
- এ ভালোবাসার যদি দিতে প্রতিদান (পৃ. ৮৮০)
- ওকি সখা, কেন মোরে করো তিরস্কার (পৃ. ৮৮১)
- ওকি সখা, মুছ আঁখি (পৃ. ৮৮২)
- হা সখী, ও আদরে (পৃ. ৮৮২)
- ওকে কেন কাদালি (পৃ. ৮৮২)
- এত দিন পরে সখী (পৃ. ৮৮২)
- চরাচর সকলই মিছে মায়া, ছলনা (পৃ. ৮৮৩)
- তারে দেহে গো আনি (পৃ. ৮৮৩)
- সাধের কাননে মোর (পৃ. ৮৮৩)
- সেই যদি সেই যদি (পৃ. ৮৮৪)
- দুজনে দেখা হল (পৃ. ৮৮৪)
- দেখায়ে দে কোথা আছে (পৃ. ৮৮৫)
- পুরানো সেই দিনের কথা (পৃ. ৮৮৫)
- গা সখী, গাইলি যদি (পৃ. ৮৮৬)
- ও গান আর গাস নে (পৃ. ৮৮৬)
- সকলই ফুরাইল (পৃ. ৮৮৬)
- ফুলটি ঝরে গেছে রে (পৃ. ৮৮৬)
- সখা হে, কী দিয়ে আমি তুষিব তোমায় (পৃ. ৮৮৭)
- বলি গো সজনী, যেয়ো না (পৃ. ৮৮৭)
- সহে না যাতনা (পৃ. ৮৮৭)
- যাই যাই, ছেড়ে দাও (পৃ. ৮৮৮)
- অসীম সংসারে যার কেহ নাই কাঁদিবার (পৃ. ৮৮৮)
- অনন্তসাগরমাঝে দাও তরী ভাসাইয়া (পৃ. ৮৮৮)
- ফিরায়ো না মুখখানি (পৃ. ৮৮৯)
- হিয়া কাঁপিছে সুখে কি দুখে সখী (পৃ. ৮৮৯)
- দাড়াও, মাথা খাও, যেয়ো না সখা (পৃ. ৮৯০)
- কে যেতেছিস, আয় রে হেথা (পৃ. ৮৯০)
- আবার মোরে পাগল ক’রে দিবে কে (পৃ. ৮৯০)
- জীবনে এ কি প্রথম বসন্ত এল, এল (পৃ. ৮৯১)
- কাছে ছিলে দূরে গেলে (পৃ. ৮৯২)
- যদি ভরিয়া লইবে কুম্ভ (পৃ. ৮৯২)
- বড়ো বিস্ময় লাগে হেরি তোমারে (পৃ. ৮৯৩)
- আজি মোর দ্বারে (পৃ. ৮৯৩)
- বৃথা গেয়েছি বহু গান (পৃ. ৮৯৪)
- তুমি সন্ধ্যার মেঘমালা (পৃ. ৮৯৪)
- বিধি ডাগর আঁখি যদি দিয়েছিল (পৃ. ৮৯৪)
- বঁধু, মিছে রাগ কোরো না (পৃ. ৮৯৫)
- কার হাতে যে ধরা দেব হায় (পৃ. ৮৯৫)
- আমাকে যে বাঁধবে ধরে (পৃ. ৮৯৬)
- বুঝি এল, বুঝি এল 'ওরে প্রাণ (পৃ. ৮৯৬)
- আজ বুকের বসন ছিঁড়ে (বুকের বসন (পৃ. ৮৯৬)
- তরুণ প্রাতের অরুণ আকাশ (পৃ. ৮৯৭)
- জলে-ডোবা চিকন শ্যামল (পৃ. ৮৯৭)
- স্বপন-লোকের বিদেশিনী (পৃ. ৮৯৭)
- হৃদয় আমার, ওই বুঝি তোর ফাক্তনী ঢেউ (পৃ. ৮৯৮)
- ওরে বকুল, পারুল, ওরে (পৃ. ৮৯৮)
- হিয়া-মাঝে গোপনে হেরিয়ে (পৃ. ৮৯৯)
- যেন কোন্ ভুলের ঘোরে (পৃ. ৮৯৯)
- অবেলায় যদি এসেছ আমার বনে (পৃ. ৮৯৯)
- তুমি তো সেই যাবেই চলে (পৃ. ৯০০)
- আপনহারা মাতোয়ারা (পৃ. ৯০০)
- কালো মেঘের ঘটা ঘনায় রে (পৃ. ৯০১)
- ওগো জলের রানী (পৃ. ৯০১)
- সন্ন্যাসী, ধ্যানে নিমগ্ন নগ্ন তোমার চিত্ত (পৃ. ৯০২)
- চরণরেখা তব যে পথে দিলে লেখি (পৃ. ৯০২)
- গন্ধরেখার পন্থে তোমার শূন্যে গতি (পৃ. ৯০২)
- এবার বুঝি ভোলার বেলা হল (পৃ. ৯০৩)
- কী ধ্বনি বাজে (পৃ. ৯০৪)
- ওরা অকারণে চঞ্চল (বর্ষামঙ্গল গান (পৃ. ৯০৪)
- আয় তোরা আয় আয় গো (পৃ. ৯০৪)
- ও জলের রানী (পৃ. ৯০৫)
- ভয় নেই রে তোদের (পৃ. ৯০৫)
- ঝাঁকড়া চুলের মেয়ের কথা (পৃ. ৯০৫)
- মনে হল পেরিয়ে এলেম অসীম পথ (পৃ. ৯০৬)
- জানি জানি এসেছ এ পথে মনের ভুলে (পৃ. ৯০৬)
- কী বেদনা মোর জানো সে কি তুমি (পৃ. ৯০৭)
- আমার কী বেদনা সে কি জান (পৃ. ৯০৭)
- চলে যাবি এই যদি তোর মনে থাকে (পৃ. ৯০৮)
- আমরা ঝরে-পড়া ফুলদল (পৃ. ৯০৮)
- উদাসিনী সে বিদেশিনী কে নাই বা তারে জানি (পৃ. ৯০৮)
- বারে বারে ফিরে ফিরে তোমার পানে (পৃ. ৯০৯)
- রিমিকি ঝিমিকি ঝরে (পৃ. ৯০৯)
- আজি কোন্ সুরে বাঁধিব (পৃ. ৯০৯)
- প্রেম এসেছিল নিঃশব্দচরণে (পৃ. ৯১০)
- নির্জন রাতে নিঃশব্দ চর পাতে (পৃ. ৯১০)
- এসো এসো ওগো শ্যামছায়াঘন দিন (পৃ. ৯১১)
- শ্রাবণের বারিধারা (পৃ. ৯১১)
- যারা বিহান-বেলায় গান এনেছিল (পৃ. ৯১১)
- পাখি, তোর সুর ভুলিস নে (পৃ. ৯১২)
- আমার হারিয়ে যাওয়া দিন (পৃ. ৯১২)
পরিশিষ্ট
নৃত্যনাট্য মায়ার খেলা, পরিশোধ, পরিশিষ্ট ৩, পরিশিষ্ট ৪
গীতবিতান-সম্পর্কিত জ্ঞাতব্যপঞ্জী
তৃতীয়খণ্ড গীতবিতানের গ্রন্থপরিচয়